দেশে করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদিন করোনা শনাক্ত হয়েছে দুই হাজার ৩৪১ জনের। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ২৪ হাজার ৯২৮ জনের।
নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ। প্রায় দেড়মাস পর শনাক্তের হার নেমেছে ১০ শতাংশের নিচে। দৈনিক শনাক্ত বিবেচনায় গত ৩৯ দিনে এটিই সর্বনিম্ন সংখ্যা। এর আগে গত ২১ মার্চ দুই হাজার ১৭২ জনের করোনা শনাক্তের কথা জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ৮৮ জনকে নিয়ে দেশে করোনায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়ালো ১১ হাজার ৩৯৩ জনে। আর মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়ালো সাত লাখ ৫৬ হাজার ৯৫৫ জনে।
কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর মধ্যে গত একদিনে চার হাজার ৭৮২ জন সুস্থ হয়েছেন। সব মিলিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ছয় লাখ ৭৭ হাজার ১০১ জন। যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিশ্বে করোনা শনাক্তে ৩৩তম স্থানে এবং মৃত্যুর সংখ্যায় ৩৭তম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত একদিনে সারাদেশে ৩৫৮টি ল্যাবে (পরীক্ষাগার) ২৪ হাজার ৯২৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৫৪ লাখ ৪৮ হাজার ৬৫৮টি। ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ, এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৯ দশমিক ৪৫ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৫১ শতাংশ।
গত একদিনে মৃত্যু হওয়া লোকজনের মধ্যে পুরুষ ৫২ জন এবং নারী ৩৬ জন। এর মধ্যে ৫২ জন সরকারি হাসপাতালে, ৩৩ জন বেসরকারি হাসপাতালে এবং তিন জনের মৃত্যু হয়েছে বাসায়। আর এ পর্যন্ত মৃত্যু হওয়া ১১ হাজার ৩৯৩ জনের মধ্যে পুরুষ আট হাজার ৩২১ জন এবং নারী তিন হাজার ৭২ জন।
বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ৮৮ জনের মধ্যে ৫৫ জনের বয়স ছিল ৬০ বছরের বেশি, ১২ জনের বয়স ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে, ১৫ জনের বয়স ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে, তিন জনের বয়স ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে, দুই জনের বয়স ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে এবং এক জনের বয়স ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে ছিল।
শুক্রবার, ৩০ এপ্রিল ২০২১ , ১৮ বৈশাখ ১৪২৮ ১৮ রমজান ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
দেশে করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদিন করোনা শনাক্ত হয়েছে দুই হাজার ৩৪১ জনের। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ২৪ হাজার ৯২৮ জনের।
নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ। প্রায় দেড়মাস পর শনাক্তের হার নেমেছে ১০ শতাংশের নিচে। দৈনিক শনাক্ত বিবেচনায় গত ৩৯ দিনে এটিই সর্বনিম্ন সংখ্যা। এর আগে গত ২১ মার্চ দুই হাজার ১৭২ জনের করোনা শনাক্তের কথা জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ৮৮ জনকে নিয়ে দেশে করোনায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়ালো ১১ হাজার ৩৯৩ জনে। আর মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়ালো সাত লাখ ৫৬ হাজার ৯৫৫ জনে।
কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর মধ্যে গত একদিনে চার হাজার ৭৮২ জন সুস্থ হয়েছেন। সব মিলিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ছয় লাখ ৭৭ হাজার ১০১ জন। যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিশ্বে করোনা শনাক্তে ৩৩তম স্থানে এবং মৃত্যুর সংখ্যায় ৩৭তম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত একদিনে সারাদেশে ৩৫৮টি ল্যাবে (পরীক্ষাগার) ২৪ হাজার ৯২৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৫৪ লাখ ৪৮ হাজার ৬৫৮টি। ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ, এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৯ দশমিক ৪৫ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৫১ শতাংশ।
গত একদিনে মৃত্যু হওয়া লোকজনের মধ্যে পুরুষ ৫২ জন এবং নারী ৩৬ জন। এর মধ্যে ৫২ জন সরকারি হাসপাতালে, ৩৩ জন বেসরকারি হাসপাতালে এবং তিন জনের মৃত্যু হয়েছে বাসায়। আর এ পর্যন্ত মৃত্যু হওয়া ১১ হাজার ৩৯৩ জনের মধ্যে পুরুষ আট হাজার ৩২১ জন এবং নারী তিন হাজার ৭২ জন।
বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ৮৮ জনের মধ্যে ৫৫ জনের বয়স ছিল ৬০ বছরের বেশি, ১২ জনের বয়স ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে, ১৫ জনের বয়স ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে, তিন জনের বয়স ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে, দুই জনের বয়স ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে এবং এক জনের বয়স ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে ছিল।