শেরেবাংলা একে ফজলুল হকের ৫৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের ৫৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৬২ সালের এই দিনে তিনি ঢাকায় ইন্তেকাল করেন। একজন বাঙালি রাজনীতিবিদ হিসেবে বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে কূটনীতিক ও রাজনৈতিক মহল এবং সাধারণ মানুষের কাছে তিনি বাংলার বাঘ এবং হক সাহেব নামে পরিচিত ছিলেন। অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও তিনি কলকাতার মেয়র, সাবেক পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, গভর্নর এবং পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন।

দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

বাণীতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেন, একে ফজলুল হকের অসাধারণ ব্যক্তিত্ব, রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা আগামী প্রজন্মের জন্য অনুসরণীয় হয়ে থাকবে। উপমহাদেশের বরেণ্য রাজনীতিবিদ শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকীতে রাষ্ট্রপতি এই মহান নেতার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। তিনি বলেন, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক ছিলেন উপমহাদেশের এক অনন্যসাধারণ প্রজ্ঞাবান ও বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, শেরে বাংলা এদেশের কৃষক সমাজের অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চিত করতে আজীবন কাজ করে গেছেন। কৃষকদের অধিকার আদায়ে তিনি সব সময় সোচ্চার ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী মহান আল্লাহর দরবারে তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।

শেরে বাংলার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে মরহুমের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ এবং আলোচনা সভা। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আজ সকাল ৯টায় যথাযথভাবে স্বাস্থ্য সুরক্ষাবিধি মেনে মরহুমের মাজারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ ও তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।

মঙ্গলবার, ২৭ এপ্রিল ২০২১ , ১৪ বৈশাখ ১৪২৮ ১৪ রমজান ১৪৪২

শেরেবাংলা একে ফজলুল হকের ৫৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের ৫৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৬২ সালের এই দিনে তিনি ঢাকায় ইন্তেকাল করেন। একজন বাঙালি রাজনীতিবিদ হিসেবে বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে কূটনীতিক ও রাজনৈতিক মহল এবং সাধারণ মানুষের কাছে তিনি বাংলার বাঘ এবং হক সাহেব নামে পরিচিত ছিলেন। অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও তিনি কলকাতার মেয়র, সাবেক পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, গভর্নর এবং পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন।

দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

বাণীতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেন, একে ফজলুল হকের অসাধারণ ব্যক্তিত্ব, রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা আগামী প্রজন্মের জন্য অনুসরণীয় হয়ে থাকবে। উপমহাদেশের বরেণ্য রাজনীতিবিদ শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকীতে রাষ্ট্রপতি এই মহান নেতার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। তিনি বলেন, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক ছিলেন উপমহাদেশের এক অনন্যসাধারণ প্রজ্ঞাবান ও বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, শেরে বাংলা এদেশের কৃষক সমাজের অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চিত করতে আজীবন কাজ করে গেছেন। কৃষকদের অধিকার আদায়ে তিনি সব সময় সোচ্চার ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী মহান আল্লাহর দরবারে তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।

শেরে বাংলার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে মরহুমের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ এবং আলোচনা সভা। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আজ সকাল ৯টায় যথাযথভাবে স্বাস্থ্য সুরক্ষাবিধি মেনে মরহুমের মাজারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ ও তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।