চীনা প্রবাসী শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবি

মহামারি করোনার ফলে দেশে অবস্থানরত চীনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা তিন দফা দাবি জানিয়েছেন। গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ভয়েস অব বাংলাদেশি স্টুডেন্টস ইন চায়নার ব্যানারে আয়োজিত মানববন্ধনে এ দাবি জানানো হয়।

শিক্ষার্থীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আমাদের ভ্যাকসিনের অগ্রাধিকারে রেখে দ্রুত ভ্যাকসিনের আওতায় নিয়ে আসা। দীর্ঘ সাত মাস ধরে বন্ধ থাকা চীনে গমনেচ্ছু বাংলাদেশি নাগরিকদের সব ভিসা পুনরায় চালু করা এবং চীনা অ্যাম্বেসি ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের পরবর্তী সেমিস্টারের মধ্যেই চীনে ফিরিয়ে নেবার ব্যবস্থা করা।

মানববন্ধনে ভয়েস অব বাংলাদেশি স্টুডেন্টস ইন চায়নার পক্ষে ফজলে রাব্বি বলেন, বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাস মহামারির ফলে প্রায় পাঁচ হাজারের মতো শিক্ষার্থী শীতকালীন অবকাশের সময় এবং পরবর্তীতে মহামারি ছড়িয়ে পড়লে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় এবং অনেকের ব্যক্তি উদ্যোগে দেশে ফিরে আসেন। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে গত দেড় বছর কেটে গেলেও আজ পর্যন্ত আমাদের ফিরে যাওয়া হয়নি এবং আমাদের ফিরে যাওয়ার জন্য কোন পদক্ষেপও নেয়া হয়নি।

মঙ্গলবার, ২২ জুন ২০২১ , ৮ আষাঢ় ১৪২৮ ১০ জিলকদ ১৪৪২

চীনা প্রবাসী শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবি

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

image

চীনে শিক্ষারত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা গতকাল ঢাকায় টিকা পাওয়ার অগ্রাধিকারের দাবিতে মানববন্ধন করে -সংবাদ

মহামারি করোনার ফলে দেশে অবস্থানরত চীনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা তিন দফা দাবি জানিয়েছেন। গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ভয়েস অব বাংলাদেশি স্টুডেন্টস ইন চায়নার ব্যানারে আয়োজিত মানববন্ধনে এ দাবি জানানো হয়।

শিক্ষার্থীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আমাদের ভ্যাকসিনের অগ্রাধিকারে রেখে দ্রুত ভ্যাকসিনের আওতায় নিয়ে আসা। দীর্ঘ সাত মাস ধরে বন্ধ থাকা চীনে গমনেচ্ছু বাংলাদেশি নাগরিকদের সব ভিসা পুনরায় চালু করা এবং চীনা অ্যাম্বেসি ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের পরবর্তী সেমিস্টারের মধ্যেই চীনে ফিরিয়ে নেবার ব্যবস্থা করা।

মানববন্ধনে ভয়েস অব বাংলাদেশি স্টুডেন্টস ইন চায়নার পক্ষে ফজলে রাব্বি বলেন, বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাস মহামারির ফলে প্রায় পাঁচ হাজারের মতো শিক্ষার্থী শীতকালীন অবকাশের সময় এবং পরবর্তীতে মহামারি ছড়িয়ে পড়লে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় এবং অনেকের ব্যক্তি উদ্যোগে দেশে ফিরে আসেন। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে গত দেড় বছর কেটে গেলেও আজ পর্যন্ত আমাদের ফিরে যাওয়া হয়নি এবং আমাদের ফিরে যাওয়ার জন্য কোন পদক্ষেপও নেয়া হয়নি।