কঠোর লকডাউনের আগের কার্যদিবস শতাধিক পয়েন্ট যোগ হয়েছিল শেয়ারবাজারে। এরপর ব্যাংক হলিডে, সাপ্তাহিক দুইদিন ছুটিসহ রবিবারও বন্ধ ছিল শেয়ারবাজারের লেনদেন। সবমিলে কঠোর লকডাউন শুরুর চারদিন পর গতকাল বড় উত্থান হয়েছে শেয়ারবাজারে। এদিন সব সূচক বেড়েছে শেয়ারবাজারে। একই সঙ্গে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। টাকার পরিমাণে লেনদেনও বেড়েছে আগের কার্যদিবস থেকে। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স সাড়ে ৩ বছর পর ৬২০০ পয়েন্ট অতিক্রম করেছে।
গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬৯.৪৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ২১৯.৯৪ পয়েন্টে। ডিএসইর এই সূচকটি ৩ বছর ৫ মাস ১০ দিন বা ৭৯২ কার্যদিবস পর ছয় হাজার ২০০ পয়েন্ট অতিক্রম করেছে। এর আগে ২০১৮ সালের ২৫ জানুয়ারি সূচকটি ছয় হাজার ২০০ পয়েন্টের ঘরে অবস্থান করেছিল।
গতকাল ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১১.৯৬ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৬.৭৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩২৬.৭২ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ২২৫.১২ পয়েন্টে।
গতকাল ডিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন ১ হাজার ৫৫১ কোটি ৪৮ লাখ টাকার। যা আগের দিন থেকে ১৪৩ কোটি ৫৯ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪০৭ কোটি ৮৯ লাখ টাকার। ডিএসইতে গতকাল ৩৭৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২৪৩টির বা ৬৫.১৫ শতাংশের, শেয়ার দর কমেছে ১১৯টির বা ৩১.৩০ শতাংশের এবং ১১টির বা ২.৯৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৪০.৫৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৩৫.৬২ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ৩০৪টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২১৫টির দর বেড়েছে, কমেছে ৭১টির আর ১৮টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৫২ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
গতকাল ডিএসইর ব্লক মার্কেটে ২৮টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ২৭ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ৭৫ লাখ ২৬ হাজার ৬৪১টি শেয়ার ৫৫ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ২৭ কোটি ৪৪ লাখ ৭৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৫ কোটি ৩৯ লাখ ৮৩ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে ব্র্যাক ব্যাংকের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ২৮ লাখ টাকার বিডি ফাইন্যান্সের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩ কোটি ৫৫ লাখ ৯৪ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে ফনিক্স ফাইন্যান্সের।
এছাড়া আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ৫ লাখ ৬ হাজার টাকার, এপোলো ইস্পাতের ৬ লাখ ৯ হাজার টাকার, আর্গন ডেনিমসের ১৮ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, বিকন ফার্মার ৬ লাখ ৮৩ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ১ কোটি ৮৭ লাখ ৩৬ হাজার টাকার, ঢাকা ডাইংয়ের ৩৯ লাখ ৭০ হাজার টাকার, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৭৭ লাখ ১৫ হাজার টাকার, এস্কয়ার নিটের ৮৭ লাখ ৭২ হাজার টাকার, ফাস ফাইন্যান্সের ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ফরচুনের ৪৫ লাখ ৭৯ হাজার টাকার, জেনেক্সের ১ কোটি ৮৫ লাখ ২৯ হাজার টাকার, জেনারেশন নেক্সটের ৫ লাখ ১৩ হাজার টাকার, ইনডেক্স এগ্রোর ৯ লাখ ৯৯ হাজার টাকার, কেয়া কসমেটিকসের ৩৫ লাখ ১৫ হাজার টাকার, কাট্টালি টেক্সটাইলের ৩ কোটি ১০ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের ৭৫ লাখ ৬৮ হাজার টাকার, মালেক স্পিনিংয়ের ৩৪ লাখ ৩০ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ফিডের ৪১ লাখ ৯০ হাজার টাকার, পিএইচপি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৪৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার, পাওয়ার গ্রিডের ৭ লাখ ২০ হাজার টাকার, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৭০ হাজার টাকার, আরডি ফুডের ৩৪ লাখ ৬০ হাজার টাকার, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, সিলকো ফার্মার ৩৪ লাখ ৮ হাজার টাকার এবং সোনালী পেপারের ৮ লাখ ৯৬ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৪৩টির বা ৬৫.১৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। গত বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে খান ব্রাদার্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৪ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ১৫.৪০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ১.৪০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে খান ব্রাদার্স ডিএসইর টপটের গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১০ শতাংশ, ইয়াকিন পলিমারের ১০ শতাংশ, জাহিন স্পিনিংয়ের ১০ শতাংশ, এমএল ডাইংয়ের ৯.৯৬ শতাংশ, ফারইস্ট নিটিংয়ের ৯.৯২ শতাংশ, এনভয় টেক্সটাইলের ৯.৮৬ শতাংশ, সেন্ট্রাল ফার্মার ৯.৮৪ শতাংশ, প্যাসিফিক ডেনিমসের ৯.৮৪ শতাংশ এবং ডেল্টা স্পিনিংয়ের শেয়ার দর ৯.৭০ শতাংশ বেড়েছে।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১১৯টির বা ৩১.৩০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন মুন্নু ফেব্রিক্সের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। গত বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে মুন্নু ফেব্রিক্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৩০.৬০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২৭.৬০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ৩ টাকা বা ৯.৮০ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে মুন্নু ফেব্রিক্স ডিএসইর টপটের লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৬.৫০ শতাংশ, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ৬.৩১ শতাংশ, মনোস্পুল পেপারের ৬.১১ শতাংশ, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ৫.৪৮ শতাংশ, ইউনিক হোটেলের ৫.৪১ শতাংশ, প্রাইম লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৫.০৫ শতাংশ, ন্যাশনাল টি’র ৪.৮৯ শতাংশ, কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের ৪.৮৪ শতাংশ এবং বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৪.৭০ শতাংশ কমেছে।
মঙ্গলবার, ০৬ জুলাই ২০২১ , ২২ আষাঢ় ১৪২৮ ২৪ জিলক্বদ ১৪৪২
অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক
কঠোর লকডাউনের আগের কার্যদিবস শতাধিক পয়েন্ট যোগ হয়েছিল শেয়ারবাজারে। এরপর ব্যাংক হলিডে, সাপ্তাহিক দুইদিন ছুটিসহ রবিবারও বন্ধ ছিল শেয়ারবাজারের লেনদেন। সবমিলে কঠোর লকডাউন শুরুর চারদিন পর গতকাল বড় উত্থান হয়েছে শেয়ারবাজারে। এদিন সব সূচক বেড়েছে শেয়ারবাজারে। একই সঙ্গে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। টাকার পরিমাণে লেনদেনও বেড়েছে আগের কার্যদিবস থেকে। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স সাড়ে ৩ বছর পর ৬২০০ পয়েন্ট অতিক্রম করেছে।
গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬৯.৪৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ২১৯.৯৪ পয়েন্টে। ডিএসইর এই সূচকটি ৩ বছর ৫ মাস ১০ দিন বা ৭৯২ কার্যদিবস পর ছয় হাজার ২০০ পয়েন্ট অতিক্রম করেছে। এর আগে ২০১৮ সালের ২৫ জানুয়ারি সূচকটি ছয় হাজার ২০০ পয়েন্টের ঘরে অবস্থান করেছিল।
গতকাল ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১১.৯৬ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৬.৭৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩২৬.৭২ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ২২৫.১২ পয়েন্টে।
গতকাল ডিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন ১ হাজার ৫৫১ কোটি ৪৮ লাখ টাকার। যা আগের দিন থেকে ১৪৩ কোটি ৫৯ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪০৭ কোটি ৮৯ লাখ টাকার। ডিএসইতে গতকাল ৩৭৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২৪৩টির বা ৬৫.১৫ শতাংশের, শেয়ার দর কমেছে ১১৯টির বা ৩১.৩০ শতাংশের এবং ১১টির বা ২.৯৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৪০.৫৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৩৫.৬২ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ৩০৪টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২১৫টির দর বেড়েছে, কমেছে ৭১টির আর ১৮টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৫২ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
গতকাল ডিএসইর ব্লক মার্কেটে ২৮টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ২৭ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ৭৫ লাখ ২৬ হাজার ৬৪১টি শেয়ার ৫৫ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ২৭ কোটি ৪৪ লাখ ৭৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৫ কোটি ৩৯ লাখ ৮৩ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে ব্র্যাক ব্যাংকের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ২৮ লাখ টাকার বিডি ফাইন্যান্সের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩ কোটি ৫৫ লাখ ৯৪ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে ফনিক্স ফাইন্যান্সের।
এছাড়া আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ৫ লাখ ৬ হাজার টাকার, এপোলো ইস্পাতের ৬ লাখ ৯ হাজার টাকার, আর্গন ডেনিমসের ১৮ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, বিকন ফার্মার ৬ লাখ ৮৩ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ১ কোটি ৮৭ লাখ ৩৬ হাজার টাকার, ঢাকা ডাইংয়ের ৩৯ লাখ ৭০ হাজার টাকার, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৭৭ লাখ ১৫ হাজার টাকার, এস্কয়ার নিটের ৮৭ লাখ ৭২ হাজার টাকার, ফাস ফাইন্যান্সের ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ফরচুনের ৪৫ লাখ ৭৯ হাজার টাকার, জেনেক্সের ১ কোটি ৮৫ লাখ ২৯ হাজার টাকার, জেনারেশন নেক্সটের ৫ লাখ ১৩ হাজার টাকার, ইনডেক্স এগ্রোর ৯ লাখ ৯৯ হাজার টাকার, কেয়া কসমেটিকসের ৩৫ লাখ ১৫ হাজার টাকার, কাট্টালি টেক্সটাইলের ৩ কোটি ১০ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের ৭৫ লাখ ৬৮ হাজার টাকার, মালেক স্পিনিংয়ের ৩৪ লাখ ৩০ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ফিডের ৪১ লাখ ৯০ হাজার টাকার, পিএইচপি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৪৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার, পাওয়ার গ্রিডের ৭ লাখ ২০ হাজার টাকার, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৭০ হাজার টাকার, আরডি ফুডের ৩৪ লাখ ৬০ হাজার টাকার, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, সিলকো ফার্মার ৩৪ লাখ ৮ হাজার টাকার এবং সোনালী পেপারের ৮ লাখ ৯৬ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৪৩টির বা ৬৫.১৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। গত বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে খান ব্রাদার্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৪ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ১৫.৪০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ১.৪০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে খান ব্রাদার্স ডিএসইর টপটের গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১০ শতাংশ, ইয়াকিন পলিমারের ১০ শতাংশ, জাহিন স্পিনিংয়ের ১০ শতাংশ, এমএল ডাইংয়ের ৯.৯৬ শতাংশ, ফারইস্ট নিটিংয়ের ৯.৯২ শতাংশ, এনভয় টেক্সটাইলের ৯.৮৬ শতাংশ, সেন্ট্রাল ফার্মার ৯.৮৪ শতাংশ, প্যাসিফিক ডেনিমসের ৯.৮৪ শতাংশ এবং ডেল্টা স্পিনিংয়ের শেয়ার দর ৯.৭০ শতাংশ বেড়েছে।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১১৯টির বা ৩১.৩০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন মুন্নু ফেব্রিক্সের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। গত বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে মুন্নু ফেব্রিক্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৩০.৬০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২৭.৬০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ৩ টাকা বা ৯.৮০ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে মুন্নু ফেব্রিক্স ডিএসইর টপটের লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৬.৫০ শতাংশ, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ৬.৩১ শতাংশ, মনোস্পুল পেপারের ৬.১১ শতাংশ, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ৫.৪৮ শতাংশ, ইউনিক হোটেলের ৫.৪১ শতাংশ, প্রাইম লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৫.০৫ শতাংশ, ন্যাশনাল টি’র ৪.৮৯ শতাংশ, কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের ৪.৮৪ শতাংশ এবং বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৪.৭০ শতাংশ কমেছে।