চলতি বছরের এপ্রিল ৩১৩ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। আর অর্থবছরের ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) ৩ হাজার ২০৭ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। যা বিগত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ বেশি। গত রোববার রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
গত বছর করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে সাধারণ ছুটিতে বন্ধ হয়ে যায় দেশের রপ্তানিমুখী শিল্প। সে বছরের এপ্রিলে মাত্র ৫২ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়, সেই হিসাবে গত বছররে তুলনায় চলতি বছরের এপ্রিলে ৫০২ দশমিক ৭৫ শতাংশ রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ২০১৯ সালের এপ্রিলে ৩০৮ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তাানি হয়। আর ২০১৯ এর এপ্রিলের তুলনায় গত মাসে রপ্তানি বেড়েছে ১ দশমিক ৬২ শতাংশ।
ইপিবির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, তৈরি পোশাক, পাট ও পাটপণ্য, চামড়া ও চামড়াপণ্য, হোম টেক্সটাইল, প্লাস্টিক পণ্য, রাসায়নিক পণ্য ও প্রকৌশল পণ্যের রপ্তানি আছে ইতিবাচক ধারায়। তবে হিমায়িত খাদ্য ও সিরামিক পণ্যের রপ্তানি কমেছে। চলতি বছরের প্রথম দশ মাসে ২ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৬ দশমিক ২৪ শতাংশ বেশি। নিট পোশাকের রপ্তানি ১৫ শতাংশ বাড়লেও ওভেন পোশাকের রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক ৭১ শতাংশ।
এছাড়া একই সময়ে মাসে ১০৩ কোটি ডলারের পাট ও পাটজাত পণ্য, ৯৫ কোটি ডলারের হোম টেক্সটাইল, ৭৬ কোটি ডলারের চামড়া ও চামড়া পণ্য, ৪৩ কোটি ডলারের প্রকৌশল পণ্য ও ৩৯ কোটি ডলারের হিমায়িত খাদ্য রপ্তানি হয়েছে।
মঙ্গলবার, ০৪ মে ২০২১ , ২২ বৈশাখ ১৪২৮ ২২ রমজান ১৪৪২
অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক
চলতি বছরের এপ্রিল ৩১৩ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। আর অর্থবছরের ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) ৩ হাজার ২০৭ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। যা বিগত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ বেশি। গত রোববার রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
গত বছর করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে সাধারণ ছুটিতে বন্ধ হয়ে যায় দেশের রপ্তানিমুখী শিল্প। সে বছরের এপ্রিলে মাত্র ৫২ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়, সেই হিসাবে গত বছররে তুলনায় চলতি বছরের এপ্রিলে ৫০২ দশমিক ৭৫ শতাংশ রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ২০১৯ সালের এপ্রিলে ৩০৮ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তাানি হয়। আর ২০১৯ এর এপ্রিলের তুলনায় গত মাসে রপ্তানি বেড়েছে ১ দশমিক ৬২ শতাংশ।
ইপিবির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, তৈরি পোশাক, পাট ও পাটপণ্য, চামড়া ও চামড়াপণ্য, হোম টেক্সটাইল, প্লাস্টিক পণ্য, রাসায়নিক পণ্য ও প্রকৌশল পণ্যের রপ্তানি আছে ইতিবাচক ধারায়। তবে হিমায়িত খাদ্য ও সিরামিক পণ্যের রপ্তানি কমেছে। চলতি বছরের প্রথম দশ মাসে ২ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৬ দশমিক ২৪ শতাংশ বেশি। নিট পোশাকের রপ্তানি ১৫ শতাংশ বাড়লেও ওভেন পোশাকের রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক ৭১ শতাংশ।
এছাড়া একই সময়ে মাসে ১০৩ কোটি ডলারের পাট ও পাটজাত পণ্য, ৯৫ কোটি ডলারের হোম টেক্সটাইল, ৭৬ কোটি ডলারের চামড়া ও চামড়া পণ্য, ৪৩ কোটি ডলারের প্রকৌশল পণ্য ও ৩৯ কোটি ডলারের হিমায়িত খাদ্য রপ্তানি হয়েছে।