মাছরাঙায় একক নাটক ‘জার্মোফোবিয়া’

আসাদুজ্জামান সোহাগের রচনা ও মাহমুদ হাসান রানার পরিচালনায় আজ ঈদের ৫দিন সন্ধ্যা ৬টায় প্রচার হবে একক নাটক ‘জার্মোফোবিয়া নাটকে অভিনয় করেছেন সজল, প্রভা প্রমুখ। নাটকের গল্পে দেখা যাবে, অনিতা অতি সাবধানী মেয়ে। বিশেষ এক ধরণের ফোবিয়া রয়েছে তার। ব্যাগের মধ্যে কসমেটিকসের পরিবর্তে থাকে বিভিন্ন রকমের স্যানিটাইজার, ডিজইনফেকটেন্ট ¯েপ্র। কেউ তার কাছে আসলে কিংবা তার গায়ে কোন স্পর্শ লাগলে ¯েপ্র করা শুরু করে। শুধু তাই না, জীবানুমুক্ত থাকার জন্য দিনের মধ্যে বেশ কয়েকবার গোসল করে। কেউ তার ব্যবহারের কোন জিনিস ধরলে সেটা আর স্পর্শ করে না। একবার রাস্তায় ছিনতাইকারীরা তার ব্যাগ ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। ব্যাগের চিন্তা না করে ছিনতাইকারীদের হাতের স্পর্শ থেকে রক্ষার জন্য ব্যস্ত হয়ে ¯েপ্র করা শুরু করে সে।

ঘটনার সময় সামনে এসে পড়ে সালমান। তাকে দেখে ছিনতাইকারীরা দৌড়ে পালানোর সময় অনিতার মোবাইল ফোনটা ফেলে যায়। সালমান সেটা অনিতার হাতে তুলে দিতে গেলে অনিতা অন্যের হাতের স্পর্শ লেগেছে বলে মোবাইল না নিয়ে দৌড়ে চলে যায়। তার এমন আচরণে অবাক হয় সালমান। ঘটনাচক্রে সালমানের সঙ্গেই বিয়ে ঠিক হয় অনিতার। কিন্তু বাসর রাতেই অনিতার কর্মকান্ড দেখে বিরক্ত হয় সালমান। তার বিছানায় বসা যাবে না, তাকে স্পর্শ করা যাবে না, এক বিছানায় ঘুমানো যাবে না। সালমান তার জন্য ফুল নিয়ে আসলে জার্ম আছে বলে সে ফুল স্পর্শ করে না। ঘরের মধ্যে মাস্ক এবং ফেসশিল্ড পরে থাকে। এসব দেখে রীতিমত অতীষ্ঠ হয়ে ওঠে সালমান। এক পর্যায়ে নিজের বাড়িতে চলে যায় অনিতা। এরমধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়ে সালমান। এরপর গল্প মোড় নেয় অন্যদিকে।

মঙ্গলবার, ১৮ মে ২০২১ , ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ৫ শাওয়াল ১৪৪২

মাছরাঙায় একক নাটক ‘জার্মোফোবিয়া’

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

আসাদুজ্জামান সোহাগের রচনা ও মাহমুদ হাসান রানার পরিচালনায় আজ ঈদের ৫দিন সন্ধ্যা ৬টায় প্রচার হবে একক নাটক ‘জার্মোফোবিয়া নাটকে অভিনয় করেছেন সজল, প্রভা প্রমুখ। নাটকের গল্পে দেখা যাবে, অনিতা অতি সাবধানী মেয়ে। বিশেষ এক ধরণের ফোবিয়া রয়েছে তার। ব্যাগের মধ্যে কসমেটিকসের পরিবর্তে থাকে বিভিন্ন রকমের স্যানিটাইজার, ডিজইনফেকটেন্ট ¯েপ্র। কেউ তার কাছে আসলে কিংবা তার গায়ে কোন স্পর্শ লাগলে ¯েপ্র করা শুরু করে। শুধু তাই না, জীবানুমুক্ত থাকার জন্য দিনের মধ্যে বেশ কয়েকবার গোসল করে। কেউ তার ব্যবহারের কোন জিনিস ধরলে সেটা আর স্পর্শ করে না। একবার রাস্তায় ছিনতাইকারীরা তার ব্যাগ ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। ব্যাগের চিন্তা না করে ছিনতাইকারীদের হাতের স্পর্শ থেকে রক্ষার জন্য ব্যস্ত হয়ে ¯েপ্র করা শুরু করে সে।

ঘটনার সময় সামনে এসে পড়ে সালমান। তাকে দেখে ছিনতাইকারীরা দৌড়ে পালানোর সময় অনিতার মোবাইল ফোনটা ফেলে যায়। সালমান সেটা অনিতার হাতে তুলে দিতে গেলে অনিতা অন্যের হাতের স্পর্শ লেগেছে বলে মোবাইল না নিয়ে দৌড়ে চলে যায়। তার এমন আচরণে অবাক হয় সালমান। ঘটনাচক্রে সালমানের সঙ্গেই বিয়ে ঠিক হয় অনিতার। কিন্তু বাসর রাতেই অনিতার কর্মকান্ড দেখে বিরক্ত হয় সালমান। তার বিছানায় বসা যাবে না, তাকে স্পর্শ করা যাবে না, এক বিছানায় ঘুমানো যাবে না। সালমান তার জন্য ফুল নিয়ে আসলে জার্ম আছে বলে সে ফুল স্পর্শ করে না। ঘরের মধ্যে মাস্ক এবং ফেসশিল্ড পরে থাকে। এসব দেখে রীতিমত অতীষ্ঠ হয়ে ওঠে সালমান। এক পর্যায়ে নিজের বাড়িতে চলে যায় অনিতা। এরমধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়ে সালমান। এরপর গল্প মোড় নেয় অন্যদিকে।