আগামী ১৬ মে পর্যন্ত দোকানপাট ও শপিংমল সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা রাখার নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। তবে স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে প্রতিপালন নিশ্চিত না করা হলে তাৎক্ষণিক বন্ধ করে দেয়া হবে। গতকাল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে ‘করোনাভাইরাস জনিত রোগ (কোভিড-১৯)-এর বিস্তার রোধে সার্বিক কার্যাবলী/চলাচলে বিধি-নিষেধের সময়সীমা বর্ধিতকরণ’ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে এসব নির্দেশনা দেয়া হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, দোকানপাট/শপিংমল আগের মতো সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে। সব দোকানপাট ও শপিংমলে স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে প্রতিপালন নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় দোকানপাট ও শপিংমল তাৎক্ষণিক বন্ধ করে দেয়া হবে।
এর আগে গত ৩ মে মন্ত্রিসভা বৈঠকে লকডাউন তথা বিধি-নিষেধ ১৬ মে পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেদিন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম ব্রিফিংয়ে বলেন, যদি কোন মার্কেটে মাস্ক ছাড়া লোকজন ঘোরাফেরা করে তাহলে প্রয়োজনে আমরা সেসব মার্কেট বন্ধ করে দেবো। বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি আমাদের কো-অপারেট করবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন এবং উনারা নিজেরাও এটা সুপারভাইজ করবেন।
স্বাস্থ্যবিধি লংঘন করায় রাজধানীর পল্টনে অবস্থিত ‘চায়না টাউন মার্কেট’ মঙ্গলবার (৪ মে) বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। মার্কেট কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্যবিধি পরিপালনের অঙ্গীকারনামা দেয়ায় চার ঘণ্টা পর মার্কেট খুলে দেয়া হয়।
বৃহস্পতিবার, ০৬ মে ২০২১ , ২৪ বৈশাখ ১৪২৮ ২৪ রমজান ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
আগামী ১৬ মে পর্যন্ত দোকানপাট ও শপিংমল সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা রাখার নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। তবে স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে প্রতিপালন নিশ্চিত না করা হলে তাৎক্ষণিক বন্ধ করে দেয়া হবে। গতকাল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে ‘করোনাভাইরাস জনিত রোগ (কোভিড-১৯)-এর বিস্তার রোধে সার্বিক কার্যাবলী/চলাচলে বিধি-নিষেধের সময়সীমা বর্ধিতকরণ’ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে এসব নির্দেশনা দেয়া হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, দোকানপাট/শপিংমল আগের মতো সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে। সব দোকানপাট ও শপিংমলে স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে প্রতিপালন নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় দোকানপাট ও শপিংমল তাৎক্ষণিক বন্ধ করে দেয়া হবে।
এর আগে গত ৩ মে মন্ত্রিসভা বৈঠকে লকডাউন তথা বিধি-নিষেধ ১৬ মে পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেদিন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম ব্রিফিংয়ে বলেন, যদি কোন মার্কেটে মাস্ক ছাড়া লোকজন ঘোরাফেরা করে তাহলে প্রয়োজনে আমরা সেসব মার্কেট বন্ধ করে দেবো। বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি আমাদের কো-অপারেট করবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন এবং উনারা নিজেরাও এটা সুপারভাইজ করবেন।
স্বাস্থ্যবিধি লংঘন করায় রাজধানীর পল্টনে অবস্থিত ‘চায়না টাউন মার্কেট’ মঙ্গলবার (৪ মে) বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। মার্কেট কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্যবিধি পরিপালনের অঙ্গীকারনামা দেয়ায় চার ঘণ্টা পর মার্কেট খুলে দেয়া হয়।