মোরেলগঞ্জে ১০ দোকান পুড়ে ছাই

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার নব্বইরশি বাসস্ট্যান্ডের কাছে বৈদ্যুতিক সর্টসাকিটের মাধ্যমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল সকালে এ অগ্নিকাণ্ডে ওই এলাকার ১০টি দোকান পুড়ে ভস্মিভূত হয়েছে। দোকানঘর ও মালামাল পুড়ে প্রায় ১৫ টাকার ক্ষতি হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, নব্বইরশি বাসস্ট্যাণ্ডের বালির রাস্তার দিকে সকাল সোয়া ৭টার দিকে একটি দোকান থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তে অগ্নিকাণ্ড চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়রা অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি মোরেলগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস কে অবহিত করে। মোরেলগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ১ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। এ সময়ের মধ্যে অগ্নিকাণ্ডে লাল মিয়ার মুদি দোকান, জুয়েল হাওলাদারের কসমেটিক্স দোকান, মতিন আকনের চায়ের দোকান, পান্না চাপরাশির মুদি দোকান, দুলাল শীলের সেলুন, মোস্তফা শেখের ফলের দোকান, আবুবকর সিদ্দিকের মুদি দোকান, মহরত তালুকদারের ফলের দোকান, শাহীন শেখের ফলের দোকান সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মুদি দোকনের মালিক পান্না চাপারাশির । মোরেলগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স এর স্টেশন কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার রায় বলেন, ১ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। একটি মুদি দোকান থেকে সর্ট সার্কিটের মাধ্যমে এ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হতে পারে বলে আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি।

বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১ , ৩ আষাড় ১৪২৮ ৫ জিলকদ ১৪৪২

মোরেলগঞ্জে ১০ দোকান পুড়ে ছাই

প্রতিনিধি, বাগেরহাট

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার নব্বইরশি বাসস্ট্যান্ডের কাছে বৈদ্যুতিক সর্টসাকিটের মাধ্যমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল সকালে এ অগ্নিকাণ্ডে ওই এলাকার ১০টি দোকান পুড়ে ভস্মিভূত হয়েছে। দোকানঘর ও মালামাল পুড়ে প্রায় ১৫ টাকার ক্ষতি হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, নব্বইরশি বাসস্ট্যাণ্ডের বালির রাস্তার দিকে সকাল সোয়া ৭টার দিকে একটি দোকান থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তে অগ্নিকাণ্ড চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়রা অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি মোরেলগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস কে অবহিত করে। মোরেলগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ১ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। এ সময়ের মধ্যে অগ্নিকাণ্ডে লাল মিয়ার মুদি দোকান, জুয়েল হাওলাদারের কসমেটিক্স দোকান, মতিন আকনের চায়ের দোকান, পান্না চাপরাশির মুদি দোকান, দুলাল শীলের সেলুন, মোস্তফা শেখের ফলের দোকান, আবুবকর সিদ্দিকের মুদি দোকান, মহরত তালুকদারের ফলের দোকান, শাহীন শেখের ফলের দোকান সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মুদি দোকনের মালিক পান্না চাপারাশির । মোরেলগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স এর স্টেশন কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার রায় বলেন, ১ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। একটি মুদি দোকান থেকে সর্ট সার্কিটের মাধ্যমে এ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হতে পারে বলে আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি।