বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা স্বাধীন, রোজিনা ন্যায়বিচার পাবেন : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা স্বাধীন এবং সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম অবশ্যই ন্যায়বিচার পাবেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন। গতকাল বার্তা সংস্থা সিএনএনকে দেয়া এক লাইভ সাক্ষাৎকারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা অত্যন্ত স্বাধীন। তিনি (রোজিনা) অবশ্যই ন্যায়বিচার পাবেন। আমরা চাই না কেউ বিনা কারণে শাস্তি পাক।’

এ সময় ড. মোমেন বলেন, ‘বাংলাদেশে আইন আছে এবং বর্তমানে এটি একটি আইনি বিষয়। তাই এ বিষয়ে আমরা এর বেশি কথা বলতে চাই না।’ এর আগে বৃহস্পতিবার তিনি জানান, প্রথম আলোর সাংবাদিক রোজিনার সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনা অত্যন্ত হতাশাজনক এবং সরকার কোন কিছুই লুকাতে চায় না।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এই ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার অত্যন্ত গণমাধ্যমবান্ধব। আমাদের কিছুই লুকানোর নেই। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে আমি জানি, এই ঘটনার কারণে আমাদের অনেকের প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে। আমরা আর এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি চাই না।’ গণমাধ্যমের কারণে বালিশ কা-, শাহেদ করিমসহ বিভিন্ন দুর্নীতির বিষয় উঠে আসার ঘটনাকে সাধুবাদ জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘দুর্নীতির খবর প্রকাশ হবার পরপরই সরকার সেসব বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। আপনারা (গণমাধ্যম) সরকারের কাজে সাহায্য করেছেন। আপনারা সরকারের অংশ। আমরা আপনাদের ধন্যবাদ জানাই।’

শনিবার, ২২ মে ২০২১ , ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ৯ শাওয়াল ১৪৪২

বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা স্বাধীন, রোজিনা ন্যায়বিচার পাবেন : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা স্বাধীন এবং সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম অবশ্যই ন্যায়বিচার পাবেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন। গতকাল বার্তা সংস্থা সিএনএনকে দেয়া এক লাইভ সাক্ষাৎকারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা অত্যন্ত স্বাধীন। তিনি (রোজিনা) অবশ্যই ন্যায়বিচার পাবেন। আমরা চাই না কেউ বিনা কারণে শাস্তি পাক।’

এ সময় ড. মোমেন বলেন, ‘বাংলাদেশে আইন আছে এবং বর্তমানে এটি একটি আইনি বিষয়। তাই এ বিষয়ে আমরা এর বেশি কথা বলতে চাই না।’ এর আগে বৃহস্পতিবার তিনি জানান, প্রথম আলোর সাংবাদিক রোজিনার সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনা অত্যন্ত হতাশাজনক এবং সরকার কোন কিছুই লুকাতে চায় না।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এই ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার অত্যন্ত গণমাধ্যমবান্ধব। আমাদের কিছুই লুকানোর নেই। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে আমি জানি, এই ঘটনার কারণে আমাদের অনেকের প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে। আমরা আর এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি চাই না।’ গণমাধ্যমের কারণে বালিশ কা-, শাহেদ করিমসহ বিভিন্ন দুর্নীতির বিষয় উঠে আসার ঘটনাকে সাধুবাদ জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘দুর্নীতির খবর প্রকাশ হবার পরপরই সরকার সেসব বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। আপনারা (গণমাধ্যম) সরকারের কাজে সাহায্য করেছেন। আপনারা সরকারের অংশ। আমরা আপনাদের ধন্যবাদ জানাই।’