চট্টগ্রাম থেকে ১১ হাজার ৫৬০ ইয়াবাসহ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) এসআই মাসুদ রানাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত রোববার দুপুরে কর্ণফুলীর পটিয়া ক্রসিং থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
গ্রেপ্তারকৃত এসআই মাসুদ রানা কক্সবাজার পিবিআইয়ে কর্মরত আছেন। এর আগে তিনি চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা পুলিশে ছিলেন।
গতকাল দুপুরে কর্ণফুলী থানার ওসি দুলাল মাহমুদ গণমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গতকাল দুপুরে গ্রেপ্তারের পর রাত পৌনে ২টার দিকে র্যাব তাকে থানায় সোপর্দ করে।
ওসি বলেন, পটিয়া ক্রসিংয়ের ভেল্লাপাড়া সেতু পয়েন্টে কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রামগামী একটি প্রাইভেটকারে তল্লাশি চালায় র্যাব-৭ এর একটি দল। সে সময় তারা গাড়ির সিটের নিচ থেকে ১১ হাজার ৫৬০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করে এবং ওই এসআইকে গ্রেপ্তার করে। পরে রাতে র্যাব গাড়ি ও ইয়াবাসহ অভিযুক্ত এসআইকে পুলিশে সোপর্দ করে। একই সঙ্গে র্যাবের উপসহকারী পরিচালক মনিরুজ্জামান বাদী হয়ে এসআইয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
এ বিষয়ে কক্সবাজার পিবিআইর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সারোয়ার আলম জানান, অভিযুক্ত এসআই’র বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তার রেকর্ড ও অন্যান্য তথ্যাদি সদর দপ্তরে প্রেরণ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার, ২৯ জুন ২০২১ , ১৫ আষাঢ় ১৪২৮ ১৭ জিলক্বদ ১৪৪২
প্রতিনিধি, কক্সবাজার
চট্টগ্রাম থেকে ১১ হাজার ৫৬০ ইয়াবাসহ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) এসআই মাসুদ রানাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত রোববার দুপুরে কর্ণফুলীর পটিয়া ক্রসিং থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
গ্রেপ্তারকৃত এসআই মাসুদ রানা কক্সবাজার পিবিআইয়ে কর্মরত আছেন। এর আগে তিনি চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা পুলিশে ছিলেন।
গতকাল দুপুরে কর্ণফুলী থানার ওসি দুলাল মাহমুদ গণমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গতকাল দুপুরে গ্রেপ্তারের পর রাত পৌনে ২টার দিকে র্যাব তাকে থানায় সোপর্দ করে।
ওসি বলেন, পটিয়া ক্রসিংয়ের ভেল্লাপাড়া সেতু পয়েন্টে কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রামগামী একটি প্রাইভেটকারে তল্লাশি চালায় র্যাব-৭ এর একটি দল। সে সময় তারা গাড়ির সিটের নিচ থেকে ১১ হাজার ৫৬০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করে এবং ওই এসআইকে গ্রেপ্তার করে। পরে রাতে র্যাব গাড়ি ও ইয়াবাসহ অভিযুক্ত এসআইকে পুলিশে সোপর্দ করে। একই সঙ্গে র্যাবের উপসহকারী পরিচালক মনিরুজ্জামান বাদী হয়ে এসআইয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
এ বিষয়ে কক্সবাজার পিবিআইর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সারোয়ার আলম জানান, অভিযুক্ত এসআই’র বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তার রেকর্ড ও অন্যান্য তথ্যাদি সদর দপ্তরে প্রেরণ করা হয়েছে।