করোনা ভাইরাস বর্তমানে শুধুমাত্র স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়, এর প্রভাবে গোটা বিশ্বের অর্থনীতিই আজ মহামন্দার মুখে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই মহামন্দার মাত্রা ১৯২০ সালের মহামন্দা থেকেও আরও ভয়াবহ হতে পারে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতি বহুমুখী সংকটের সম্মুখীন। কর্মসংস্থানেও পড়েছে নেতিবাচক প্রভাব। শিল্প কারখানা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর আয় কমে গেছে। অনেক প্রতিষ্ঠান আবার ক্ষতির পরিমাণ সামলাতে না পেরে তাদের কার্যক্রম বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছে। আর এর ফলে লাখ লাখ কর্মজীবী মানুষ বেকার হয়ে গেছেন। হাজার হাজার মানুষ ঢাকা ছেড়ে গ্রামে চলে যেতে বাধ্য হয়েছেন। এখনও যারা চাকরিতে বহাল আছেন তারা অনেকেই সময় মতো স্যালারি পাচ্ছেন না।
সময় মতো স্যালারি না পাওয়ার কারণে এই চাকরিজীবী মানুষগুলো নানারকম সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। তারা সময়মতো বাড়িভাড়া দিতে পারছেন না, সন্তানের স্কুলের বেতন দিতে পারছেন না। শুধু তাই নয়- বাবা-মা’র ওষুধের খরচ, মুদি দোকানের বকেয়াসহ দৈনন্দিন কোন চাহিদাই সময়মতো পূরণ করতে পারছেন না। সময়মতো বেতন না পাওয়ার সমস্যাটা বাড়িওয়ালা, স্কুল কর্তৃপক্ষ, মুদি দোকানদার কেউই বুঝতে চাচ্ছেন না। আর একারণে এই চাকরিজীবী মানুষগুলোকে জীবনের প্রতি পদে পদে ছোট হতে হচ্ছে। কিন্তু এখন থেকে সময় মতো স্যালারি না পাওয়ার সমস্যা আর থাকবে না। চাকরিজীবীরা স্যালারি তুলতে পারবেন যখন ইচ্ছে তখন! কি, অবাক হচ্ছেন? অবাক হলেও ঘটনা কিন্তু সত্যি। বাংলাদেশে এই প্রথম ইনস্ট্যান্ট স্যালারিস দিচ্ছে এই বিশেষ সুবিধা। আপনি যদি চাকরিজীবী হন তবে ইনস্ট্যান্ট স্যালারিস-এর মাধ্যমে নিজের স্যালারি তুলতে পারবেন মাসের শুরুতে কিংবা যখন ইচ্ছে তখন।
ইনস্ট্যান্ট স্যালারিস আলেশা হোল্ডিংস লিমিটেড-এর সহযোগী প্রতিষ্ঠান আলেশা সলিউশন্স-এর একটি প্রকল্প। এটি সম্পূর্ণভাবে সুদহীন ও ঝামেলা বিহীন। শুধুমাত্র মাসিক ৩০০ টাকা মেইনটেন্যান্স ফী-এর মাধ্যমে আপনি এই সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন ৩০ দিন পর্যন্ত। অর্থাৎ ইনস্ট্যান্ট স্যালারি থেকে টাকা তোলার পর বেতনের টাকার মাধ্যমে সেই টাকা ১ মাসের মধ্যে পরিশোধ করলেই চলবে।
ইনস্ট্যান্ট স্যালারি জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়াটিও খুব সহজ। পুরো প্রক্রিয়াটি ইনস্ট্যান্ট স্যালারিস-এর উয়েবসাইটে গিয়ে আপনি অনলাইনেই সম্পন্ন করতে পারবেন। এরজন্য আপনার প্রয়োজন পড়বে ন্যশনাল আইডি ও পাসপোর্ট সাইজের ছবির সফট কপি। আর সেইসঙ্গে চাকরির সংক্রান্ত তথ্য নিশ্চিত করার জন্য ২ জন কলিগের স্বীকারোক্তিপত্র। করোনাকালীন এই দুঃসময়ে চাকরিজীবীদের জন্য এতো বড় সুযোগ তৈরি করে দেয়ায় এর সুফলভোগীরা ইনস্ট্যান্ট স্যালারিস কর্তৃপক্ষের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। ‘ইনস্ট্যান্ট স্যালারিস’-এর অ্যাপটি ডাউনলোড করতে পারবেন গুগল প্লে স্টোর থেকে। আরও বিস্তারিত জানতে ব্রাউজ করুন ‘ইনস্ট্যান্ট স্যালারিস’-এর ওয়েবসাইট। সংবাদ ডেস্ক।
বুধবার, ১২ মে ২০২১ , ২৯ বৈশাখ ১৪২৮ ২৯ রমজান ১৪৪২
করোনা ভাইরাস বর্তমানে শুধুমাত্র স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়, এর প্রভাবে গোটা বিশ্বের অর্থনীতিই আজ মহামন্দার মুখে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই মহামন্দার মাত্রা ১৯২০ সালের মহামন্দা থেকেও আরও ভয়াবহ হতে পারে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতি বহুমুখী সংকটের সম্মুখীন। কর্মসংস্থানেও পড়েছে নেতিবাচক প্রভাব। শিল্প কারখানা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর আয় কমে গেছে। অনেক প্রতিষ্ঠান আবার ক্ষতির পরিমাণ সামলাতে না পেরে তাদের কার্যক্রম বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছে। আর এর ফলে লাখ লাখ কর্মজীবী মানুষ বেকার হয়ে গেছেন। হাজার হাজার মানুষ ঢাকা ছেড়ে গ্রামে চলে যেতে বাধ্য হয়েছেন। এখনও যারা চাকরিতে বহাল আছেন তারা অনেকেই সময় মতো স্যালারি পাচ্ছেন না।
সময় মতো স্যালারি না পাওয়ার কারণে এই চাকরিজীবী মানুষগুলো নানারকম সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। তারা সময়মতো বাড়িভাড়া দিতে পারছেন না, সন্তানের স্কুলের বেতন দিতে পারছেন না। শুধু তাই নয়- বাবা-মা’র ওষুধের খরচ, মুদি দোকানের বকেয়াসহ দৈনন্দিন কোন চাহিদাই সময়মতো পূরণ করতে পারছেন না। সময়মতো বেতন না পাওয়ার সমস্যাটা বাড়িওয়ালা, স্কুল কর্তৃপক্ষ, মুদি দোকানদার কেউই বুঝতে চাচ্ছেন না। আর একারণে এই চাকরিজীবী মানুষগুলোকে জীবনের প্রতি পদে পদে ছোট হতে হচ্ছে। কিন্তু এখন থেকে সময় মতো স্যালারি না পাওয়ার সমস্যা আর থাকবে না। চাকরিজীবীরা স্যালারি তুলতে পারবেন যখন ইচ্ছে তখন! কি, অবাক হচ্ছেন? অবাক হলেও ঘটনা কিন্তু সত্যি। বাংলাদেশে এই প্রথম ইনস্ট্যান্ট স্যালারিস দিচ্ছে এই বিশেষ সুবিধা। আপনি যদি চাকরিজীবী হন তবে ইনস্ট্যান্ট স্যালারিস-এর মাধ্যমে নিজের স্যালারি তুলতে পারবেন মাসের শুরুতে কিংবা যখন ইচ্ছে তখন।
ইনস্ট্যান্ট স্যালারিস আলেশা হোল্ডিংস লিমিটেড-এর সহযোগী প্রতিষ্ঠান আলেশা সলিউশন্স-এর একটি প্রকল্প। এটি সম্পূর্ণভাবে সুদহীন ও ঝামেলা বিহীন। শুধুমাত্র মাসিক ৩০০ টাকা মেইনটেন্যান্স ফী-এর মাধ্যমে আপনি এই সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন ৩০ দিন পর্যন্ত। অর্থাৎ ইনস্ট্যান্ট স্যালারি থেকে টাকা তোলার পর বেতনের টাকার মাধ্যমে সেই টাকা ১ মাসের মধ্যে পরিশোধ করলেই চলবে।
ইনস্ট্যান্ট স্যালারি জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়াটিও খুব সহজ। পুরো প্রক্রিয়াটি ইনস্ট্যান্ট স্যালারিস-এর উয়েবসাইটে গিয়ে আপনি অনলাইনেই সম্পন্ন করতে পারবেন। এরজন্য আপনার প্রয়োজন পড়বে ন্যশনাল আইডি ও পাসপোর্ট সাইজের ছবির সফট কপি। আর সেইসঙ্গে চাকরির সংক্রান্ত তথ্য নিশ্চিত করার জন্য ২ জন কলিগের স্বীকারোক্তিপত্র। করোনাকালীন এই দুঃসময়ে চাকরিজীবীদের জন্য এতো বড় সুযোগ তৈরি করে দেয়ায় এর সুফলভোগীরা ইনস্ট্যান্ট স্যালারিস কর্তৃপক্ষের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। ‘ইনস্ট্যান্ট স্যালারিস’-এর অ্যাপটি ডাউনলোড করতে পারবেন গুগল প্লে স্টোর থেকে। আরও বিস্তারিত জানতে ব্রাউজ করুন ‘ইনস্ট্যান্ট স্যালারিস’-এর ওয়েবসাইট। সংবাদ ডেস্ক।