দেশে করোনার টিকা মজুদ আছে ১ লাখ ২৬ হাজার ডোজ

দেশে করোনাভাইরাসের টিকাদান কর্মসূচি শুরুর পর এ পর্যন্ত দেয়া হয়েছে এক কোটি ৭৩ হাজার ৫৪১ ডোজ। এগুলো পুরোটাই দেয়া হয়েছে অক্সফোর্ডের অ্যাস্ট্রাজেনেকার ফর্মুলায় ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের তৈরি কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন। সেরাম থেকে এ পর্যন্ত দেশে ১ কোটি ২ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন এসেছে। সেই হিসাবে এখন কোভিশিল্ডের টিকা মজুদ আছে মাত্র ১ লাখ ২৬ হাজার ৪৫৯ ডোজ। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো টিকাদানবিষয়ক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, এখন পর্যন্ত ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৫৮ লাখ ২০ হাজার ১৫ জন। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪২ লাখ ৫৩ হাজার ৫২৬ জন। এর মধ্যে গতকাল দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হয়েছে ৩ হাজার ৩৫৯ জনকে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, প্রথম ডোজ নেয়া ৫৮ লাখ ২০ হাজার ১৫ জনের মধ্যে ১৪ লাখের বেশি মানুষের দ্বিতীয় ডোজ নেয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে সংকট। এদের সবাইকেই অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি টিকার দ্বিতীয় ডোজ দিতে হবে। কেননা, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা এখনও দুই কোম্পানির দুই ডোজের টিকা গ্রহণের কোন সিদ্ধান্ত দেয়নি।

উল্লেখ্য, দেশে গত ৭ ফেব্রুয়ারি জাতীয়ভাবে করোনার টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়। প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৮টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলে। টিকা সংকট দেখা দেয়ায় ২৬ এপ্রিল থেকে প্রথম ডোজ দেয়া বন্ধ ঘোষণা করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এরপর ২ মে’র পর থেকে বন্ধ করে দেয়া হয় টিকার জন্য নিবন্ধনও।

মঙ্গলবার, ১৫ জুন ২০২১ , ১ আষাড় ১৪২৮ ৩ জিলকদ ১৪৪২

দেশে করোনার টিকা মজুদ আছে ১ লাখ ২৬ হাজার ডোজ

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

দেশে করোনাভাইরাসের টিকাদান কর্মসূচি শুরুর পর এ পর্যন্ত দেয়া হয়েছে এক কোটি ৭৩ হাজার ৫৪১ ডোজ। এগুলো পুরোটাই দেয়া হয়েছে অক্সফোর্ডের অ্যাস্ট্রাজেনেকার ফর্মুলায় ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের তৈরি কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন। সেরাম থেকে এ পর্যন্ত দেশে ১ কোটি ২ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন এসেছে। সেই হিসাবে এখন কোভিশিল্ডের টিকা মজুদ আছে মাত্র ১ লাখ ২৬ হাজার ৪৫৯ ডোজ। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো টিকাদানবিষয়ক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, এখন পর্যন্ত ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৫৮ লাখ ২০ হাজার ১৫ জন। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪২ লাখ ৫৩ হাজার ৫২৬ জন। এর মধ্যে গতকাল দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হয়েছে ৩ হাজার ৩৫৯ জনকে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, প্রথম ডোজ নেয়া ৫৮ লাখ ২০ হাজার ১৫ জনের মধ্যে ১৪ লাখের বেশি মানুষের দ্বিতীয় ডোজ নেয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে সংকট। এদের সবাইকেই অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি টিকার দ্বিতীয় ডোজ দিতে হবে। কেননা, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা এখনও দুই কোম্পানির দুই ডোজের টিকা গ্রহণের কোন সিদ্ধান্ত দেয়নি।

উল্লেখ্য, দেশে গত ৭ ফেব্রুয়ারি জাতীয়ভাবে করোনার টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়। প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৮টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলে। টিকা সংকট দেখা দেয়ায় ২৬ এপ্রিল থেকে প্রথম ডোজ দেয়া বন্ধ ঘোষণা করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এরপর ২ মে’র পর থেকে বন্ধ করে দেয়া হয় টিকার জন্য নিবন্ধনও।