গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ-পাঁচপীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ও তিস্তা পিসি গার্ডার সেতুর সংযোগ সড়কটির মাটি ভরাটের কাজ চলছে দীর্ঘদিন ধরে। এর মধ্যে সামান্য বৃষ্টি হলেই সড়কটির অসংখ্য খানাখন্দে পানি জমে হাটু কাদায় পরিনত হয়। সে কারনে দেখা দিয়েছে জনদুর্ভোগ। পথচারীসহ ছোটখাট যানবাহন চলাচল বর্তমানে প্রায় দুরহ্ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। কথা হয় ভ্যান চালক চাঁন্দ মিয়ার সঙ্গে। তিনি বলেন, বৃষ্টি হলে সড়কটি দিয়ে ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল অত্যন্ত কষ্টকর হয়ে পড়ে।
মাল বোঝাাই ভ্যান তিন হতে চারজনে ধাক্কা দিয়েও কাঁদা হতে উঠানো যায় না। দীর্ঘ ৫ বছর ধরে সড়কটিতে মাটি ভরাটের কাজ করছে ঠিকাদাররা। কিন্তু আজও সম্পন্ন করতে পারেনি। যার জন্য এই দুর্ভোগ বেড়েই চলছে। শান্তির গ্রামের স্কুল শিক্ষক সাইফুল ইসলাম জানান উপজেলার পূর্বাঞ্চলের জনসাধারনের চলাচলের একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে বাঁধটি। প্রতিদিন কমপক্ষে হাজারও যানবাহন চলাচল করে সড়কটি দিয়ে। অথচ সামন্য বৃষ্টি হলেই সড়কটি চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ছে।
বেলকা ইউপি চেয়ারম্যান জানান, তার ইউনিয়নের প্রায় ৪ কিলোমিটার সড়কের বেহাল দশা। এর আগে ধুলাবালির কারনে পথচারীগণ চলাচল অত্যন্ত কষ্টকরে চলাচল করেছে। বর্তমানে বৃষ্টি বাদলের কারনে পানি কাঁদায় চলাচলের অনুপযোগি হয়ে পড়েছে। তিনি আরও বলেন বাহুবার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ও উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তরের সাথে যোগাযোগ করা হলেও কোন কাজ হয়নি।
উপজেলা প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবুল মুনছুর জানান, সংযোগ সড়কটিতে মাটি ভরাটের কাজ প্রায় শেষের দিকে। নতুন মাটি ভরাটের কারণে বৃষ্টি পানি জমে কাঁদা হয়ে যাচ্ছে। আশা করা যাচ্ছে অল্প সময়ের মধ্যে সমাধান হবে।
শনিবার, ০৮ মে ২০২১ , ২৬ বৈশাখ ১৪২৮ ২৬ রমজান ১৪৪২
প্রতিনিধি, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা)
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ-পাঁচপীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ও তিস্তা পিসি গার্ডার সেতুর সংযোগ সড়কটির মাটি ভরাটের কাজ চলছে দীর্ঘদিন ধরে। এর মধ্যে সামান্য বৃষ্টি হলেই সড়কটির অসংখ্য খানাখন্দে পানি জমে হাটু কাদায় পরিনত হয়। সে কারনে দেখা দিয়েছে জনদুর্ভোগ। পথচারীসহ ছোটখাট যানবাহন চলাচল বর্তমানে প্রায় দুরহ্ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। কথা হয় ভ্যান চালক চাঁন্দ মিয়ার সঙ্গে। তিনি বলেন, বৃষ্টি হলে সড়কটি দিয়ে ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল অত্যন্ত কষ্টকর হয়ে পড়ে।
মাল বোঝাাই ভ্যান তিন হতে চারজনে ধাক্কা দিয়েও কাঁদা হতে উঠানো যায় না। দীর্ঘ ৫ বছর ধরে সড়কটিতে মাটি ভরাটের কাজ করছে ঠিকাদাররা। কিন্তু আজও সম্পন্ন করতে পারেনি। যার জন্য এই দুর্ভোগ বেড়েই চলছে। শান্তির গ্রামের স্কুল শিক্ষক সাইফুল ইসলাম জানান উপজেলার পূর্বাঞ্চলের জনসাধারনের চলাচলের একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে বাঁধটি। প্রতিদিন কমপক্ষে হাজারও যানবাহন চলাচল করে সড়কটি দিয়ে। অথচ সামন্য বৃষ্টি হলেই সড়কটি চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ছে।
বেলকা ইউপি চেয়ারম্যান জানান, তার ইউনিয়নের প্রায় ৪ কিলোমিটার সড়কের বেহাল দশা। এর আগে ধুলাবালির কারনে পথচারীগণ চলাচল অত্যন্ত কষ্টকরে চলাচল করেছে। বর্তমানে বৃষ্টি বাদলের কারনে পানি কাঁদায় চলাচলের অনুপযোগি হয়ে পড়েছে। তিনি আরও বলেন বাহুবার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ও উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তরের সাথে যোগাযোগ করা হলেও কোন কাজ হয়নি।
উপজেলা প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবুল মুনছুর জানান, সংযোগ সড়কটিতে মাটি ভরাটের কাজ প্রায় শেষের দিকে। নতুন মাটি ভরাটের কারণে বৃষ্টি পানি জমে কাঁদা হয়ে যাচ্ছে। আশা করা যাচ্ছে অল্প সময়ের মধ্যে সমাধান হবে।