উপকূলীয় এলাকায় কোস্টগার্ডের টহল জোরদার

করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রামণ প্রতিরোধে উপকূলীয় এলাকায় টহল জোরদার করেছে কোস্টগার্ড। গতকাল নিষেধাজ্ঞার প্রথম দিনে নৌ পথে জনসাধারণের চলাচল ও গমনাগমন বাস্তবায়ন এবং জরুরি সেবা ও সরবরাহ যথাসম্ভব স্বাভাবিক রাখার লক্ষে উপকূলীয় এলাকার বিভিন্ন নদ-নদী, লঞ্চ ঘাট, ফেরি ঘাট ও গুরুত্বপূর্ণ চ্যানেলে কোস্টগার্ডের নিয়মিত টহল জোরদার করা হয়।

গতকাল কোস্টগার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আমিরুল হক জানান, সাম্প্রতিক সময়ে দেশব্যাপী করোনাভাইরাসের শনাক্ত ও মৃত্যুর হার উদ্বেগজনকহারে বেড়ে যায়। এই করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণ রোধকল্পে উপকূলীয় এলাকায় বাংলাদেশ কোস্টগার্ডকে দায়িত্ব দেয়া হয়।

কোস্টগার্ডের ঢাকা জোনের আওতাধীন দায়িত্বপূর্ণ এলাকার অন্তর্গত গজারিয়া, চাঁদপুর, বক্তাবলী ফেরি ঘাট, হাইমচর, মাওয়া দিয়ে নৌ-পথে সর্বসাধারণের যাতায়াত বন্ধের লক্ষে চেক পয়েন্ট স্থাপন করা হয়েছে। পূর্ব জোন কর্তৃক চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর মুখ, কুতুবদিয়া চ্যানেল, মহেশখালী চ্যানেল ও টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে নৌ-পথে সর্বসাধারণের যাতায়াত বন্ধের লক্ষ্যে চেক পয়েন্ট স্থাপন করা হয়েছে। পশ্চিম জোন কর্তৃক মোংলার রূপসা, নলিয়ান, মোংলা নালা এবং দক্ষিণ জোন কর্তৃক মজু চৌধুরীর হাট (লক্ষ্মীপুর), ইলিশা ঘাট, বরিশাল লঞ্চ ঘাট এলাকায় চেক পয়েন্ট স্থাপন করা হয়।

তিনি আরও জানান, কোস্টগার্ডের এখতিয়ারভুক্ত এলাকাসমূহে আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ, ডাকাতি দমন ও জননিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি কোভিড-১৯ মোকাবিলায় উপকূলীয় অঞ্চলের জনসাধারণের চলাচল ও গমনাগমন বাস্তবায়ন এবং জরুরি সেবা ও সরবরাহ যথাসম্ভব স্বাভাবিক রাখার লক্ষে কোস্টগার্ডের নিয়মিত টহল অব্যাহত থাকবে।

শুক্রবার, ০২ জুলাই ২০২১ , ১৮ আষাঢ় ১৪২৮ ২০ জিলক্বদ ১৪৪২

উপকূলীয় এলাকায় কোস্টগার্ডের টহল জোরদার

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রামণ প্রতিরোধে উপকূলীয় এলাকায় টহল জোরদার করেছে কোস্টগার্ড। গতকাল নিষেধাজ্ঞার প্রথম দিনে নৌ পথে জনসাধারণের চলাচল ও গমনাগমন বাস্তবায়ন এবং জরুরি সেবা ও সরবরাহ যথাসম্ভব স্বাভাবিক রাখার লক্ষে উপকূলীয় এলাকার বিভিন্ন নদ-নদী, লঞ্চ ঘাট, ফেরি ঘাট ও গুরুত্বপূর্ণ চ্যানেলে কোস্টগার্ডের নিয়মিত টহল জোরদার করা হয়।

গতকাল কোস্টগার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আমিরুল হক জানান, সাম্প্রতিক সময়ে দেশব্যাপী করোনাভাইরাসের শনাক্ত ও মৃত্যুর হার উদ্বেগজনকহারে বেড়ে যায়। এই করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণ রোধকল্পে উপকূলীয় এলাকায় বাংলাদেশ কোস্টগার্ডকে দায়িত্ব দেয়া হয়।

কোস্টগার্ডের ঢাকা জোনের আওতাধীন দায়িত্বপূর্ণ এলাকার অন্তর্গত গজারিয়া, চাঁদপুর, বক্তাবলী ফেরি ঘাট, হাইমচর, মাওয়া দিয়ে নৌ-পথে সর্বসাধারণের যাতায়াত বন্ধের লক্ষে চেক পয়েন্ট স্থাপন করা হয়েছে। পূর্ব জোন কর্তৃক চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর মুখ, কুতুবদিয়া চ্যানেল, মহেশখালী চ্যানেল ও টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে নৌ-পথে সর্বসাধারণের যাতায়াত বন্ধের লক্ষ্যে চেক পয়েন্ট স্থাপন করা হয়েছে। পশ্চিম জোন কর্তৃক মোংলার রূপসা, নলিয়ান, মোংলা নালা এবং দক্ষিণ জোন কর্তৃক মজু চৌধুরীর হাট (লক্ষ্মীপুর), ইলিশা ঘাট, বরিশাল লঞ্চ ঘাট এলাকায় চেক পয়েন্ট স্থাপন করা হয়।

তিনি আরও জানান, কোস্টগার্ডের এখতিয়ারভুক্ত এলাকাসমূহে আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ, ডাকাতি দমন ও জননিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি কোভিড-১৯ মোকাবিলায় উপকূলীয় অঞ্চলের জনসাধারণের চলাচল ও গমনাগমন বাস্তবায়ন এবং জরুরি সেবা ও সরবরাহ যথাসম্ভব স্বাভাবিক রাখার লক্ষে কোস্টগার্ডের নিয়মিত টহল অব্যাহত থাকবে।