অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে ইউপি চেয়ারম্যানের সংবাদ সম্মেলন

গত ঈদুল ফিতরে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের বরাদ্দকৃত ভিজিএফ ও জিআরের নগদ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগটি মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও ষড়যন্ত্রমূলক দাবি করে সংবাদ সম্মেলন করেছেন নাটোরের লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা।

সম্প্রতি ‘ভিজিএফের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে’- শিরোনামে জাতীয়, স্থানীয় ও অনলাইন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর গতকাল দুপুরে ইউনিয়ন পরিষদ হলরুমে তিনি এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন।

চেয়ারম্যান নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বক্তব্যে বলেন, ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর থেকে গরিব দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে ৫ শত টাকা করে ৫ শত পরিবারের মাঝে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং ১ হাজার ৫৪১টি পরিবারের জন্য ৪৫০ টাকা করে ৬ লাখ ৯৩ হাজার ৪৫০ টাকা বরাদ্দ আসে। সুষ্ঠুভাবে বিতরণের জন্য ইউনিয়ন পরিষদের সব সদস্য ও ত্রাণ কমিটির সব সদস্য ও মহল্লাদারের উপস্থিতিতে সভা করে ইউনিয়নের দুস্থ ও হতদরিদ্রদের আইডি কার্ড যাচাই-বাছাই করে তালিকা করা হয়। এছাড়া এ তালিকাটি সরকারিভাবে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক দ্বারা যাচাই করা হয়।

রবিবার, ২০ জুন ২০২১ , ৬ আষাঢ় ১৪২৮ ৮ জিলকদ ১৪৪২

ভিজিএফ-জিআরের অর্থ আত্মসাৎ

অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে ইউপি চেয়ারম্যানের সংবাদ সম্মেলন

প্রতিনিধি, লালপুর (নাটোর)

গত ঈদুল ফিতরে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের বরাদ্দকৃত ভিজিএফ ও জিআরের নগদ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগটি মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও ষড়যন্ত্রমূলক দাবি করে সংবাদ সম্মেলন করেছেন নাটোরের লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা।

সম্প্রতি ‘ভিজিএফের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে’- শিরোনামে জাতীয়, স্থানীয় ও অনলাইন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর গতকাল দুপুরে ইউনিয়ন পরিষদ হলরুমে তিনি এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন।

চেয়ারম্যান নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বক্তব্যে বলেন, ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর থেকে গরিব দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে ৫ শত টাকা করে ৫ শত পরিবারের মাঝে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং ১ হাজার ৫৪১টি পরিবারের জন্য ৪৫০ টাকা করে ৬ লাখ ৯৩ হাজার ৪৫০ টাকা বরাদ্দ আসে। সুষ্ঠুভাবে বিতরণের জন্য ইউনিয়ন পরিষদের সব সদস্য ও ত্রাণ কমিটির সব সদস্য ও মহল্লাদারের উপস্থিতিতে সভা করে ইউনিয়নের দুস্থ ও হতদরিদ্রদের আইডি কার্ড যাচাই-বাছাই করে তালিকা করা হয়। এছাড়া এ তালিকাটি সরকারিভাবে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক দ্বারা যাচাই করা হয়।