পাবনার সাঁথিয়া হাসপাতলের ৫০ কর্মকর্তা-কর্মচারীর মার্চ মাসের বেতন বন্ধ থাকায় মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। এর মধ্যে রয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প. কর্মকর্তা, সেনেটারি ইন্সপেক্টর, স্বাস্থ্য পরিদর্শক, সহকারী স্বাস্থ্যপরিদর্শক, প্রধান সহকারী স্বাস্থ্য সহকারী, ক্যাশিয়ার। অনেকেই বিশেষ করে পবিত্র রমজান মাসে পরিবার পরিজনের রোজা রাখার জন্য প্রয়োজনীয় সওদা ও ইফতার সামগ্রী কিনতে না পেরে হতাশা প্রকাশ করেছেন। আবার সামেনে রয়েছে ঈদ। মাঠকর্মীরা আক্ষেপ করে বলেন, এই লকডাউন ও করোনার মধ্যে মানুষ জন যখন করোনামুক্ত থাকার জন্য নিরাপদে ঘরে বসে থাকছে সে সময় একজন মাঠকর্মীকে জীবনের মায়া উপেক্ষা করে মাঠ, বিল, খাল পাড়ি দিয়ে গ্রামে গ্রামে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষের স্বাস্থ্যের খবর (কোন করোনা রোগী আছে কিনা) সংগ্রহ করে নিয়মিত অফিসে রিপোর্ট করতে হচ্ছে। সঙ্গে নিয়মিত টিকা প্রদানের কর্মসূচিও চলমান রয়েছে। তাদের প্রশ্ন আমরা নাকি ফ্রন্ট লাইনার?
এ ব্যাপরে সাঁথিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও প:প: কর্মকর্তা ডা.জান্নাতুল ফেরদৌস বৈশাখী বলেন, প্রয়োজনীয় বরাদ্দ না থাকায় কর্মকর্তা-কর্মচারীর মার্চ মাসের বেতন হয়নি।
সমস্যা সমাধােেনর জন্য সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে।
শনিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২১ , ১১ বৈশাখ ১৪২৮ ১১ রমজান ১৪৪২
প্রতিনিধি, সাঁথিয়া (পাবনা)
পাবনার সাঁথিয়া হাসপাতলের ৫০ কর্মকর্তা-কর্মচারীর মার্চ মাসের বেতন বন্ধ থাকায় মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। এর মধ্যে রয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প. কর্মকর্তা, সেনেটারি ইন্সপেক্টর, স্বাস্থ্য পরিদর্শক, সহকারী স্বাস্থ্যপরিদর্শক, প্রধান সহকারী স্বাস্থ্য সহকারী, ক্যাশিয়ার। অনেকেই বিশেষ করে পবিত্র রমজান মাসে পরিবার পরিজনের রোজা রাখার জন্য প্রয়োজনীয় সওদা ও ইফতার সামগ্রী কিনতে না পেরে হতাশা প্রকাশ করেছেন। আবার সামেনে রয়েছে ঈদ। মাঠকর্মীরা আক্ষেপ করে বলেন, এই লকডাউন ও করোনার মধ্যে মানুষ জন যখন করোনামুক্ত থাকার জন্য নিরাপদে ঘরে বসে থাকছে সে সময় একজন মাঠকর্মীকে জীবনের মায়া উপেক্ষা করে মাঠ, বিল, খাল পাড়ি দিয়ে গ্রামে গ্রামে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষের স্বাস্থ্যের খবর (কোন করোনা রোগী আছে কিনা) সংগ্রহ করে নিয়মিত অফিসে রিপোর্ট করতে হচ্ছে। সঙ্গে নিয়মিত টিকা প্রদানের কর্মসূচিও চলমান রয়েছে। তাদের প্রশ্ন আমরা নাকি ফ্রন্ট লাইনার?
এ ব্যাপরে সাঁথিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও প:প: কর্মকর্তা ডা.জান্নাতুল ফেরদৌস বৈশাখী বলেন, প্রয়োজনীয় বরাদ্দ না থাকায় কর্মকর্তা-কর্মচারীর মার্চ মাসের বেতন হয়নি।
সমস্যা সমাধােেনর জন্য সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে।