চট্টগ্রামে আকাশে মেঘ জমলেই হাঁটুপানি

চট্টগ্রাম মহানগরীতে সামান্য বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে। বিশেষ করে আকাশে মেঘ জমলেই যেন হাঁটুপানি। নালা ও খালে বাঁধ থাকায় পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধের ফলে বৃষ্টিতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে। বুধবার ভোর থেকে বৃষ্টিতে তলিয়ে যায় নগরের বিভিন্ন এলাকা। সড়ক-নালা পানিতে একাকার হয়ে যাওয়ায় রিকশা উল্টে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনাও ঘটেছে।

পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। এর প্রভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে অতিভারি বৃষ্টি হতে পারে। আগামী তিনদিনের মধ্যে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।

সরেজমিন দেখা যায়, বৃষ্টিতে নগরের বহদ্দারহাট, দুই নম্বর গেট, মুহাম্মদপুর, মুরাদপুর, েেষালশহর, কাপাসগোলা, চাক্তাই, বাকলিয়া, ডিসি রোড, রহমতগঞ্জ, হালিশহর, চান্দগাঁওয়ের বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। ডিসি রোডে হাঁটুসমান পানি ওঠে।

অফিসগামী আতিকুর রহমান বলেন, নগরের বহদ্দারহাট এলাকায় সামান্য বৃষ্টি হলেই পানি জমে যায়। আমার অফিস নগরের জিইসি এলাকায়। বহদ্দারহাট থেকে সেখানে যেতে মুহাম্মদপুর, মুরাদপুর, দুই নম্বর গেট এলাকার ময়লা পানি মাড়িয়ে অফিসে যেতে হয়। রিকশা পাওয়া যায় না, পেলেও ভাড়া দ্বিগুণ।

বৃহস্পতিবার, ০১ জুলাই ২০২১ , ১৭ আষাঢ় ১৪২৮ ১৯ জিলক্বদ ১৪৪২

চট্টগ্রামে আকাশে মেঘ জমলেই হাঁটুপানি

চট্টগ্রাম ব্যুরো

চট্টগ্রাম মহানগরীতে সামান্য বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে। বিশেষ করে আকাশে মেঘ জমলেই যেন হাঁটুপানি। নালা ও খালে বাঁধ থাকায় পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধের ফলে বৃষ্টিতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে। বুধবার ভোর থেকে বৃষ্টিতে তলিয়ে যায় নগরের বিভিন্ন এলাকা। সড়ক-নালা পানিতে একাকার হয়ে যাওয়ায় রিকশা উল্টে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনাও ঘটেছে।

পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। এর প্রভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে অতিভারি বৃষ্টি হতে পারে। আগামী তিনদিনের মধ্যে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।

সরেজমিন দেখা যায়, বৃষ্টিতে নগরের বহদ্দারহাট, দুই নম্বর গেট, মুহাম্মদপুর, মুরাদপুর, েেষালশহর, কাপাসগোলা, চাক্তাই, বাকলিয়া, ডিসি রোড, রহমতগঞ্জ, হালিশহর, চান্দগাঁওয়ের বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। ডিসি রোডে হাঁটুসমান পানি ওঠে।

অফিসগামী আতিকুর রহমান বলেন, নগরের বহদ্দারহাট এলাকায় সামান্য বৃষ্টি হলেই পানি জমে যায়। আমার অফিস নগরের জিইসি এলাকায়। বহদ্দারহাট থেকে সেখানে যেতে মুহাম্মদপুর, মুরাদপুর, দুই নম্বর গেট এলাকার ময়লা পানি মাড়িয়ে অফিসে যেতে হয়। রিকশা পাওয়া যায় না, পেলেও ভাড়া দ্বিগুণ।