রাজধানীর খিলগাঁও এলাকার একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপ রয়েছে। সেখানকার কয়েকজন সন্ত্রাসীর নাম স্বপন। তারা এলাকায় আধিপত্য বিস্তারে একাধিক গ্রুপ বানিয়েছে। গায়ের রং কালো হওয়ায় এলাকাবাসী তার নাম দিয়েছে কাইল্ল্যা স্বপন। অন্য সন্ত্রাসী মোটা হওয়ায় তার নাম মোটা স্বপন। আরেক সন্ত্রাসীর নাম থাই স্বপন। তারা এলাকাভিত্তিক সন্ত্রাসী কর্মকা- পরিচালনা করত।
কাইল্ল্যা স্বপন খিলগাঁওয়ে সন্ত্রাসী করে সিরাজদিখানে শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নিত। র্যাবের গোয়েন্দা অনুসন্ধানে তার অবস্থান নিশ্চিত করে সম্প্রতি মুন্সীগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছে। পলাতক থাই স্বপনসহ অন্য সন্ত্রাসীদের পুলিশ খুঁজছে।
র্যাব-৩ কর্মকর্তা বীণা রানী দাস জানান, কাইল্ল্যা স্বপন অবৈধ অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী। রাজধানীর রামপুরা বাজার এলাকায় থাকত। চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে তার গ্রামের বাড়ি। গ্রেপ্তারের পর তার কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, ১টি ম্যাগজিন, ২ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
সে অবৈধ অস্ত্র নিয়ে খিলগাঁও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকা- পরিচালনা করে আসছিল। তার বিরুদ্ধে দুইটি হত্যা মামলা ও মাদক আইনের মামলাসহ খিলগাঁও থানায় ৬টি মামলা রয়েছে। সে মোস্ট ওয়ানটেড আসামি। এছাড়া বাসাবো, আহম্মদবাগ, কমলাপুরসহ আশপাশ এলাকায় এ সন্ত্রাসী বাহিনী মাদক ব্যবসা ও চাঁদাবাজি করে থাকে।
সোমবার, ২৪ মে ২০২১ , ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ১১ শাওয়াল ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
রাজধানীর খিলগাঁও এলাকার একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপ রয়েছে। সেখানকার কয়েকজন সন্ত্রাসীর নাম স্বপন। তারা এলাকায় আধিপত্য বিস্তারে একাধিক গ্রুপ বানিয়েছে। গায়ের রং কালো হওয়ায় এলাকাবাসী তার নাম দিয়েছে কাইল্ল্যা স্বপন। অন্য সন্ত্রাসী মোটা হওয়ায় তার নাম মোটা স্বপন। আরেক সন্ত্রাসীর নাম থাই স্বপন। তারা এলাকাভিত্তিক সন্ত্রাসী কর্মকা- পরিচালনা করত।
কাইল্ল্যা স্বপন খিলগাঁওয়ে সন্ত্রাসী করে সিরাজদিখানে শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নিত। র্যাবের গোয়েন্দা অনুসন্ধানে তার অবস্থান নিশ্চিত করে সম্প্রতি মুন্সীগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছে। পলাতক থাই স্বপনসহ অন্য সন্ত্রাসীদের পুলিশ খুঁজছে।
র্যাব-৩ কর্মকর্তা বীণা রানী দাস জানান, কাইল্ল্যা স্বপন অবৈধ অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী। রাজধানীর রামপুরা বাজার এলাকায় থাকত। চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে তার গ্রামের বাড়ি। গ্রেপ্তারের পর তার কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, ১টি ম্যাগজিন, ২ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
সে অবৈধ অস্ত্র নিয়ে খিলগাঁও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকা- পরিচালনা করে আসছিল। তার বিরুদ্ধে দুইটি হত্যা মামলা ও মাদক আইনের মামলাসহ খিলগাঁও থানায় ৬টি মামলা রয়েছে। সে মোস্ট ওয়ানটেড আসামি। এছাড়া বাসাবো, আহম্মদবাগ, কমলাপুরসহ আশপাশ এলাকায় এ সন্ত্রাসী বাহিনী মাদক ব্যবসা ও চাঁদাবাজি করে থাকে।