ডেমরা-রূপগঞ্জ-কালীগঞ্জ সড়কে মুশুরী থেকে কাঞ্চন সেতু পর্যন্ত ৪ কিমি. চলাচলে অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে। স্থানে স্থানে গর্ত। সেই গর্তে কোথাও হাঁটু পানি। প্রতিদিনই হালকা পরিবহন উল্টে ঘটছে দুর্ঘটনা। রাস্তার পথচারীরাদের চলাচলও ঝুঁকিপূর্ণ। পুরো সড়ক কর্দমাক্ত।
সচেতনমহল জানান,পাথরবাহী লড়ি ও মালবাহী ট্রাক অবাদে চলাচল করার কারণে সড়কের এমন বেহাল অবস্থা হয়েছে ।
জান যায়, রূপগঞ্জ উপজেলা সদর, থানা পুলিশ, সাব-রেজিস্ট্রি অফিস, প্রধান ডাকঘর, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সেবা নিতে আসা লোকজনকে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়। চালকরা জানান, খানাখন্দে পানি জমে থাকায় হালকা যানবাহনের ইঞ্জিনে পানি প্রবেশ করে। তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে গাড়ির মালিকরা।
হারিন্দা গ্রামের সাখাওয়াত হোসেন ভুইয়া বলেন, সড়কটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় তাদের উৎপাদিত পণ্য সময়মতো বাজারজাত করতে পারছেন না। তাতে কৃষকরা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। অন্যদিকে পরিবহন খরচ ও সময় বেশি লাগছে। অনেকেই বিকল্প রাস্তা দিয়ে আসা যাওয়া করতে বাধ্য হচ্ছে।
রূপগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ মো. ছালাউদ্দিন ভুঁইয়া বলেন, সড়কটি এলজিইডির হলেও আমার ব্যক্তিগত তহবিল থেকে রাস্তাটি একাধিকবার সংস্কার করেছি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি। শীঘ্রই সড়কটি সংস্কার করা হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. জামালউদ্দিন বলেন, ডেমার-রূপগঞ্জ-কালীগঞ্জ সড়কের উন্নয়ন কাজ এগিয়ে চলছে। সড়কের ঝুঁকিপূর্ণ স্থান পরিদর্শন করা হয়েছে।
রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান ভুঁইয়া বলেন, এলাকাবাসীর আবেদনের প্রেক্ষিতে এ সড়কের ঝুঁকিপূর্ণ স্থান চিহ্নিত করা হয়েছে। সড়কের উভয়পাশ ৩ ফুট প্রশস্ত করে দ্রুত সংস্কার কাজ করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ১০ জুন ২০২১ , ২৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ২৮ শাওয়াল ১৪৪২
প্রতিনিধি, রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ)
ডেমরা-রূপগঞ্জ-কালীগঞ্জ সড়কে মুশুরী থেকে কাঞ্চন সেতু পর্যন্ত ৪ কিমি. চলাচলে অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে। স্থানে স্থানে গর্ত। সেই গর্তে কোথাও হাঁটু পানি। প্রতিদিনই হালকা পরিবহন উল্টে ঘটছে দুর্ঘটনা। রাস্তার পথচারীরাদের চলাচলও ঝুঁকিপূর্ণ। পুরো সড়ক কর্দমাক্ত।
সচেতনমহল জানান,পাথরবাহী লড়ি ও মালবাহী ট্রাক অবাদে চলাচল করার কারণে সড়কের এমন বেহাল অবস্থা হয়েছে ।
জান যায়, রূপগঞ্জ উপজেলা সদর, থানা পুলিশ, সাব-রেজিস্ট্রি অফিস, প্রধান ডাকঘর, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সেবা নিতে আসা লোকজনকে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়। চালকরা জানান, খানাখন্দে পানি জমে থাকায় হালকা যানবাহনের ইঞ্জিনে পানি প্রবেশ করে। তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে গাড়ির মালিকরা।
হারিন্দা গ্রামের সাখাওয়াত হোসেন ভুইয়া বলেন, সড়কটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় তাদের উৎপাদিত পণ্য সময়মতো বাজারজাত করতে পারছেন না। তাতে কৃষকরা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। অন্যদিকে পরিবহন খরচ ও সময় বেশি লাগছে। অনেকেই বিকল্প রাস্তা দিয়ে আসা যাওয়া করতে বাধ্য হচ্ছে।
রূপগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ মো. ছালাউদ্দিন ভুঁইয়া বলেন, সড়কটি এলজিইডির হলেও আমার ব্যক্তিগত তহবিল থেকে রাস্তাটি একাধিকবার সংস্কার করেছি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি। শীঘ্রই সড়কটি সংস্কার করা হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. জামালউদ্দিন বলেন, ডেমার-রূপগঞ্জ-কালীগঞ্জ সড়কের উন্নয়ন কাজ এগিয়ে চলছে। সড়কের ঝুঁকিপূর্ণ স্থান পরিদর্শন করা হয়েছে।
রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান ভুঁইয়া বলেন, এলাকাবাসীর আবেদনের প্রেক্ষিতে এ সড়কের ঝুঁকিপূর্ণ স্থান চিহ্নিত করা হয়েছে। সড়কের উভয়পাশ ৩ ফুট প্রশস্ত করে দ্রুত সংস্কার কাজ করা হবে।