চট্টগ্রামে পোশাক কারখানায় বকেয়ার দাবিতে আন্দোলন

চট্টগ্রাম মহানগরীর একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা বকেয়া বেতনের দাবিতে রাস্তায় এসে বিক্ষোভ করেছেন। বকেয়া বেতন না দিয়ে ৩ মাস ধরে কারখানা বন্ধ রাখার প্রতিবাদে বুধবার সকাল থেকে ইপিজেড মোড়ে সড়ক অবরোধ করে এমন বিক্ষোভ করেছেন পদ্মা ওয়্যারস লিমিটেড নামে এক পোশাক কারখানার শ্রমিকরা। এদিকে, প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে চলা আন্দোলনের কারণে ইপিজেড সড়কে বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। এতে সৃষ্টি হয় দীর্ঘ যানজট। ইপিজেড থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সাজেদ কামাল বলেন, বকেয়া বেতন ভাতার দাবিতে পদ্মা ওয়্যারস লিমিটেড নামের কারখানার শ্রমিকরা সড়ক অবরোধ করে রেখেছে। বেপজা কর্তৃপক্ষ এসে আশ্বাস দেয়ার পরও তারা সড়ক অবরোধ করে আছে। আমরা তাদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছি।

পদ্মা ওয়্যারস লিমিটেডে কর্মরত শ্রমিক কল্যাণ সমিতির সদস্য মো. ওবায়দুল ইসলাম লেন, গত ফেব্রুয়ারিতে কারখানার মালিক পালিয়েছেন। আমাদের ৪ বছরের প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা, ছুটির টাকা এবং মাসিক বেতন বকেয়া রয়েছে। তিন মাস ধরে কারখানা বন্ধ।

বেপজা কর্তৃপক্ষ বার বার মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে আসছে। আমাদের পাওনা আদায়ে কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি চোখে পড়ছে না। তাই বাধ্য হয়ে আন্দোলনে নামতে হয়েছে বলে তিনি জানান।

শুক্রবার, ২১ মে ২০২১ , ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ৮ শাওয়াল ১৪৪২

চট্টগ্রামে পোশাক কারখানায় বকেয়ার দাবিতে আন্দোলন

চট্টগ্রাম ব্যুরো

চট্টগ্রাম মহানগরীর একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা বকেয়া বেতনের দাবিতে রাস্তায় এসে বিক্ষোভ করেছেন। বকেয়া বেতন না দিয়ে ৩ মাস ধরে কারখানা বন্ধ রাখার প্রতিবাদে বুধবার সকাল থেকে ইপিজেড মোড়ে সড়ক অবরোধ করে এমন বিক্ষোভ করেছেন পদ্মা ওয়্যারস লিমিটেড নামে এক পোশাক কারখানার শ্রমিকরা। এদিকে, প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে চলা আন্দোলনের কারণে ইপিজেড সড়কে বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। এতে সৃষ্টি হয় দীর্ঘ যানজট। ইপিজেড থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সাজেদ কামাল বলেন, বকেয়া বেতন ভাতার দাবিতে পদ্মা ওয়্যারস লিমিটেড নামের কারখানার শ্রমিকরা সড়ক অবরোধ করে রেখেছে। বেপজা কর্তৃপক্ষ এসে আশ্বাস দেয়ার পরও তারা সড়ক অবরোধ করে আছে। আমরা তাদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছি।

পদ্মা ওয়্যারস লিমিটেডে কর্মরত শ্রমিক কল্যাণ সমিতির সদস্য মো. ওবায়দুল ইসলাম লেন, গত ফেব্রুয়ারিতে কারখানার মালিক পালিয়েছেন। আমাদের ৪ বছরের প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা, ছুটির টাকা এবং মাসিক বেতন বকেয়া রয়েছে। তিন মাস ধরে কারখানা বন্ধ।

বেপজা কর্তৃপক্ষ বার বার মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে আসছে। আমাদের পাওনা আদায়ে কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি চোখে পড়ছে না। তাই বাধ্য হয়ে আন্দোলনে নামতে হয়েছে বলে তিনি জানান।