লকডাউনে অনেকেই চোরাইপথে আসা যাওয়ার সুযোগ নিচ্ছেন, সম্প্রতি পদ্মায় স্পিডবোট ডুবিতে ২৬ জন প্রাণ হারিয়েছেন। সরকারকে ফাঁকি দেয়া যায়, কিন্তু মৃত্যুকে ফাঁকি দেয়া যায় না বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। গতকাল রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটি আয়োজিত দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে অক্সিজেন সিলিন্ডার সরবরাহ ও অসহায়-দরিদ্র মানুষের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। সরকারি বাসভবন থেকে অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, একটা দল সরকারের বিরুদ্ধে গলাবাজি করছে, তাদের কোন কাজ নেই। করোনার এই দুঃসময়ে তারা মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে এমন একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারেনি, কিন্তু আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা তা করে দেখিয়েছে।’ ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সারাদেশে দলীয় নেতাকর্মী ও জনপ্রতিনিধিরা অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে, কিন্তু একটা দল ঢাকায় বসে শুধু লিপ সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছে। তারা একেক সময় একেক আন্দোলনের ওপর ভর করে ষড়যন্ত্রমূলক তৎপরতায় লিপ্ত। তারা করোনার এই সংকটের সময়েও সহিংসতার উসকানি দিচ্ছে।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, যারা ভাসমান, ঘর বাড়ি নেই তাদের ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করার উদ্যোগ নিতে হবে এবং বিতরণের সময় সবাইকে একটি করে মাস্ক দিতে হবে। সবাইকে মনে রাখতে হবে, আগে জীবন পরে জীবিকা। উৎসব আনন্দের কী দাম আছে যদি জীবন থেকেই দূরে সরে যেতে হয়। ঈদ যাত্রা যেন অন্তিম যাত্রায় পরিণত না হয়। বেঁচে থাকলে ভবিষ্যতে অনেক উৎসব আনন্দ করা যাবে।
বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, আবদুর রহমান, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, ও সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট নুরুল আমিন রুহুল এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার, ০৬ মে ২০২১ , ২৪ বৈশাখ ১৪২৮ ২৪ রমজান ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
লকডাউনে অনেকেই চোরাইপথে আসা যাওয়ার সুযোগ নিচ্ছেন, সম্প্রতি পদ্মায় স্পিডবোট ডুবিতে ২৬ জন প্রাণ হারিয়েছেন। সরকারকে ফাঁকি দেয়া যায়, কিন্তু মৃত্যুকে ফাঁকি দেয়া যায় না বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। গতকাল রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটি আয়োজিত দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে অক্সিজেন সিলিন্ডার সরবরাহ ও অসহায়-দরিদ্র মানুষের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। সরকারি বাসভবন থেকে অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, একটা দল সরকারের বিরুদ্ধে গলাবাজি করছে, তাদের কোন কাজ নেই। করোনার এই দুঃসময়ে তারা মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে এমন একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারেনি, কিন্তু আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা তা করে দেখিয়েছে।’ ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সারাদেশে দলীয় নেতাকর্মী ও জনপ্রতিনিধিরা অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে, কিন্তু একটা দল ঢাকায় বসে শুধু লিপ সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছে। তারা একেক সময় একেক আন্দোলনের ওপর ভর করে ষড়যন্ত্রমূলক তৎপরতায় লিপ্ত। তারা করোনার এই সংকটের সময়েও সহিংসতার উসকানি দিচ্ছে।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, যারা ভাসমান, ঘর বাড়ি নেই তাদের ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করার উদ্যোগ নিতে হবে এবং বিতরণের সময় সবাইকে একটি করে মাস্ক দিতে হবে। সবাইকে মনে রাখতে হবে, আগে জীবন পরে জীবিকা। উৎসব আনন্দের কী দাম আছে যদি জীবন থেকেই দূরে সরে যেতে হয়। ঈদ যাত্রা যেন অন্তিম যাত্রায় পরিণত না হয়। বেঁচে থাকলে ভবিষ্যতে অনেক উৎসব আনন্দ করা যাবে।
বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, আবদুর রহমান, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, ও সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট নুরুল আমিন রুহুল এ সময় উপস্থিত ছিলেন।