আমেরিকাতে বাবা-মায়ের কাছে গেলেন নাদিয়া

গত ২৫ জুন রাজধানীর অদূরে পূবাইলের বিল বিলাইয়া শুটিং হাউজে জুয়েল হাসানের পরিচালনায় একটি ঈদ নাটকের কাজ শেষ করে ২৭ জুন আমেরিকাতে পাড়ি জমিয়েছেন এ সময়ের ব্যস্ত অভিনেত্রী নাদিয়া। আমেরিকার ক্যানসাসে নাদিয়ার বাবা নাজির আহমেদ, মা আফরোজা আক্তার ও ছোটবোন নন্দিতা স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। করোনার কারণে বিগত দুই বছর যাবত বাবা-মায়ের কাছে তার যাওয়া হয়ে উঠছিলো না। তাই এবার সুযোগ পেয়েই আমেরিকা গেলেন নাদিয়া। দেশে নাদিয়া শুধু অভিনয়েই ব্যস্ত থাকেন এমনটি নয়, বছরজুড়ে নাচ নিয়েও তাকে বেশ ব্যস্ত থাকতে হয়। আবার মাঝে মাঝে বিজ্ঞাপনেও কাজ করেন তিনি। দেশে থেকেই নাদিয়া নিজের মধ্যে স্বস্তি বোধ করেন। যেহেতু বাবা মা বোন আমেরিকায় থাকেন, তাই অনেকেই তাকে আমেরিকাতেও স্থায়ীভাবে বসবাস করার কথা বলেন। এ প্রসঙ্গে নাদিয়া বলেন, ‘সত্যি বলতে কী আমি আমার দেশ বাংলাদেশকে ভীষণ ভীষণ ভালোবাসি। আমি আমার কর্মক্ষেত্রকে, এখানকার মানুষগুলোকে ভালোবাসি, শ্রদ্ধা করি। জানি আমার দেশে নানান সমস্যা রয়েছে। কিন্তু তারপরও এই দেশ আমার দেশ। দেশকে ছেড়ে যাবার কোন আগ্রহ নেই আমার। এখানেই আমার আজকের আমি হয়ে উঠা।’ নাদিয়া জানান, আগস্ট মাসে তার জন্মদিনের আগেই তিনি দেশে ফিরবেন। যাবার আগে নাদিয়া আহমেদ ঈদ উপলক্ষ্যে জুয়েল শরীফ, জুয়েল হাসান ও সকাল আহমেদের তিনটি ঈদ নাটকের কাজ শেষ করে গেছেন। পাশাপাশি জুয়েল হাসানের সাত পর্বেও ধারাবাহিক নাটক ‘আলগা পীরিত’র কাজও শেষ করেছেন।

সোমবার, ০৫ জুলাই ২০২১ , ২১ আষাঢ় ১৪২৮ ২৩ জিলক্বদ ১৪৪২

আমেরিকাতে বাবা-মায়ের কাছে গেলেন নাদিয়া

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

গত ২৫ জুন রাজধানীর অদূরে পূবাইলের বিল বিলাইয়া শুটিং হাউজে জুয়েল হাসানের পরিচালনায় একটি ঈদ নাটকের কাজ শেষ করে ২৭ জুন আমেরিকাতে পাড়ি জমিয়েছেন এ সময়ের ব্যস্ত অভিনেত্রী নাদিয়া। আমেরিকার ক্যানসাসে নাদিয়ার বাবা নাজির আহমেদ, মা আফরোজা আক্তার ও ছোটবোন নন্দিতা স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। করোনার কারণে বিগত দুই বছর যাবত বাবা-মায়ের কাছে তার যাওয়া হয়ে উঠছিলো না। তাই এবার সুযোগ পেয়েই আমেরিকা গেলেন নাদিয়া। দেশে নাদিয়া শুধু অভিনয়েই ব্যস্ত থাকেন এমনটি নয়, বছরজুড়ে নাচ নিয়েও তাকে বেশ ব্যস্ত থাকতে হয়। আবার মাঝে মাঝে বিজ্ঞাপনেও কাজ করেন তিনি। দেশে থেকেই নাদিয়া নিজের মধ্যে স্বস্তি বোধ করেন। যেহেতু বাবা মা বোন আমেরিকায় থাকেন, তাই অনেকেই তাকে আমেরিকাতেও স্থায়ীভাবে বসবাস করার কথা বলেন। এ প্রসঙ্গে নাদিয়া বলেন, ‘সত্যি বলতে কী আমি আমার দেশ বাংলাদেশকে ভীষণ ভীষণ ভালোবাসি। আমি আমার কর্মক্ষেত্রকে, এখানকার মানুষগুলোকে ভালোবাসি, শ্রদ্ধা করি। জানি আমার দেশে নানান সমস্যা রয়েছে। কিন্তু তারপরও এই দেশ আমার দেশ। দেশকে ছেড়ে যাবার কোন আগ্রহ নেই আমার। এখানেই আমার আজকের আমি হয়ে উঠা।’ নাদিয়া জানান, আগস্ট মাসে তার জন্মদিনের আগেই তিনি দেশে ফিরবেন। যাবার আগে নাদিয়া আহমেদ ঈদ উপলক্ষ্যে জুয়েল শরীফ, জুয়েল হাসান ও সকাল আহমেদের তিনটি ঈদ নাটকের কাজ শেষ করে গেছেন। পাশাপাশি জুয়েল হাসানের সাত পর্বেও ধারাবাহিক নাটক ‘আলগা পীরিত’র কাজও শেষ করেছেন।