মূলধন উত্তোলনে আবেদনের ক্ষেত্রে ৬০ দিন সময় বৃদ্ধি

করোনাভাইরাসের মহামারী পরিস্থিতি ও সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধ বিবেচনাপূর্বক ডেবিট এবং ইক্যুইটি সিকিউরিটি ইস্যুর মাধ্যমে মূলধন উত্তোলনের জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে নির্ধারিত সময়ের অতিরিক্ত ৬০ দিন বর্ধিত করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গতকাল বিএসইসির ৭৭২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।

কমিশনের এই সিদ্ধান্তের ফলে আইপিওতে সর্বোচ্চ ১২০ দিনের পুরাতন আর্থিক হিসাব জমা দেয়ার যে সুযোগ ছিল, তা এখন বেড়ে ১৮০ দিন হয়েছে। যেমন ডিসেম্বর ক্লোজিং আর্থিক হিসাবের ওপর ভিত্তি করে একটি কোম্পানি এপ্রিল পর্যন্ত আবেদন করার সুযোগ ছিল, তবে নতুন সিদ্ধান্তে এখন তা বেড়ে জুন পর্যন্ত করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩ এবং ডিপোজিটরি আইন, ১৯৯৯ এবং উহাদের অধীন প্রণীত বিধিমালা, প্রবিধানমালা, নির্দেশনা এবং আদেশ অনুযায়ী বিভিন্ন আর্থিক হিসাব বিবরণী, প্রতিবেদন, তথ্যাদি ইত্যাদি কমিশন বা স্টক এক্সচেঞ্জ বা ডিপোজিটরি কোম্পানিতে দাখিলের ক্ষেত্রে সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধের সময়সীমা উল্লেখিত সিকিউরিটিজ আইনে নির্ধারিত সময়ের সঙ্গে অতিরিক্ত হিসেবে বিবেচিত হবে।

মঙ্গলবার, ০৪ মে ২০২১ , ২২ বৈশাখ ১৪২৮ ২২ রমজান ১৪৪২

মূলধন উত্তোলনে আবেদনের ক্ষেত্রে ৬০ দিন সময় বৃদ্ধি

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

করোনাভাইরাসের মহামারী পরিস্থিতি ও সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধ বিবেচনাপূর্বক ডেবিট এবং ইক্যুইটি সিকিউরিটি ইস্যুর মাধ্যমে মূলধন উত্তোলনের জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে নির্ধারিত সময়ের অতিরিক্ত ৬০ দিন বর্ধিত করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গতকাল বিএসইসির ৭৭২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।

কমিশনের এই সিদ্ধান্তের ফলে আইপিওতে সর্বোচ্চ ১২০ দিনের পুরাতন আর্থিক হিসাব জমা দেয়ার যে সুযোগ ছিল, তা এখন বেড়ে ১৮০ দিন হয়েছে। যেমন ডিসেম্বর ক্লোজিং আর্থিক হিসাবের ওপর ভিত্তি করে একটি কোম্পানি এপ্রিল পর্যন্ত আবেদন করার সুযোগ ছিল, তবে নতুন সিদ্ধান্তে এখন তা বেড়ে জুন পর্যন্ত করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩ এবং ডিপোজিটরি আইন, ১৯৯৯ এবং উহাদের অধীন প্রণীত বিধিমালা, প্রবিধানমালা, নির্দেশনা এবং আদেশ অনুযায়ী বিভিন্ন আর্থিক হিসাব বিবরণী, প্রতিবেদন, তথ্যাদি ইত্যাদি কমিশন বা স্টক এক্সচেঞ্জ বা ডিপোজিটরি কোম্পানিতে দাখিলের ক্ষেত্রে সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধের সময়সীমা উল্লেখিত সিকিউরিটিজ আইনে নির্ধারিত সময়ের সঙ্গে অতিরিক্ত হিসেবে বিবেচিত হবে।