ওয়াশিংটন পোস্টের সাংবাদিক জামাল খাসোগির হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নতুন তথ্য সামনে এসেছে। প্রায় ৩ বছর আগে তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় তাকে। হত্যায় অংশ নেয়া সৌদি আরবের ৪ আধা-সামরিক ব্যক্তি প্রশিক্ষণ নিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রে। নিউইয়র্ক টাইমস
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খাসোগির হত্যার ১ বছর আগে মার্কিন একটি বেসরকারি কোম্পানিতে প্রশিক্ষণ নেয় খাসোগির খুনিরা। প্রশিক্ষণের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের অনুমতিও ছিল তাদের। প্রশিক্ষণ দেয়া টায়ার ওয়ান গ্রুপ নামের কোম্পানিটি মূলত সৌদি নাগরিকদের নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করে।
টায়ার ১ গ্রুপের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ওই প্রশিক্ষণে নিরাপদ লক্ষ্যভেদ এবং হামলা মোকাবিলার মতো বিষয়গুলোও ছিল। চারজনের প্রশিক্ষণে আত্মরক্ষামূলক এবং সৌদি আরবের নেতাদের সুরক্ষা দেয়ার বিষয়ে তাতে জোর দেয়া হয়েছিল। এছাড়া নজরদারি এবং স্বল্প পরিসরে লড়াইয়ের ওপরও তাদের প্রশিক্ষিত করা হয়। টায়ার ১ গ্রুপের মালিক সারবেরাসের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা লুইস বারমার ওই প্রশিক্ষণে তাদের কোম্পানির সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। পেন্টাগনের একটি শীর্ষ পদে মনোনয়নের সাক্ষাৎকারে যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতাদের কাছে এই তথ্য জানান তিনি।
বারমার নিউইয়র্ক টাইমসকে যে নথিপত্র দিয়েছেন সেখান থেকে জানা যায়, খাসোগির হত্যায় নিয়োজিত দলটির চার জন ২০১৭ সালে টায়ার ১ গ্রুপের প্রশিক্ষণ নেয় এবং তাদের মধ্যে দুই জন এর আগে ২০১৪ সালের অক্টোবর থেকে ২০১৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত আরেকটি প্রশিক্ষণ নিয়েছিল একই কোম্পানিতেই।
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুন ২০২১ , ১০ আষাঢ় ১৪২৮ ১২ জিলকদ ১৪৪২
ওয়াশিংটন পোস্টের সাংবাদিক জামাল খাসোগির হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নতুন তথ্য সামনে এসেছে। প্রায় ৩ বছর আগে তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় তাকে। হত্যায় অংশ নেয়া সৌদি আরবের ৪ আধা-সামরিক ব্যক্তি প্রশিক্ষণ নিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রে। নিউইয়র্ক টাইমস
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খাসোগির হত্যার ১ বছর আগে মার্কিন একটি বেসরকারি কোম্পানিতে প্রশিক্ষণ নেয় খাসোগির খুনিরা। প্রশিক্ষণের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের অনুমতিও ছিল তাদের। প্রশিক্ষণ দেয়া টায়ার ওয়ান গ্রুপ নামের কোম্পানিটি মূলত সৌদি নাগরিকদের নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করে।
টায়ার ১ গ্রুপের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ওই প্রশিক্ষণে নিরাপদ লক্ষ্যভেদ এবং হামলা মোকাবিলার মতো বিষয়গুলোও ছিল। চারজনের প্রশিক্ষণে আত্মরক্ষামূলক এবং সৌদি আরবের নেতাদের সুরক্ষা দেয়ার বিষয়ে তাতে জোর দেয়া হয়েছিল। এছাড়া নজরদারি এবং স্বল্প পরিসরে লড়াইয়ের ওপরও তাদের প্রশিক্ষিত করা হয়। টায়ার ১ গ্রুপের মালিক সারবেরাসের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা লুইস বারমার ওই প্রশিক্ষণে তাদের কোম্পানির সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। পেন্টাগনের একটি শীর্ষ পদে মনোনয়নের সাক্ষাৎকারে যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতাদের কাছে এই তথ্য জানান তিনি।
বারমার নিউইয়র্ক টাইমসকে যে নথিপত্র দিয়েছেন সেখান থেকে জানা যায়, খাসোগির হত্যায় নিয়োজিত দলটির চার জন ২০১৭ সালে টায়ার ১ গ্রুপের প্রশিক্ষণ নেয় এবং তাদের মধ্যে দুই জন এর আগে ২০১৪ সালের অক্টোবর থেকে ২০১৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত আরেকটি প্রশিক্ষণ নিয়েছিল একই কোম্পানিতেই।