নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে আ’লীগের দুটি গ্রুপ ফের পাল্টা কর্মসূচি ঘোষণা করায় তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। খোলা জায়গায় কর্মসূচি পালনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে প্রশাসন।
গত শনিবার দুপুরে মির্জা কাদেরের অনুসারী উপজেলা আ’লীগ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে রোববার বিকেল ৩টায় বসুরহাট পৌরসভা চত্বরে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেয়। বিপরীতে মির্জা কাদেরের প্রতিপক্ষ বাদল অনুসারীরা রাতে সরকারি মুজিব কলেজ ও বসুরহাট পৌরসভা ছাত্রলীগ বসুরহাট বাজারের জিরো পয়েন্টের বঙ্গবন্ধু চত্বরে উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক ও বর্তমান নেতাদের অংশগ্রহণে পাল্টা ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেয়।
দুটি গ্রুপের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিকে ঘিরে ফের প্রাণঘাতী সংঘর্ষের আশঙ্কা করছে এলাকাবাসী। দুই পক্ষই কর্মসূচি সফল করার জন্য তৎপরতা চালাচ্ছে। স্থানীয়রা বলছে, এসব পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিকে ঘিরে আবারও সহিংসতায় কোম্পানীগঞ্জ উত্তাল হয়ে উঠতে পারে।
নোয়াখালীর পুলিশ সুপার মো.আলমঙ্গীর হোসেন জানান, দু’পক্ষের পাশাপাশি স্থানে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির কারণে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটতে পারে। এ জন্য যথেষ্ট পরিমাণ পুলিশ, এলিট ফোর্স, মোতায়েন করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক খোরশেদ আলম খান জানান, বিবাদ মান পক্ষ গুলিকে ইতোমধ্যে চিঠি দেয়া হয়েছে তারা খোলা জায়গায় কোন কর্মসূচি পালন করতে পারবেন না।এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে দিক নির্দেশনা দেয়ার জন্য অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর নেতৃত্বে ৩ জন ম্যাজিষ্ট্রেট কোম্পানিগঞ্জ উপজেলা সদরে অবস্থান করছেন।
উল্লেখ্য, নোয়াখালীল কোম্পানীগঞ্জে আ’লীগের দুটি গ্রুপের মধ্যে বিবদমান দ্বন্দ্বে গত পাঁচ মাস অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। দ্বন্দ্বের জেরে এক সাংবাদিকসহ দুটি প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। বেশ কিছু ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মী কারাগারে রয়েছে।
সোমবার, ১৭ মে ২০২১ , ৩০ বৈশাখ ১৪২৮ ৩০ রমজান ১৪৪২
প্রতিনিধি, নোয়াখালী
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে আ’লীগের দুটি গ্রুপ ফের পাল্টা কর্মসূচি ঘোষণা করায় তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। খোলা জায়গায় কর্মসূচি পালনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে প্রশাসন।
গত শনিবার দুপুরে মির্জা কাদেরের অনুসারী উপজেলা আ’লীগ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে রোববার বিকেল ৩টায় বসুরহাট পৌরসভা চত্বরে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেয়। বিপরীতে মির্জা কাদেরের প্রতিপক্ষ বাদল অনুসারীরা রাতে সরকারি মুজিব কলেজ ও বসুরহাট পৌরসভা ছাত্রলীগ বসুরহাট বাজারের জিরো পয়েন্টের বঙ্গবন্ধু চত্বরে উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক ও বর্তমান নেতাদের অংশগ্রহণে পাল্টা ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেয়।
দুটি গ্রুপের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিকে ঘিরে ফের প্রাণঘাতী সংঘর্ষের আশঙ্কা করছে এলাকাবাসী। দুই পক্ষই কর্মসূচি সফল করার জন্য তৎপরতা চালাচ্ছে। স্থানীয়রা বলছে, এসব পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিকে ঘিরে আবারও সহিংসতায় কোম্পানীগঞ্জ উত্তাল হয়ে উঠতে পারে।
নোয়াখালীর পুলিশ সুপার মো.আলমঙ্গীর হোসেন জানান, দু’পক্ষের পাশাপাশি স্থানে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির কারণে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটতে পারে। এ জন্য যথেষ্ট পরিমাণ পুলিশ, এলিট ফোর্স, মোতায়েন করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক খোরশেদ আলম খান জানান, বিবাদ মান পক্ষ গুলিকে ইতোমধ্যে চিঠি দেয়া হয়েছে তারা খোলা জায়গায় কোন কর্মসূচি পালন করতে পারবেন না।এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে দিক নির্দেশনা দেয়ার জন্য অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর নেতৃত্বে ৩ জন ম্যাজিষ্ট্রেট কোম্পানিগঞ্জ উপজেলা সদরে অবস্থান করছেন।
উল্লেখ্য, নোয়াখালীল কোম্পানীগঞ্জে আ’লীগের দুটি গ্রুপের মধ্যে বিবদমান দ্বন্দ্বে গত পাঁচ মাস অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। দ্বন্দ্বের জেরে এক সাংবাদিকসহ দুটি প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। বেশ কিছু ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মী কারাগারে রয়েছে।