করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আনতে কঠোর বিধিনিষেধ শুরুর পর থেকেই টানা ৯ কার্যদিবস উত্থানের পর গতকাল কিছুটা পতনে শেষ হয়েছে শেয়ারবাজারের লেনদেন। এদিন শেয়ারবাজারের প্রধান প্রধান সূচক কমেছে। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেন গতকালও ১২শ’ কোটি টাকার কাছাকাছি হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১২.৩৪ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৪৮৫.৮৬ পয়েন্টে। তবে ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াাহ সূচক ৭.০৭ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৮.২০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১২৬২.৮০ পয়েন্ট এবং ২১২৫.৮৯ পয়েন্টে। গতকাল ডিএসইতে ১ হাজার ১৯৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিন থেকে ৬ কোটি ৮৯ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ১৮৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। ডিএসইতে গতকাল ৩৫৫টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে ১০২টির বা ২৮.৭৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। শেয়ার দর কমেছে ১৯১টির বা ৫৩.৮০ শতাংশের এবং বাকি ৬২টির বা ১৭.৪৭ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৮.৫০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৮২৮.৮২ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ২৫৫টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭৩টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৩৪টির আর ৪৮টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৭১ কোটি ৯৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
গতকাল ডিএসই’র ব্লক মার্কেটে ৩১টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ১৬২ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ৩৪ লাখ ৯৬ হাজার ১৬৮টি শেয়ার ৭৫ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১৬২ কোটি ৬ লাখ ২৬ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৫৫ কোটি ৬০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে ইউনাইটেড পাওয়ারের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৫ কোটি ৪ লাখ টাকার গ্রামীণ ফোনের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১২ কোটি ৫০ লাখ ৯৮ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে ব্র্যাক ব্যাংকের।
এছাড়া আমান কটনের ৫ লাখ ১৬ হাজার টাকার, আফতাব অটোর ৫ লাখ ১২ হাজার টাকার, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ১০ লাখ ৮১ হাজার টাকার, আমান ফিডের ১০ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ২ কোটি ৩০ লাখ টাকার, অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেনের ৫ লাখ ৫২ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ৩৭ লাখ ১০ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ৮ কোটি ১৫ লাখ ৪৫ হাজার টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ৮ কোটি ৫৬ লাখ ৬২ হাজার টাকার, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ২ লাখ ৭৩ হাজার টাকার, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ৮৬ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ৫৪ লাখ ৭০ হাজার টাকার, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৬ কোটি ৭৩ লাখ ৭৪ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ১ কোটি ২১ লাখ ২৪ হাজার টাকার, কোহিনুর কেমিক্যালের ১৬ লাখ ২৪ হাজার টাকার, লাফার্জহোলসিমের ৯৭ লাখ টাকার, নাভানা সিএনজির ৫ লাখ ২১ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ফিডের ১ কোটি ২ লাখ ৫৬ হাজার টাকার, ন্যাশনাল পলিমারের ৫ লাখ ৪৬ হাজার টাকার, প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ২ হাজার টাকার, প্রাইম ব্যাংকের ৩ কোটি ৫৮ লাখ ৯০ হাজার টাকার, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ৮ লাখ ৮১ হাজার টাকার, রেনেটার ২ কোটি ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকার, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ২১ হাজার টাকার, রবি আজিয়াটার ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকার, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ৬৬ হাজার টাকার, এসএস স্টিলের ১ কোটি ৯ লাখ ৯৯ হাজার টাকার এবং সামিট পাওয়ারের ২৩ লাখ ৬৯ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৯১টির বা ৩.৮০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এদিন শেয়র দর সবচেয়ে বেশি কমেছে প্রাইম ব্যাংকের। গত রোববার প্রাইম ব্যাংকের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৭.২০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ১৫.৭০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ১.৫০ টাকা বা ৮.৭২ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে প্রাইম ব্যাংক ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৮.০৭ শতাংশ, তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৭.৪২ শতাংশ, পিপলস ইন্স্যুরেন্সের ৬.৭০ শতাংশ, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৬.৬৮ শতাংশ, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ৬.৬১ শতাংশ, শাইনপুকুর সিরামিকের ৬.৫৯ শতাংশ, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৬.০৯ শতাংশ, এমারেল্ড অয়েলের ৫.৯৮ শতাংশ এবং প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৫.৯২ শতাংশ কমেছে।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১০২টির বা ২৮.৭৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন শেয়র দর সবচেয়ে বেশি বেড়েছে এএফসি অ্যাগ্রোর। গত রোববার এএফসি অ্যাগ্রোর শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৫ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ১৬.০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ১.৫০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে এএফসি অ্যাগ্রো ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ৯.৯৮ শতাংশ, ন্যাশনাল ফিড মিলসের ৯.৭৫ শতাংশ, অলিম্পিক এক্সেসরিজের ৯.২৩ শতাংশ, এস্কয়ার নিটের ৮.৪৪ শতাংশ, লাফার্জ হোলসিমের ৮.০৪ শতাংশ, হামিদ ফেব্রিক্সের ৭.৫৮ শতাংশ, এমআই সিমেন্টের ৬.৭৪ শতাংশ, ফাইন ফুডসের ৬.৫৬ শতাংশ এবং বিকন ফার্মার শেয়ার দর ৬.১০ শতাংশ বেড়েছে।
মঙ্গলবার, ২৭ এপ্রিল ২০২১ , ১৪ বৈশাখ ১৪২৮ ১৪ রমজান ১৪৪২
অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক
করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আনতে কঠোর বিধিনিষেধ শুরুর পর থেকেই টানা ৯ কার্যদিবস উত্থানের পর গতকাল কিছুটা পতনে শেষ হয়েছে শেয়ারবাজারের লেনদেন। এদিন শেয়ারবাজারের প্রধান প্রধান সূচক কমেছে। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেন গতকালও ১২শ’ কোটি টাকার কাছাকাছি হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১২.৩৪ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৪৮৫.৮৬ পয়েন্টে। তবে ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াাহ সূচক ৭.০৭ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৮.২০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১২৬২.৮০ পয়েন্ট এবং ২১২৫.৮৯ পয়েন্টে। গতকাল ডিএসইতে ১ হাজার ১৯৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিন থেকে ৬ কোটি ৮৯ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ১৮৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। ডিএসইতে গতকাল ৩৫৫টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে ১০২টির বা ২৮.৭৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। শেয়ার দর কমেছে ১৯১টির বা ৫৩.৮০ শতাংশের এবং বাকি ৬২টির বা ১৭.৪৭ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৮.৫০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৮২৮.৮২ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ২৫৫টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭৩টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৩৪টির আর ৪৮টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৭১ কোটি ৯৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
গতকাল ডিএসই’র ব্লক মার্কেটে ৩১টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ১৬২ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ৩৪ লাখ ৯৬ হাজার ১৬৮টি শেয়ার ৭৫ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১৬২ কোটি ৬ লাখ ২৬ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৫৫ কোটি ৬০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে ইউনাইটেড পাওয়ারের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৫ কোটি ৪ লাখ টাকার গ্রামীণ ফোনের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১২ কোটি ৫০ লাখ ৯৮ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে ব্র্যাক ব্যাংকের।
এছাড়া আমান কটনের ৫ লাখ ১৬ হাজার টাকার, আফতাব অটোর ৫ লাখ ১২ হাজার টাকার, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ১০ লাখ ৮১ হাজার টাকার, আমান ফিডের ১০ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ২ কোটি ৩০ লাখ টাকার, অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেনের ৫ লাখ ৫২ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ৩৭ লাখ ১০ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ৮ কোটি ১৫ লাখ ৪৫ হাজার টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ৮ কোটি ৫৬ লাখ ৬২ হাজার টাকার, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ২ লাখ ৭৩ হাজার টাকার, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ৮৬ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ৫৪ লাখ ৭০ হাজার টাকার, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৬ কোটি ৭৩ লাখ ৭৪ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ১ কোটি ২১ লাখ ২৪ হাজার টাকার, কোহিনুর কেমিক্যালের ১৬ লাখ ২৪ হাজার টাকার, লাফার্জহোলসিমের ৯৭ লাখ টাকার, নাভানা সিএনজির ৫ লাখ ২১ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ফিডের ১ কোটি ২ লাখ ৫৬ হাজার টাকার, ন্যাশনাল পলিমারের ৫ লাখ ৪৬ হাজার টাকার, প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ২ হাজার টাকার, প্রাইম ব্যাংকের ৩ কোটি ৫৮ লাখ ৯০ হাজার টাকার, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ৮ লাখ ৮১ হাজার টাকার, রেনেটার ২ কোটি ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকার, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ২১ হাজার টাকার, রবি আজিয়াটার ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকার, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ৬৬ হাজার টাকার, এসএস স্টিলের ১ কোটি ৯ লাখ ৯৯ হাজার টাকার এবং সামিট পাওয়ারের ২৩ লাখ ৬৯ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৯১টির বা ৩.৮০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এদিন শেয়র দর সবচেয়ে বেশি কমেছে প্রাইম ব্যাংকের। গত রোববার প্রাইম ব্যাংকের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৭.২০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ১৫.৭০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ১.৫০ টাকা বা ৮.৭২ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে প্রাইম ব্যাংক ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৮.০৭ শতাংশ, তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৭.৪২ শতাংশ, পিপলস ইন্স্যুরেন্সের ৬.৭০ শতাংশ, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৬.৬৮ শতাংশ, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ৬.৬১ শতাংশ, শাইনপুকুর সিরামিকের ৬.৫৯ শতাংশ, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৬.০৯ শতাংশ, এমারেল্ড অয়েলের ৫.৯৮ শতাংশ এবং প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৫.৯২ শতাংশ কমেছে।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১০২টির বা ২৮.৭৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন শেয়র দর সবচেয়ে বেশি বেড়েছে এএফসি অ্যাগ্রোর। গত রোববার এএফসি অ্যাগ্রোর শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৫ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ১৬.০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ১.৫০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে এএফসি অ্যাগ্রো ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ৯.৯৮ শতাংশ, ন্যাশনাল ফিড মিলসের ৯.৭৫ শতাংশ, অলিম্পিক এক্সেসরিজের ৯.২৩ শতাংশ, এস্কয়ার নিটের ৮.৪৪ শতাংশ, লাফার্জ হোলসিমের ৮.০৪ শতাংশ, হামিদ ফেব্রিক্সের ৭.৫৮ শতাংশ, এমআই সিমেন্টের ৬.৭৪ শতাংশ, ফাইন ফুডসের ৬.৫৬ শতাংশ এবং বিকন ফার্মার শেয়ার দর ৬.১০ শতাংশ বেড়েছে।