খুলনায় কোভিড রোগীদের জন্য ‘হোম টু হোম অ্যাসিস্ট্যান্ট টু কোভিড-১৯ পেশেন্ট থ্রু ডিজিটাল সিস্টেম’ নামে অনলাইনভিত্তিক সেবা কার্যক্রম চালু করেছে জেলা প্রশাসন।
সংশ্লিষ্টরা জানান, এতে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর তথ্য, প্রয়োজন অনুযায়ী রোগীকে চিকিৎসাসেবা ও হাসপাতালে নেয়ার ব্যবস্থা করা হবে। তাছাড়া আক্রান্ত পরিবারকে দুই সপ্তাহের খাবারের ব্যবস্থা এবং রোগী মারা গেলে তার দাফন বা সৎকারের জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনে পদক্ষেপ নেয়া হবে। ওই কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত খুলনার ১৫ চিকিৎসক দলের প্রধান খুলনা মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ মেহেদী নেওয়াজ জানান, চিকিৎসক দলের সদস্যরা মুঠোফোনে এসএমএস ও ই-মেইলের মাধ্যমে রোগীদের সার্বিক পর্যবেক্ষণসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সহায়তা দিয়ে যাবেন। প্রয়োজন মনে করলে রোগীকে হাসপাতালে স্থানান্তরের জন্য অ্যাম্বুলেন্স ও ট্রান্সপোর্ট সেবা দেয়া হবে।
খুলনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন বলেন, করোনাভাইরাস এখন মহামারী আকার ধারণ করেছে। এতে একদিকে মানুষের মধ্যে যেমন উদ্বেগ বাড়ছে, অন্যদিকে চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসাসেবা, তার পরিবারের খাবারের সহায়তা এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসক বলেন, এতে ওই রোগীর পরিবারের ওপর কিছুটা হলেও মানসিক চাপ কমবে।
শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল ২০২১ , ১০ বৈশাখ ১৪২৮ ১০ রমজান ১৪৪২
জেলা বার্তা পরিবেশক, খুলনা
খুলনায় কোভিড রোগীদের জন্য ‘হোম টু হোম অ্যাসিস্ট্যান্ট টু কোভিড-১৯ পেশেন্ট থ্রু ডিজিটাল সিস্টেম’ নামে অনলাইনভিত্তিক সেবা কার্যক্রম চালু করেছে জেলা প্রশাসন।
সংশ্লিষ্টরা জানান, এতে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর তথ্য, প্রয়োজন অনুযায়ী রোগীকে চিকিৎসাসেবা ও হাসপাতালে নেয়ার ব্যবস্থা করা হবে। তাছাড়া আক্রান্ত পরিবারকে দুই সপ্তাহের খাবারের ব্যবস্থা এবং রোগী মারা গেলে তার দাফন বা সৎকারের জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনে পদক্ষেপ নেয়া হবে। ওই কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত খুলনার ১৫ চিকিৎসক দলের প্রধান খুলনা মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ মেহেদী নেওয়াজ জানান, চিকিৎসক দলের সদস্যরা মুঠোফোনে এসএমএস ও ই-মেইলের মাধ্যমে রোগীদের সার্বিক পর্যবেক্ষণসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সহায়তা দিয়ে যাবেন। প্রয়োজন মনে করলে রোগীকে হাসপাতালে স্থানান্তরের জন্য অ্যাম্বুলেন্স ও ট্রান্সপোর্ট সেবা দেয়া হবে।
খুলনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন বলেন, করোনাভাইরাস এখন মহামারী আকার ধারণ করেছে। এতে একদিকে মানুষের মধ্যে যেমন উদ্বেগ বাড়ছে, অন্যদিকে চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসাসেবা, তার পরিবারের খাবারের সহায়তা এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসক বলেন, এতে ওই রোগীর পরিবারের ওপর কিছুটা হলেও মানসিক চাপ কমবে।