প্রস্তাবিত ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটের ঘাটতি পূরণে ব্যাংকিং খাত থেকে ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। এই বাজেটে মোট ব্যয়ের আকার ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা।
বাজেটে মোট ঘাটতির পরিমাণ ২ লাখ ১১ হাজার ১৯১ কোটি টাকা। এ ঘাটতি পূরণে সরকার কোন খাত থেকে ঋণ নেবে তা প্রস্তাবিত বাজেটে উল্লেখ করা হয়েছে। বাজেটের ঘাটতি পূরণে অভ্যন্তরীণ খাত থেকে ঋণ নেয়া হবে এক লাখ ১৩ হাজার ৪৫৩ কোটি টাকা এবং বৈদেশিক খাত থেকে নেয়া হবে ৯৭ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা।
অভ্যন্তরীণ খাতের মধ্যে ব্যাংকিং খাত থেকে ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা। ২০২০-২১ অর্থবছরে সরকার ব্যাংকিং খাত থেকে ঋণ নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল ৮৪ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরের তুলনায় আগামী অর্থবছরে ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ নেয়ার আগ্রহ কমছে।
শুক্রবার, ০৪ জুন ২০২১ , ২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ২২ শাওয়াল ১৪৪২
অর্থনীতি বার্তা পরিবেশক
প্রস্তাবিত ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটের ঘাটতি পূরণে ব্যাংকিং খাত থেকে ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। এই বাজেটে মোট ব্যয়ের আকার ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা।
বাজেটে মোট ঘাটতির পরিমাণ ২ লাখ ১১ হাজার ১৯১ কোটি টাকা। এ ঘাটতি পূরণে সরকার কোন খাত থেকে ঋণ নেবে তা প্রস্তাবিত বাজেটে উল্লেখ করা হয়েছে। বাজেটের ঘাটতি পূরণে অভ্যন্তরীণ খাত থেকে ঋণ নেয়া হবে এক লাখ ১৩ হাজার ৪৫৩ কোটি টাকা এবং বৈদেশিক খাত থেকে নেয়া হবে ৯৭ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা।
অভ্যন্তরীণ খাতের মধ্যে ব্যাংকিং খাত থেকে ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা। ২০২০-২১ অর্থবছরে সরকার ব্যাংকিং খাত থেকে ঋণ নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল ৮৪ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরের তুলনায় আগামী অর্থবছরে ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ নেয়ার আগ্রহ কমছে।