পশ্চিম আফ্রিকার গিনিতে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় একটি স্বর্ণের খনি ধসে অন্তত ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছেন বেশ কয়েকজন। জীবিতদের উদ্ধারে ধ্বংসস্তূপ সরানোর চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় এক কাউন্সিলর সেকৌ বিনৌ সিমাগান জানান, সিগুইরি অঞ্চলের তাতাকুরৌ গ্রামের কাছাকাছি ওই খনিতে হঠাৎ ধস নামে। এতে খনি শ্রমিকরা সঙ্গে সঙ্গেই মারা যান। আলজাজিরা
জানা যায়, এখন পর্যন্ত ১৫ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তারা সবাই পুরুষ এবং বয়স ১৪ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। নিহতদের সবাইকে যথাযথ ধর্মীয় রীতি মেনে একটি গণকবরে সমাহিত করা হয়েছে। পশ্চিম আফ্রিকার দেশটিতে প্রায়ই খনি দুর্ঘটনা ঘটে, বিশেষ করে মালি সীমান্তবর্তী সিগুইরি এলাকায়। সরকারি হিসাবে, ওই অঞ্চলে ২০ হাজারের বেশি খনি শ্রমিক কাজ করছেন। গিনিতে এর আগে ২০১৯ সালে একটি খনি দুর্ঘটনায় ১৭ শ্রমিক নিহত হয়েছিলেন। এর কয়েক মাস পরেই প্রাণ হারান আরও এক ডজন। গিনিতে প্রচুর পরিমাণে হীরা, সোনা, বক্সাইটের মতো মূল্যবান ধাতু পাওয়া যায়। এরপরও দেশটির বিপুলসংখ্যক মানুষ দুই বেলা খাবার জোটাতে প্রতিনিয়ত হিমশিম খাচ্ছেন। জাতিসংঘের হিসাবে, গিনির প্রতি দুই জনের একজন দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করেন।
মঙ্গলবার, ১১ মে ২০২১ , ২৮ বৈশাখ ১৪২৮ ২৮ রমজান ১৪৪২
পশ্চিম আফ্রিকার গিনিতে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় একটি স্বর্ণের খনি ধসে অন্তত ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছেন বেশ কয়েকজন। জীবিতদের উদ্ধারে ধ্বংসস্তূপ সরানোর চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় এক কাউন্সিলর সেকৌ বিনৌ সিমাগান জানান, সিগুইরি অঞ্চলের তাতাকুরৌ গ্রামের কাছাকাছি ওই খনিতে হঠাৎ ধস নামে। এতে খনি শ্রমিকরা সঙ্গে সঙ্গেই মারা যান। আলজাজিরা
জানা যায়, এখন পর্যন্ত ১৫ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তারা সবাই পুরুষ এবং বয়স ১৪ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। নিহতদের সবাইকে যথাযথ ধর্মীয় রীতি মেনে একটি গণকবরে সমাহিত করা হয়েছে। পশ্চিম আফ্রিকার দেশটিতে প্রায়ই খনি দুর্ঘটনা ঘটে, বিশেষ করে মালি সীমান্তবর্তী সিগুইরি এলাকায়। সরকারি হিসাবে, ওই অঞ্চলে ২০ হাজারের বেশি খনি শ্রমিক কাজ করছেন। গিনিতে এর আগে ২০১৯ সালে একটি খনি দুর্ঘটনায় ১৭ শ্রমিক নিহত হয়েছিলেন। এর কয়েক মাস পরেই প্রাণ হারান আরও এক ডজন। গিনিতে প্রচুর পরিমাণে হীরা, সোনা, বক্সাইটের মতো মূল্যবান ধাতু পাওয়া যায়। এরপরও দেশটির বিপুলসংখ্যক মানুষ দুই বেলা খাবার জোটাতে প্রতিনিয়ত হিমশিম খাচ্ছেন। জাতিসংঘের হিসাবে, গিনির প্রতি দুই জনের একজন দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করেন।