করোনাভাইরাস প্রতিরোধে হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরির উপাদান, মাস্ক, সুরক্ষা পোশাকসহ ৪৬ ধরনের পণ্য আমদানিতে সব ধরনের শুল্ক-কর অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। গত বুধবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
এসব পণ্য আমদানিতে আমদানি শুল্ক, নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক, সম্পূরক শুল্ক, মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট, আগাম ভ্যাট ও অগ্রিম কর দিতে হবে না। আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত এই সুবিধা নিতে পারবেন এসব পণ্য আমদানিকারকরা। হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি করতে আইসোপ্রোপাইল অ্যালকোহল প্রয়োজন হয়। এই আইসোপ্রোপাইল অ্যালকোহল আমদানি করলে শুল্ক দিতে হবে না।
কোভিড ১৯-এ দুই ধরনের টেস্ট কিটস এবং ডায়াগনস্টিক টেস্ট যন্ত্রপাতিতেও থাকছে না কোন শুল্ক কর। এছাড়া এই পণ্যের তালিকায় আছে তিন স্তরের সার্জিক্যাল মাস্ক, সুরক্ষা পোশাক, প্লাস্টিক ফেস শিল্ডস, সার্জিক্যাল পোশাক, বিশেষ ওভেন স্যুট, মেডিকেল প্রটেকটিভ গিয়ার, সুরক্ষা চশমা, ডিসইনফেকটেন্টস। এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম স্বাক্ষরিত ওই প্রজ্ঞাপনে আমদানিকারককে বেশ কিছু শর্ত দিয়েছে।
এর মধ্যে রয়েছে কী পরিমাণ পণ্য আমদানি করা হবে তা ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে। গার্মেন্টস পণ্য আমদানিতে লাগবে বিজেএমইএ ও বিটিএমএ’র প্রত্যয়ন, আমদানি করা পণ্যগুলো মানসম্মত কিনা, তা ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর নিশ্চিত করবে এবং নিয়মিত তদারকি করবে।
শুক্রবার, ২১ মে ২০২১ , ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ৮ শাওয়াল ১৪৪২
অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরির উপাদান, মাস্ক, সুরক্ষা পোশাকসহ ৪৬ ধরনের পণ্য আমদানিতে সব ধরনের শুল্ক-কর অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। গত বুধবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
এসব পণ্য আমদানিতে আমদানি শুল্ক, নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক, সম্পূরক শুল্ক, মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট, আগাম ভ্যাট ও অগ্রিম কর দিতে হবে না। আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত এই সুবিধা নিতে পারবেন এসব পণ্য আমদানিকারকরা। হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি করতে আইসোপ্রোপাইল অ্যালকোহল প্রয়োজন হয়। এই আইসোপ্রোপাইল অ্যালকোহল আমদানি করলে শুল্ক দিতে হবে না।
কোভিড ১৯-এ দুই ধরনের টেস্ট কিটস এবং ডায়াগনস্টিক টেস্ট যন্ত্রপাতিতেও থাকছে না কোন শুল্ক কর। এছাড়া এই পণ্যের তালিকায় আছে তিন স্তরের সার্জিক্যাল মাস্ক, সুরক্ষা পোশাক, প্লাস্টিক ফেস শিল্ডস, সার্জিক্যাল পোশাক, বিশেষ ওভেন স্যুট, মেডিকেল প্রটেকটিভ গিয়ার, সুরক্ষা চশমা, ডিসইনফেকটেন্টস। এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম স্বাক্ষরিত ওই প্রজ্ঞাপনে আমদানিকারককে বেশ কিছু শর্ত দিয়েছে।
এর মধ্যে রয়েছে কী পরিমাণ পণ্য আমদানি করা হবে তা ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে। গার্মেন্টস পণ্য আমদানিতে লাগবে বিজেএমইএ ও বিটিএমএ’র প্রত্যয়ন, আমদানি করা পণ্যগুলো মানসম্মত কিনা, তা ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর নিশ্চিত করবে এবং নিয়মিত তদারকি করবে।