সোনালী লাইফের আইপিওতে আবেদন শুরু ৩০ মে

শেয়ারবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়া বীমা কোম্পানি সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) আগামী ৩০ মে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিটির আইপিওতে ৩০ মে আবেদন গ্রহণ শুরু হয়ে চলবে ৩ জুন পর্যন্ত।

কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে ১ কোটি ৯০ লাখ সাধারণ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ১৯ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি সরকারি ট্রেজারি বন্ড, ফিক্সড ডিপোজিট, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে। কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরে নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ছাড়া নেট অ্যাসেট ভ্যালু ২৫.৪৭ টাকা (কোম্পানিটি কোন সম্পদ পুন:মূল্যায়ন করেনি) এবং লাইফ ইন্স্যুরেন্স ফান্ডের পরিমাণ ৯৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এবং অগ্রণী ইক্যুইটি অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

উল্লেখ্য যে ইলেকট্রনিক সাবসক্রিপশন সিস্টেমের মাধ্যমে কোম্পানিটির সাধারণ শেয়ার চাঁদা গ্রহণ শুরুর দিন হতে পূর্ববর্তী পঞ্চাশ কার্যদিবস শেষে চাঁদা প্রদানে ইচ্ছুক যোগ্য বিনিয়োগকারীদের মধ্যে স্বীকৃত পেনশন ফান্ড এবং স্বীকৃত প্রভিডেন্ড ফান্ডের ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বাজার মূল্যে ন্যূনতম ৫০ লাখ টাকা এবং অন্যান্য বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বাজার মূল্যে ন্যূনতম ১ কোটি টাকা বিনিয়োগ থাকতে হবে মর্মে সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। গত ০৯ ডিসেম্বর নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৫২তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

বুধবার, ২৮ এপ্রিল ২০২১ , ১৫ বৈশাখ ১৪২৮ ১৫ রমজান ১৪৪২

সোনালী লাইফের আইপিওতে আবেদন শুরু ৩০ মে

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

শেয়ারবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়া বীমা কোম্পানি সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) আগামী ৩০ মে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিটির আইপিওতে ৩০ মে আবেদন গ্রহণ শুরু হয়ে চলবে ৩ জুন পর্যন্ত।

কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে ১ কোটি ৯০ লাখ সাধারণ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ১৯ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি সরকারি ট্রেজারি বন্ড, ফিক্সড ডিপোজিট, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে। কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরে নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ছাড়া নেট অ্যাসেট ভ্যালু ২৫.৪৭ টাকা (কোম্পানিটি কোন সম্পদ পুন:মূল্যায়ন করেনি) এবং লাইফ ইন্স্যুরেন্স ফান্ডের পরিমাণ ৯৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এবং অগ্রণী ইক্যুইটি অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

উল্লেখ্য যে ইলেকট্রনিক সাবসক্রিপশন সিস্টেমের মাধ্যমে কোম্পানিটির সাধারণ শেয়ার চাঁদা গ্রহণ শুরুর দিন হতে পূর্ববর্তী পঞ্চাশ কার্যদিবস শেষে চাঁদা প্রদানে ইচ্ছুক যোগ্য বিনিয়োগকারীদের মধ্যে স্বীকৃত পেনশন ফান্ড এবং স্বীকৃত প্রভিডেন্ড ফান্ডের ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বাজার মূল্যে ন্যূনতম ৫০ লাখ টাকা এবং অন্যান্য বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বাজার মূল্যে ন্যূনতম ১ কোটি টাকা বিনিয়োগ থাকতে হবে মর্মে সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। গত ০৯ ডিসেম্বর নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৫২তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়েছে।