শুটিংয়ে ফিরলেন আবুল হায়াত

করোনার ভয়াল থাবা থেকে ফিরে এসেছেন বর্ষীয়ান অভিনেতা আবুল হায়াত। তাই অনেকটা সময় কাজ থেকে বিরত ছিলেন। অবশেষে কাজে ফিরলেন তিনি। গতকাল (১১ জুন) ‘বাবা তোমাকে ভালোবাসি’ শিরোনামে একটি নাটকের শুটিংয়ে অংশ নেন এই গুণী। এটি পরিচালনা করছেন প্রবীর রায় চৌধুরী। আবুল হায়াত জানালেন, করোনায় আক্রান্ত হওয়া ও পরবর্তী জটিলতার জন্য এই দীর্ঘসময় বিরতি নিয়েছিলেন। শারীরিকভাবে সুস্থতা বোধ করলে অভিনয়ে ফিরতে চেয়েছিলেন। তাই করছিলেন অপেক্ষা।

ফেরা প্রসঙ্গে এই তারকার ভাষ্য, ‘তিন মাসের বিরতি তো হবেই। কাজটাকে আমি ভালোবাসি। তাই ফিরতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। অপেক্ষা করছিলাম সময় ও সুযোগের। মনে হলো, এখন বোধহয় করতে পারি।’

‘বাবা তোমাকে ভালোবাসি’ নাটকটিতে আরও অভিনয় করছেন মামুনুর রশীদ ও ফজলুর রহমান বাবু। এতে আবুল হায়াতের মেয়ের ভূমিকায় অভিনয় করছেন তাসনিয়া ফারিন।

উল্লেখ্য, গত ৩১ মার্চ করোনা পজিটিভ রিপোর্ট পেয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন আবুল হায়াত। হার্টে স্ট্যান্ট পরানো বলে চিকিৎসকেরা এই অভিনেতাকে নিয়ে অনেকটাই সাবধান ছিলেন। সেসময় দ্রুত তাকে প্লাজমা দেওয়া হয়। এরপর বাসায় ফিরে যান। ১৮ এপ্রিল করোনা টেস্টে নেগেটিভ হন তিনি।

সোমবার, ১৪ জুন ২০২১ , ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ২ জিলকদ ১৪৪২

শুটিংয়ে ফিরলেন আবুল হায়াত

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

করোনার ভয়াল থাবা থেকে ফিরে এসেছেন বর্ষীয়ান অভিনেতা আবুল হায়াত। তাই অনেকটা সময় কাজ থেকে বিরত ছিলেন। অবশেষে কাজে ফিরলেন তিনি। গতকাল (১১ জুন) ‘বাবা তোমাকে ভালোবাসি’ শিরোনামে একটি নাটকের শুটিংয়ে অংশ নেন এই গুণী। এটি পরিচালনা করছেন প্রবীর রায় চৌধুরী। আবুল হায়াত জানালেন, করোনায় আক্রান্ত হওয়া ও পরবর্তী জটিলতার জন্য এই দীর্ঘসময় বিরতি নিয়েছিলেন। শারীরিকভাবে সুস্থতা বোধ করলে অভিনয়ে ফিরতে চেয়েছিলেন। তাই করছিলেন অপেক্ষা।

ফেরা প্রসঙ্গে এই তারকার ভাষ্য, ‘তিন মাসের বিরতি তো হবেই। কাজটাকে আমি ভালোবাসি। তাই ফিরতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। অপেক্ষা করছিলাম সময় ও সুযোগের। মনে হলো, এখন বোধহয় করতে পারি।’

‘বাবা তোমাকে ভালোবাসি’ নাটকটিতে আরও অভিনয় করছেন মামুনুর রশীদ ও ফজলুর রহমান বাবু। এতে আবুল হায়াতের মেয়ের ভূমিকায় অভিনয় করছেন তাসনিয়া ফারিন।

উল্লেখ্য, গত ৩১ মার্চ করোনা পজিটিভ রিপোর্ট পেয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন আবুল হায়াত। হার্টে স্ট্যান্ট পরানো বলে চিকিৎসকেরা এই অভিনেতাকে নিয়ে অনেকটাই সাবধান ছিলেন। সেসময় দ্রুত তাকে প্লাজমা দেওয়া হয়। এরপর বাসায় ফিরে যান। ১৮ এপ্রিল করোনা টেস্টে নেগেটিভ হন তিনি।