ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা আজও

মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে আগামী দুই-একদিন ঢাকা, চট্টগ্রাম ও বরিশাল অঞ্চলে ভারি বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এছাড়া গতকাল দেশের সর্বোচ্চ ১২৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে কক্সবাজারের টেকনাফে। ঢাকায় ১২ মিলিমিটার ও চট্টগ্রামে ৯৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। যা আজ আরও বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আবহাওয়াবিদ মো. আফতাব উদ্দীন সংবাদকে বলেন, ‘বাংলাদেশের সীমানায় মৌসুমি বায়ু প্রবেশ করেছে। তাই বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বাড়ছে। দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু চট্টগ্রাম, সিলেট, বরিশাল, ঢাকা বিভাগের পূর্বাঞ্চল পর্যন্ত চলে এসেছে। এটি আরও এগিয়ে সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ার অবস্থার জন্য আবহাওয়ার অনুকূল পরিস্থিতি রয়েছে। এর প্রভাবে ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের পূর্বাঞ্চলে মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সর্বোচ্চ বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে টেকনাফে ১২৯ মিলিমিটার। এছাড়া সীতাকুণ্ডে ১০০ মিলিমিটার, চট্টগ্রামে ৯৮, সন্দ্বীপে ৯৭, পটুয়াখালীতে ৯১, ফেনীতে ৮২, কক্সবাজারে ৭৬, কুতুবদিয়ায় ৬১, মাইজদীকোটে ৫১, চাঁদপুরে ৫০, ভোলা ও রাঙামাটিতে ৪৫, কুমিল্লায় ৪২, বগুড়ায় ২৬, ফরিদপুরে ২৫, টাঙ্গাইলে ২১, কুমারখালীতে ১৭, ঢাকায় ১২, শ্রীমঙ্গলে ১৪, সাতক্ষীরা ও গোপালগঞ্জে ১৩, বরিশালে ১২, নিকলিতে ১১, রাজশাহী ও মাদারীপুরে ১০, খুলনা ও তাড়াশে ৯, যশোরে ৬, চুয়াডাঙ্গায় ৫, রাজারহাট ও ঈশ্বরদীতে ৩, খেপুপাড়া ও সিলেটে ২ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে।

মঙ্গলবার, ০৮ জুন ২০২১ , ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ২৬ শাওয়াল ১৪৪২

ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা আজও

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

image

মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে আগামী দুই-একদিন ঢাকা, চট্টগ্রাম ও বরিশাল অঞ্চলে ভারি বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এছাড়া গতকাল দেশের সর্বোচ্চ ১২৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে কক্সবাজারের টেকনাফে। ঢাকায় ১২ মিলিমিটার ও চট্টগ্রামে ৯৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। যা আজ আরও বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আবহাওয়াবিদ মো. আফতাব উদ্দীন সংবাদকে বলেন, ‘বাংলাদেশের সীমানায় মৌসুমি বায়ু প্রবেশ করেছে। তাই বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বাড়ছে। দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু চট্টগ্রাম, সিলেট, বরিশাল, ঢাকা বিভাগের পূর্বাঞ্চল পর্যন্ত চলে এসেছে। এটি আরও এগিয়ে সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ার অবস্থার জন্য আবহাওয়ার অনুকূল পরিস্থিতি রয়েছে। এর প্রভাবে ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের পূর্বাঞ্চলে মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সর্বোচ্চ বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে টেকনাফে ১২৯ মিলিমিটার। এছাড়া সীতাকুণ্ডে ১০০ মিলিমিটার, চট্টগ্রামে ৯৮, সন্দ্বীপে ৯৭, পটুয়াখালীতে ৯১, ফেনীতে ৮২, কক্সবাজারে ৭৬, কুতুবদিয়ায় ৬১, মাইজদীকোটে ৫১, চাঁদপুরে ৫০, ভোলা ও রাঙামাটিতে ৪৫, কুমিল্লায় ৪২, বগুড়ায় ২৬, ফরিদপুরে ২৫, টাঙ্গাইলে ২১, কুমারখালীতে ১৭, ঢাকায় ১২, শ্রীমঙ্গলে ১৪, সাতক্ষীরা ও গোপালগঞ্জে ১৩, বরিশালে ১২, নিকলিতে ১১, রাজশাহী ও মাদারীপুরে ১০, খুলনা ও তাড়াশে ৯, যশোরে ৬, চুয়াডাঙ্গায় ৫, রাজারহাট ও ঈশ্বরদীতে ৩, খেপুপাড়া ও সিলেটে ২ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে।