দেশে এ পর্যন্ত অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা নিয়েছেন ১ কোটি ৪৮ হাজার ৭৫৬ জন মানুষ। এদের মধ্যে পুরুষ ৬৩ লাখ ১০ হাজার ৬৬১ এবং নারী ৩৭ লাখ ৩৮ হাজার ৯৫ জন। এ টিকা গ্রহণকারীদের মধ্যে ৪২ লাখ ২৮ হাজার ৭৪১ জন দ্বিতীয় ডোজ এবং ৫৮ লাখ ২০ হাজার ১৫ জন প্রথম ডোজ নিয়েছেন। দ্বিতীয় ডোজ টিকা গ্রহণকারী পুরুষ ২৭ লাখ ১ হাজার ৫৯৬ এবং নারী ১৫ লাখ ২৭ হাজার ১৪৫ জন। আর প্রথম ডোজ টিকা গ্রহণকারী ৩৬ লাখ ৯ হাজার ৬৫ জন পুরুষ এবং নারী ২২ লাখ ১০ হাজার ৯৫০ জন। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এদিকে, গত ২৫ মে থেকে দেশে চীনের সিনোফার্মার টিকার পর্যবেক্ষণমূলক প্রয়োগ শুরু হয়েছে। এই পর্যন্ত এ টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ২ হাজার ১৪২ জন। এদের মধ্যে ১ হাজার ৫৭০ জন পুরুষ এবং ৫৭২ জন নারী রয়েছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, দেশে এখন অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার প্রথম ডোজ দেয়া বন্ধ থাকলেও গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ৫ হাজার ৫৬৩ জন টিকার দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করেছেন। এদের মধ্যে পুরুষ ৩ হাজার ৪২৯ এবং নারী ২ হাজার ১৩৪ জন।
এ পর্যন্ত ঢাকা বিভাগে টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১৪ লাখ ৮৩ হাজার ৭৪৯ জন। এর মধ্যে ঢাকা মহানগরীতে ৮ লাখ ১৪ হাজার ৯৯৬ জন। ঢাকা বিভাগে প্রথম ডোজ নিয়েছেন ১৮ লাখ ৮ হাজার ৭৮ জন ও ঢাকা মহানগরীতে নিয়েছেন ৯ লাখ ২০ হাজার ১০৭ জন। ময়মনসিংহ বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৮৯ হাজার ৪১৪ জন, প্রথম ডোজ গ্রহণ করেছেন ২ লাখ ৮৯ হাজার ২৩৩ জন। চট্টগ্রাম বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৮ লাখ ৬৮ হাজার ৭৮৯ জন, প্রথম ডোজ গ্রহণ করেছেন ১১ লাখ ৭৮ হাজার ২০৪ জন। রাজশাহী বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪ লাখ ৯ হাজার ৪৫৯ জন, প্রথম ডোজ ৬ লাখ ৬৩ হাজার ৯৬৭ জন। রংপুর বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৩ লাখ ৮৭ হাজার ৪২০ জন, প্রথম ডোজ ৫ লাখ ৯৬ হাজার ৯৪৩ জন। খুলনা বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪ লাখ ৯০ হাজার ৮৩৫ জন, প্রথম ডোজ ৭ লাখ ৩১ হাজার ৮৯ জন। বরিশাল বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৭৮ হাজার ৪৫৭ জন, প্রথম ডোজ ২ লাখ ২০ হাজার ৩৪০ জন এবং সিলেট বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ২ লাখ ২০ হাজার ৬১৮ জন, প্রথম ডোজ ৩ লাখ ১ হাজার ১৫৬ জন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২৭ জানুয়ারি করোনার টিকা প্রদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। ওইদিন ২১ জনকে টিকা দেয়া হয়। পরদিন রাজধানীর ৫টি হাসপাতালে ৫৪৬ জনকে পর্যবেক্ষণমূলক টিকা দেয়া হয়েছিল। এরপর গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশব্যাপী গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়। প্রথম টিকা নেয়ার ৬০ দিন পর ৮ এপ্রিল থেকে দ্বিতীয় ডোজ দেয়া শুরু হয়।
বুধবার, ০৯ জুন ২০২১ , ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ২৭ শাওয়াল ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
দেশে এ পর্যন্ত অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা নিয়েছেন ১ কোটি ৪৮ হাজার ৭৫৬ জন মানুষ। এদের মধ্যে পুরুষ ৬৩ লাখ ১০ হাজার ৬৬১ এবং নারী ৩৭ লাখ ৩৮ হাজার ৯৫ জন। এ টিকা গ্রহণকারীদের মধ্যে ৪২ লাখ ২৮ হাজার ৭৪১ জন দ্বিতীয় ডোজ এবং ৫৮ লাখ ২০ হাজার ১৫ জন প্রথম ডোজ নিয়েছেন। দ্বিতীয় ডোজ টিকা গ্রহণকারী পুরুষ ২৭ লাখ ১ হাজার ৫৯৬ এবং নারী ১৫ লাখ ২৭ হাজার ১৪৫ জন। আর প্রথম ডোজ টিকা গ্রহণকারী ৩৬ লাখ ৯ হাজার ৬৫ জন পুরুষ এবং নারী ২২ লাখ ১০ হাজার ৯৫০ জন। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এদিকে, গত ২৫ মে থেকে দেশে চীনের সিনোফার্মার টিকার পর্যবেক্ষণমূলক প্রয়োগ শুরু হয়েছে। এই পর্যন্ত এ টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ২ হাজার ১৪২ জন। এদের মধ্যে ১ হাজার ৫৭০ জন পুরুষ এবং ৫৭২ জন নারী রয়েছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, দেশে এখন অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার প্রথম ডোজ দেয়া বন্ধ থাকলেও গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ৫ হাজার ৫৬৩ জন টিকার দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করেছেন। এদের মধ্যে পুরুষ ৩ হাজার ৪২৯ এবং নারী ২ হাজার ১৩৪ জন।
এ পর্যন্ত ঢাকা বিভাগে টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১৪ লাখ ৮৩ হাজার ৭৪৯ জন। এর মধ্যে ঢাকা মহানগরীতে ৮ লাখ ১৪ হাজার ৯৯৬ জন। ঢাকা বিভাগে প্রথম ডোজ নিয়েছেন ১৮ লাখ ৮ হাজার ৭৮ জন ও ঢাকা মহানগরীতে নিয়েছেন ৯ লাখ ২০ হাজার ১০৭ জন। ময়মনসিংহ বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৮৯ হাজার ৪১৪ জন, প্রথম ডোজ গ্রহণ করেছেন ২ লাখ ৮৯ হাজার ২৩৩ জন। চট্টগ্রাম বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৮ লাখ ৬৮ হাজার ৭৮৯ জন, প্রথম ডোজ গ্রহণ করেছেন ১১ লাখ ৭৮ হাজার ২০৪ জন। রাজশাহী বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪ লাখ ৯ হাজার ৪৫৯ জন, প্রথম ডোজ ৬ লাখ ৬৩ হাজার ৯৬৭ জন। রংপুর বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৩ লাখ ৮৭ হাজার ৪২০ জন, প্রথম ডোজ ৫ লাখ ৯৬ হাজার ৯৪৩ জন। খুলনা বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪ লাখ ৯০ হাজার ৮৩৫ জন, প্রথম ডোজ ৭ লাখ ৩১ হাজার ৮৯ জন। বরিশাল বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৭৮ হাজার ৪৫৭ জন, প্রথম ডোজ ২ লাখ ২০ হাজার ৩৪০ জন এবং সিলেট বিভাগে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ২ লাখ ২০ হাজার ৬১৮ জন, প্রথম ডোজ ৩ লাখ ১ হাজার ১৫৬ জন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২৭ জানুয়ারি করোনার টিকা প্রদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। ওইদিন ২১ জনকে টিকা দেয়া হয়। পরদিন রাজধানীর ৫টি হাসপাতালে ৫৪৬ জনকে পর্যবেক্ষণমূলক টিকা দেয়া হয়েছিল। এরপর গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশব্যাপী গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়। প্রথম টিকা নেয়ার ৬০ দিন পর ৮ এপ্রিল থেকে দ্বিতীয় ডোজ দেয়া শুরু হয়।