প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নুরুল হুদা বলেছেন, সুষ্ঠু পরিবেশ না থাকলে নির্বাচন বন্ধ রাখতে হবে। তবে কোন দুর্বৃত্তকে নির্বাচন বানচাল ও বিতর্কিত করতে দেয়া হবে না। গতকাল দুপুরে লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের আইডিইএ প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল কাশেম মো. ফজলুল কাদের, যুগ্ম-সচিব ফরহাদ আহমেদ খান, জেলা প্রশাসক মো. আনোয়ার হোছাইন আকন্দ, জেলা পুলিশ সুপার ড. এএইচএম কামরুজ্জামান, লক্ষ্মীপুর-২ আসনের উপনির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা দুলাল তালুকদার প্রমুখ। সিইসি বলেন, ‘সুষ্ঠু পরিবেশ না থাকলে নির্বাচন বন্ধ রাখতে হবে। প্রিজাইডিং অফিসারের কাছে নির্দেশনা রয়েছে, কোন ত্রুটিযুক্ত নির্বাচনে আমরা যাব না। যদি কোন ত্রুটি থাকে তাহলে নির্বাচন কর্মকর্তার নির্দেশে ইউনিয়ন ও পৌরসভা নির্বাচন বন্ধ হয়ে যাবে। কোন দুর্বৃত্তকে নির্বাচন বানচাল ও বিতর্কিত করতে দেয়া হবে না।’
সিইসি বলেন, ‘বুথের মধ্যে অন্য লোক গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে, এটাতো সম্ভব না। এগুলো কখনও এলাউ করা হয় না। ইভিএমে ভোটের ক্ষেত্রে প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসারদের ওপর আস্থা রাখতে হবে। তাদের বিশ্বাস করতে হবে। একজনের ভোট আরেকজনে দিয়ে দেবে, এটা সম্ভব না।’
বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে ভালো হতো উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘কেন করেনি তাতো আমি বলতে পারব না। নির্বাচন কমিশনের কাজ হলো ম্যানেজমেন্ট করা। এখানে প্রার্থী কারা দেবে, কোন কোন রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করবে, এটা তাদের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। এতে আমরা কিছু করতে পারি না।
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১ , ৩ আষাড় ১৪২৮ ৫ জিলকদ ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নুরুল হুদা বলেছেন, সুষ্ঠু পরিবেশ না থাকলে নির্বাচন বন্ধ রাখতে হবে। তবে কোন দুর্বৃত্তকে নির্বাচন বানচাল ও বিতর্কিত করতে দেয়া হবে না। গতকাল দুপুরে লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের আইডিইএ প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল কাশেম মো. ফজলুল কাদের, যুগ্ম-সচিব ফরহাদ আহমেদ খান, জেলা প্রশাসক মো. আনোয়ার হোছাইন আকন্দ, জেলা পুলিশ সুপার ড. এএইচএম কামরুজ্জামান, লক্ষ্মীপুর-২ আসনের উপনির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা দুলাল তালুকদার প্রমুখ। সিইসি বলেন, ‘সুষ্ঠু পরিবেশ না থাকলে নির্বাচন বন্ধ রাখতে হবে। প্রিজাইডিং অফিসারের কাছে নির্দেশনা রয়েছে, কোন ত্রুটিযুক্ত নির্বাচনে আমরা যাব না। যদি কোন ত্রুটি থাকে তাহলে নির্বাচন কর্মকর্তার নির্দেশে ইউনিয়ন ও পৌরসভা নির্বাচন বন্ধ হয়ে যাবে। কোন দুর্বৃত্তকে নির্বাচন বানচাল ও বিতর্কিত করতে দেয়া হবে না।’
সিইসি বলেন, ‘বুথের মধ্যে অন্য লোক গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে, এটাতো সম্ভব না। এগুলো কখনও এলাউ করা হয় না। ইভিএমে ভোটের ক্ষেত্রে প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসারদের ওপর আস্থা রাখতে হবে। তাদের বিশ্বাস করতে হবে। একজনের ভোট আরেকজনে দিয়ে দেবে, এটা সম্ভব না।’
বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে ভালো হতো উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘কেন করেনি তাতো আমি বলতে পারব না। নির্বাচন কমিশনের কাজ হলো ম্যানেজমেন্ট করা। এখানে প্রার্থী কারা দেবে, কোন কোন রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করবে, এটা তাদের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। এতে আমরা কিছু করতে পারি না।