দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের নারী উদ্যোক্তারা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখার পাশাপাশি দেশীয় পণ্যের ব্র্যান্ডিংয়ের মাধ্যমে সরকারের ‘গ্রাম হবে শহর’ চিন্তাকে এগিয়ে নিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ। গতকাল সকালে দেশের নারী উদ্যোক্তাদের সংগঠন উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স ফোরামের (উই) ১১তম মাসিক মাস্টারক্লাসে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ বলেন, আমি উইয়ের কার্যক্রম দেখি নিয়মিত, দেশের নারী উদ্যোক্তারা যেভাবে দেশীয় পণ্য এবং দেশের ঐতিহ্য-সংস্কৃতির বিকাশে কাজ করছেন আমি ভীষণভাবে অনুপ্রাণিত। প্রধানমন্ত্রী সবসময়ই নারী উদ্যোক্তাদের জন্য অনুপ্রেরণা দিয়ে থাকেন। এছাড়া তিনি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় থেকে ময়মনসিংহের বিভিন্ন উপজেলার তাঁতিদের উইয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের কর্মসংস্থানে কাজ করবার কথা জানান।
এই মাস্টারক্লাসে এলআইসিটি প্রজেক্টের সোশ্যাল মিডিয়া এবং ব্র্যান্ডিং স্পেশালিস্ট হাসান বেনাউল ইসলাম, উই-এর বৈশ্বিক উপদেষ্টা ও সিল্কক গ্লোবাল লিমিটেডের সিইও সৌম্য বসু, উই-এর উপদেষ্টা কবির সাকিব, উই-এর প্রেসিডেন্ট নাসিমা আক্তার নিশা। এবারের মাস্টারক্লাসের কি নোট সেশনটি পরিচালনা করেন দি শেপার্ড অফ রিডার্সবার্গ-এর প্রতিষ্ঠাতা শ্রুতি কোহলি। আর আর গ্রুপের সহযোগিতায় মাস্টারক্লাসের এবারের বিষয় ছিল-‘স্টরিটেলিং ওয়ে অব প্রবলেম অ্যানালাইসিস অ্যান্ড সলভিং’, গল্প বলে বিক্রি বাড়ানোর বেশ কিছু পথ বাতলে দেন। পাশাপাশি নতুনদের জন্য ফেসবুক, লিংকডইন ও ইন্সটাগ্রাম ব্যবহারের মাধ্যমে নিজের পরিচিতি ও ব্যবসার প্রসার বাড়ানোর কিছু নির্দেশনাও দেন তিনি।
এবারের মাস্টারক্লাস বিষয়ে নাসিমা আক্তার নিশা বলেন, আমরা প্রশিক্ষণে চেয়েছি উদ্যোক্তাদের ভেতরের কিছু মৌলিক পরিবর্তন আনতে, বিভিন্ন সেলস ফানেল সম্পর্কে বিশ্বজুড়ে কী চলছে সেটা জানাতে।
রবিবার, ২৩ মে ২০২১ , ৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ১০ শাওয়াল ১৪৪২
অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক
দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের নারী উদ্যোক্তারা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখার পাশাপাশি দেশীয় পণ্যের ব্র্যান্ডিংয়ের মাধ্যমে সরকারের ‘গ্রাম হবে শহর’ চিন্তাকে এগিয়ে নিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ। গতকাল সকালে দেশের নারী উদ্যোক্তাদের সংগঠন উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স ফোরামের (উই) ১১তম মাসিক মাস্টারক্লাসে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ বলেন, আমি উইয়ের কার্যক্রম দেখি নিয়মিত, দেশের নারী উদ্যোক্তারা যেভাবে দেশীয় পণ্য এবং দেশের ঐতিহ্য-সংস্কৃতির বিকাশে কাজ করছেন আমি ভীষণভাবে অনুপ্রাণিত। প্রধানমন্ত্রী সবসময়ই নারী উদ্যোক্তাদের জন্য অনুপ্রেরণা দিয়ে থাকেন। এছাড়া তিনি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় থেকে ময়মনসিংহের বিভিন্ন উপজেলার তাঁতিদের উইয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের কর্মসংস্থানে কাজ করবার কথা জানান।
এই মাস্টারক্লাসে এলআইসিটি প্রজেক্টের সোশ্যাল মিডিয়া এবং ব্র্যান্ডিং স্পেশালিস্ট হাসান বেনাউল ইসলাম, উই-এর বৈশ্বিক উপদেষ্টা ও সিল্কক গ্লোবাল লিমিটেডের সিইও সৌম্য বসু, উই-এর উপদেষ্টা কবির সাকিব, উই-এর প্রেসিডেন্ট নাসিমা আক্তার নিশা। এবারের মাস্টারক্লাসের কি নোট সেশনটি পরিচালনা করেন দি শেপার্ড অফ রিডার্সবার্গ-এর প্রতিষ্ঠাতা শ্রুতি কোহলি। আর আর গ্রুপের সহযোগিতায় মাস্টারক্লাসের এবারের বিষয় ছিল-‘স্টরিটেলিং ওয়ে অব প্রবলেম অ্যানালাইসিস অ্যান্ড সলভিং’, গল্প বলে বিক্রি বাড়ানোর বেশ কিছু পথ বাতলে দেন। পাশাপাশি নতুনদের জন্য ফেসবুক, লিংকডইন ও ইন্সটাগ্রাম ব্যবহারের মাধ্যমে নিজের পরিচিতি ও ব্যবসার প্রসার বাড়ানোর কিছু নির্দেশনাও দেন তিনি।
এবারের মাস্টারক্লাস বিষয়ে নাসিমা আক্তার নিশা বলেন, আমরা প্রশিক্ষণে চেয়েছি উদ্যোক্তাদের ভেতরের কিছু মৌলিক পরিবর্তন আনতে, বিভিন্ন সেলস ফানেল সম্পর্কে বিশ্বজুড়ে কী চলছে সেটা জানাতে।