সর্বশেষ সমাপ্ত হিসাব বছরে লোকসানের মধ্যে নিমজ্জিত হয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হাইডেলবার্গ সিমেন্ট। এরপরও কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ সভা শেষে প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। লভ্যাংশের বিষয়ে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের নেয়া সিদ্ধান্ত শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদনের জন্য বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২৮ জুন। আর রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ মে।
সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি লোকসান করেছে ১ টাকা ৪৩ পয়সা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৬৮ টাকা ১০ পয়সা। এ হিসাবে দেখা যাচ্ছে, শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ৪৩ পয়সা লোকসান করা কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ারপ্রতি লভ্যাংশ হিসেবে নগদ ২ টাকা দেবে। অর্থাৎ লভ্যাংশ হিসেবে শেয়ারহোল্ডারদের ১১ কোটি ৩০ লাখ ৭ হাজার টাকা দিতে হবে কোম্পানিটিকে। যার সম্পূর্ণ অংশ নিতে হবে রিজার্ভ থেকে। কোম্পানিটির রিজার্ভে ৩৪৯ কোটি ৬৪ লাখ টাকা রয়েছে।
ডিএসই জানিয়েছে, লভ্যাংশ ঘোষণার কারণে আজ কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বাড়ার ক্ষেত্রে কোন সার্কিট ব্রেকার থাকবে না। অর্থাৎ শেয়ারের দাম যতখুশি বাড়তে পারবে। তবে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) নির্ধারিত সীমার নিচে শেয়ার দাম নামতে পারবে না।
এদিকে লোকসান করার পরও বড় লভ্যাংশ ঘোষণা করার ইতিবাচক প্রভাব কোম্পানিটির শেয়ার দামেও পড়েছে। বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই কোম্পানিটির শেয়ার দাম ১৭ শতাংশ বেড়ে যায়।
শনিবার, ০১ মে ২০২১ , ১৯ বৈশাখ ১৪২৮ ১৯ রমজান ১৪৪২
অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক
সর্বশেষ সমাপ্ত হিসাব বছরে লোকসানের মধ্যে নিমজ্জিত হয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হাইডেলবার্গ সিমেন্ট। এরপরও কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ সভা শেষে প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। লভ্যাংশের বিষয়ে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের নেয়া সিদ্ধান্ত শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদনের জন্য বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২৮ জুন। আর রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ মে।
সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি লোকসান করেছে ১ টাকা ৪৩ পয়সা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৬৮ টাকা ১০ পয়সা। এ হিসাবে দেখা যাচ্ছে, শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ৪৩ পয়সা লোকসান করা কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ারপ্রতি লভ্যাংশ হিসেবে নগদ ২ টাকা দেবে। অর্থাৎ লভ্যাংশ হিসেবে শেয়ারহোল্ডারদের ১১ কোটি ৩০ লাখ ৭ হাজার টাকা দিতে হবে কোম্পানিটিকে। যার সম্পূর্ণ অংশ নিতে হবে রিজার্ভ থেকে। কোম্পানিটির রিজার্ভে ৩৪৯ কোটি ৬৪ লাখ টাকা রয়েছে।
ডিএসই জানিয়েছে, লভ্যাংশ ঘোষণার কারণে আজ কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বাড়ার ক্ষেত্রে কোন সার্কিট ব্রেকার থাকবে না। অর্থাৎ শেয়ারের দাম যতখুশি বাড়তে পারবে। তবে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) নির্ধারিত সীমার নিচে শেয়ার দাম নামতে পারবে না।
এদিকে লোকসান করার পরও বড় লভ্যাংশ ঘোষণা করার ইতিবাচক প্রভাব কোম্পানিটির শেয়ার দামেও পড়েছে। বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই কোম্পানিটির শেয়ার দাম ১৭ শতাংশ বেড়ে যায়।