আজ আওয়ামী লীগের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

দেশের সুপ্রাচীন ও বৃহত্তম রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ও আওয়ামী লীগের ইতিহাস একসূত্রে গাঁথা।

১৯৪৭ সালে ভারতবর্ষ বিভাজনের সময় পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশকে জুড়ে দেয়ার বিষয়টি বাঙালি জাতি স্বাভাবিকভাবে নিলেও পাকিস্তানিদের আচরণে তীব্র বৈষম্য স্পষ্ট ছিল শুরু থেকেই। পূর্ব পাকিস্তানকে (বর্তমান বাংলাদেশ) শোষণ করে পশ্চিম পাকিস্তানে সম্পদের পাহাড় গড়াই ছিল তাদের লক্ষ্য। পাকিস্তানি শোষকদের বিরুদ্ধের সে সময় প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছে আওয়ামী লীগ।

১৯৪৯ সালের ২৩ জুন মুসলিম লীগের প্রগতিশীল নেতাকর্মীরা ঢাকার কেএম দাস লেনের রোজ গার্ডেনে প্রতিষ্ঠা করেন নতুন রাজনৈতিক দল পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ। প্রথম সম্মেলনে সভাপতি নির্বাচিত হন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক। শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন প্রথম কমিটির যুগ্ম সম্পাদক। ছয় বছর পর কাউন্সিলে বঙ্গবন্ধুর প্রস্তাবে অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধারণ করে দলের নাম থেকে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দেয়া হয়। স্বাধীনতার পর দলটির নাম হয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

১৯৫৩ সালের কাউন্সিলে প্রথম এবং ১৯৫৫ সালে দ্বিতীয় বার শেখ মুজিবুর রহমান দলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে ছয় দফা উপস্থাপনের বছর, ১৯৬৬ সালের সম্মেলনে মার্চ তিনি সভাপতি নির্বাচিত হন।

১৯৬৯-এর গণআন্দোলনের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসক-শোষক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বাঙালির যে জাগরণ ও বিজয় সূচিত হয়, সেই আন্দোলনের নেতৃত্বেও ছিল আওয়ামী লীগ। এই আন্দোলনের পথ ধরে একাত্তরের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে বাঙালি জাতি স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে ত্রিশ লাখ শহীদ আর দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে অর্জিত হয় বিজয়।

স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা এবং ৩ নভেম্বর জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যার পর নেতৃত্ব শূন্যতায় পড়ে আওয়ামী লীগ। এরপর দলে ভাঙন দেখা দেয়। ১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন। তার নেতৃত্বে দ্বিধা-বিভক্ত আওয়ামী লীগ আবার ঐক্যবদ্ধ হয়। আশির দশকে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে আওয়ামী লীগের ঐতিহাসিক ভূমিকা এদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের একটি মাইলফলক। চার দশক ধরে শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগ পরিচালিত হচ্ছে। এই সময়ে আন্দোলন-সংগ্রামের পাশাপাশি চারবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে পেরেছে দলটি।

স্বাধীন বাংলাদেশে যেমন বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগের হাতে তৈরি, তেমনি আজকের ডিজিটাল বাংলাদেশও বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার অদম্য নেতৃত্বের কারণেই বাস্তবে রূপ পেয়েছে। বঙ্গবন্ধু যে দলের ভিত্তি দিয়েছেন, সেই দলকে এখনও বহন করে চলেছেন তার কন্যা শেখ হাসিনা। একাধিকবার ঘাতকের বুলেট-বোমার সামনে নিজের জীবনকে বিপন্ন করতে হয়েছে, তবুও দলের রক্ষাকবচ হয়ে থেকেছেন তিনি।

আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অর্থনৈতিক মুক্তি ও সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। পিতার দেখানো পথ অনুসরণ করে বাংলাদেশকে বিশ্বে মর্যাদার আসনে আসীন করেছেন তিনি। তার বহুমুখী উদ্যোগের ফলেই অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আ’লীগের কর্মসূচি

করোনা সংক্রমণ বিবেচনায় দলের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত পরিসরে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে আওয়ামী লীগ।

দিবসটি উপলক্ষে আজ সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও সারাদেশে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। সকাল ৯টায় ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ।

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বিকেল ৪টায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা। সভাপতি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সভায় যুক্ত থাকবেন।

টুঙ্গিপাড়ার কর্মসূচি

আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খানের নেতৃত্বে আজ বেলা ১১টায় টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের একটি প্রতিনিধি দল শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করবে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সীমিত পরিসরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কর্মসূচি গ্রহণের পাশাপাশি নিজ নিজ কর্মসূচির মাধ্যমে দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের জন্য জেলা-উপজেলা পর্যায়ে দল, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতীম সংগঠনের সব স্তরের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

image
আরও খবর
পরিকল্পিত পদক্ষেপেই বাংলাদেশ শীর্ষ এসডিজি বাস্তবায়নকারী দেশের একটি হতে পেরেছে : প্রধানমন্ত্রী
জলাবদ্ধতায় দুর্ভোগ মুক্তি অনিশ্চিত
ফোনে আড়িপাতা বন্ধে পদক্ষেপ জানতে চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ
এত মৃত্যুদণ্ডের পরও স্ত্রী হত্যা কমছে না প্রধান বিচারপতি
একনেকে গাজীপুর-টাঙ্গাইল গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে প্রকল্প অনুমোদন
সিলেটে শিশু সাঈদ হত্যা : ৩ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল
বাজারে জাল টাকার ছড়াছড়ি
ঢাকা-বরিশাল রুটের বিমান ভাড়া তিনগুণ বাড়লো
নকল মাস্ক, শারমিনকে অব্যাহতি দিয়ে পুলিশের প্রতিবেদন
মাদ্রাসা বন্ধে আসাম সরকারকে শপথনামা দাখিলের নির্দেশ হাইকোর্টের
খিলগাঁওয়ে খালে পড়ে যুবক নিখোঁজ

বুধবার, ২৩ জুন ২০২১ , ৯ আষাঢ় ১৪২৮ ১১ জিলকদ ১৪৪২

আজ আওয়ামী লীগের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

image

দেশের সুপ্রাচীন ও বৃহত্তম রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ও আওয়ামী লীগের ইতিহাস একসূত্রে গাঁথা।

১৯৪৭ সালে ভারতবর্ষ বিভাজনের সময় পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশকে জুড়ে দেয়ার বিষয়টি বাঙালি জাতি স্বাভাবিকভাবে নিলেও পাকিস্তানিদের আচরণে তীব্র বৈষম্য স্পষ্ট ছিল শুরু থেকেই। পূর্ব পাকিস্তানকে (বর্তমান বাংলাদেশ) শোষণ করে পশ্চিম পাকিস্তানে সম্পদের পাহাড় গড়াই ছিল তাদের লক্ষ্য। পাকিস্তানি শোষকদের বিরুদ্ধের সে সময় প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছে আওয়ামী লীগ।

১৯৪৯ সালের ২৩ জুন মুসলিম লীগের প্রগতিশীল নেতাকর্মীরা ঢাকার কেএম দাস লেনের রোজ গার্ডেনে প্রতিষ্ঠা করেন নতুন রাজনৈতিক দল পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ। প্রথম সম্মেলনে সভাপতি নির্বাচিত হন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক। শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন প্রথম কমিটির যুগ্ম সম্পাদক। ছয় বছর পর কাউন্সিলে বঙ্গবন্ধুর প্রস্তাবে অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধারণ করে দলের নাম থেকে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দেয়া হয়। স্বাধীনতার পর দলটির নাম হয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

১৯৫৩ সালের কাউন্সিলে প্রথম এবং ১৯৫৫ সালে দ্বিতীয় বার শেখ মুজিবুর রহমান দলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে ছয় দফা উপস্থাপনের বছর, ১৯৬৬ সালের সম্মেলনে মার্চ তিনি সভাপতি নির্বাচিত হন।

১৯৬৯-এর গণআন্দোলনের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসক-শোষক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বাঙালির যে জাগরণ ও বিজয় সূচিত হয়, সেই আন্দোলনের নেতৃত্বেও ছিল আওয়ামী লীগ। এই আন্দোলনের পথ ধরে একাত্তরের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে বাঙালি জাতি স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে ত্রিশ লাখ শহীদ আর দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে অর্জিত হয় বিজয়।

স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা এবং ৩ নভেম্বর জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যার পর নেতৃত্ব শূন্যতায় পড়ে আওয়ামী লীগ। এরপর দলে ভাঙন দেখা দেয়। ১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন। তার নেতৃত্বে দ্বিধা-বিভক্ত আওয়ামী লীগ আবার ঐক্যবদ্ধ হয়। আশির দশকে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে আওয়ামী লীগের ঐতিহাসিক ভূমিকা এদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের একটি মাইলফলক। চার দশক ধরে শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগ পরিচালিত হচ্ছে। এই সময়ে আন্দোলন-সংগ্রামের পাশাপাশি চারবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে পেরেছে দলটি।

স্বাধীন বাংলাদেশে যেমন বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগের হাতে তৈরি, তেমনি আজকের ডিজিটাল বাংলাদেশও বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার অদম্য নেতৃত্বের কারণেই বাস্তবে রূপ পেয়েছে। বঙ্গবন্ধু যে দলের ভিত্তি দিয়েছেন, সেই দলকে এখনও বহন করে চলেছেন তার কন্যা শেখ হাসিনা। একাধিকবার ঘাতকের বুলেট-বোমার সামনে নিজের জীবনকে বিপন্ন করতে হয়েছে, তবুও দলের রক্ষাকবচ হয়ে থেকেছেন তিনি।

আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অর্থনৈতিক মুক্তি ও সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। পিতার দেখানো পথ অনুসরণ করে বাংলাদেশকে বিশ্বে মর্যাদার আসনে আসীন করেছেন তিনি। তার বহুমুখী উদ্যোগের ফলেই অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আ’লীগের কর্মসূচি

করোনা সংক্রমণ বিবেচনায় দলের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত পরিসরে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে আওয়ামী লীগ।

দিবসটি উপলক্ষে আজ সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও সারাদেশে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। সকাল ৯টায় ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ।

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বিকেল ৪টায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা। সভাপতি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সভায় যুক্ত থাকবেন।

টুঙ্গিপাড়ার কর্মসূচি

আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খানের নেতৃত্বে আজ বেলা ১১টায় টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের একটি প্রতিনিধি দল শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করবে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সীমিত পরিসরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কর্মসূচি গ্রহণের পাশাপাশি নিজ নিজ কর্মসূচির মাধ্যমে দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের জন্য জেলা-উপজেলা পর্যায়ে দল, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতীম সংগঠনের সব স্তরের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।