জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী হয়ে বিভিন্ন মিশনে কর্মরত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যদের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন দেয়া হচ্ছে। গত মার্চ মাস থেকে ডিআর কঙ্গোতে নিয়োজিত শান্তিরক্ষীদের ভ্যাকসিন প্রদানের মাধ্যমে এ কার্যক্রম শুরু হয়। বিভিন্ন দেশের ৮ টি মিশনে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার সেনাসদস্যসহ প্রায় ৭ হাজার বাংলাদেশী শান্তিরক্ষীকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া চলছে।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর(আইএসপিআর) জানিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত সেনাসদস্যদের ভ্যাকসিন প্রদানের অনুরোধ করেন। একইসঙ্গে দেশ থেকে নতুন শান্তিরক্ষী মোতায়েনের পূর্বে সেনাসদস্যদের ভ্যাকসিন প্রদান করে মোতায়েন করা হবে আশ্বাস প্রদান করেন।
আইএসপিআর জানিয়েছে, শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশসমূহের মধ্যে বাংলাদেশই সর্বপ্রথম মার্চ থেকে ডিআর কঙ্গোতে নিয়োজিত কন্টিজেন্টসমূহের প্রতিস্থাপনকালে সেনাসদস্যদের ভ্যাকসিন প্রদান করে মিশন এলাকায় মোতায়েন করে আসছে। অতিসম্প্রতি মিশন এলাকাতেও জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশী শান্তিরক্ষীদের বাংলাদেশে ব্যবহৃত অনুরূপ ভ্যাকসিন অষ্ট্রাজেনেকা (অংঃৎধতবহবপধ) প্রদান করা শুরু হয়েছে। উল্লেখ্য যে, বর্তমানে জাতিসংঘের অধীনে ৮টি মিশনে ৫৩০৮ জন সেনাসদস্যসহ সর্বমোট ৬৮৮৫ বাংলাদেশী শান্তিরক্ষী মোতায়েন রয়েছে।
বুধবার, ০৫ মে ২০২১ , ২৩ বৈশাখ ১৪২৮ ২৩ রমজান ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী হয়ে বিভিন্ন মিশনে কর্মরত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যদের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন দেয়া হচ্ছে। গত মার্চ মাস থেকে ডিআর কঙ্গোতে নিয়োজিত শান্তিরক্ষীদের ভ্যাকসিন প্রদানের মাধ্যমে এ কার্যক্রম শুরু হয়। বিভিন্ন দেশের ৮ টি মিশনে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার সেনাসদস্যসহ প্রায় ৭ হাজার বাংলাদেশী শান্তিরক্ষীকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া চলছে।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর(আইএসপিআর) জানিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত সেনাসদস্যদের ভ্যাকসিন প্রদানের অনুরোধ করেন। একইসঙ্গে দেশ থেকে নতুন শান্তিরক্ষী মোতায়েনের পূর্বে সেনাসদস্যদের ভ্যাকসিন প্রদান করে মোতায়েন করা হবে আশ্বাস প্রদান করেন।
আইএসপিআর জানিয়েছে, শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশসমূহের মধ্যে বাংলাদেশই সর্বপ্রথম মার্চ থেকে ডিআর কঙ্গোতে নিয়োজিত কন্টিজেন্টসমূহের প্রতিস্থাপনকালে সেনাসদস্যদের ভ্যাকসিন প্রদান করে মিশন এলাকায় মোতায়েন করে আসছে। অতিসম্প্রতি মিশন এলাকাতেও জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশী শান্তিরক্ষীদের বাংলাদেশে ব্যবহৃত অনুরূপ ভ্যাকসিন অষ্ট্রাজেনেকা (অংঃৎধতবহবপধ) প্রদান করা শুরু হয়েছে। উল্লেখ্য যে, বর্তমানে জাতিসংঘের অধীনে ৮টি মিশনে ৫৩০৮ জন সেনাসদস্যসহ সর্বমোট ৬৮৮৫ বাংলাদেশী শান্তিরক্ষী মোতায়েন রয়েছে।