গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার অন্তর্গত পন্ডিতপুর গ্রামের ভিতর দিয়ে যাওয়া রাস্তা দীর্ঘদিন ধরে পানির নিচে। উত্তরে বৈরাগীরহাট থেকে দক্ষিণে ফুলপকুরিয়া বাজারে যাওয়ার একমাত্র রাস্তা এটি। এই রাস্তা দিয়ে আশেপাশে প্রায় বিশটি গ্রামের লোকজন প্রতিদিন চলাচল করে।
গ্রামের বাড়ি-ঘর রাস্তা থেকে উচু হওয়ায় বৃষ্টির পানি, দৈনিক বিভিন্ন কাজে ব্যাবহারের পানি, মলমূত্র রাস্তার উপর জমা হয়। বদ্ধ পনিতে এখন আর মিশেছে মশা-মাছি, আবর্জনার স্তুপ, মলমূত্রসহ বিষাক্ত বর্জ্য। বর্ষাকালে এসব প্রকট আকার ধারণ করে নোংরা পানি রাস্তার ওপর হাঁটু পর্যন্ত হয়ে থাকে। ফলে মাসুষ চলাচল করা খুবই দুঃসাধ্য, সঙ্গে দুর্গন্ধ তো আছেই। এ এলাকার বাসিন্দারা চর্ম রোগসহ আক্রান্ত হচ্ছে নানা পানিবাহিত রোগে। তাই জনসাধারণের মর্মান্তিক ভোগান্তির কথা বিবেচনা করে দ্রুত সময়ে ড্রেন নির্মাণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
রুহুল আমিন
গোবিন্দগঞ্জ, গাইবান্ধা
শনিবার, ১৭ জুলাই ২০২১ , ২ শ্রাবন ১৪২৮ ৬ জিলহজ ১৪৪২
গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার অন্তর্গত পন্ডিতপুর গ্রামের ভিতর দিয়ে যাওয়া রাস্তা দীর্ঘদিন ধরে পানির নিচে। উত্তরে বৈরাগীরহাট থেকে দক্ষিণে ফুলপকুরিয়া বাজারে যাওয়ার একমাত্র রাস্তা এটি। এই রাস্তা দিয়ে আশেপাশে প্রায় বিশটি গ্রামের লোকজন প্রতিদিন চলাচল করে।
গ্রামের বাড়ি-ঘর রাস্তা থেকে উচু হওয়ায় বৃষ্টির পানি, দৈনিক বিভিন্ন কাজে ব্যাবহারের পানি, মলমূত্র রাস্তার উপর জমা হয়। বদ্ধ পনিতে এখন আর মিশেছে মশা-মাছি, আবর্জনার স্তুপ, মলমূত্রসহ বিষাক্ত বর্জ্য। বর্ষাকালে এসব প্রকট আকার ধারণ করে নোংরা পানি রাস্তার ওপর হাঁটু পর্যন্ত হয়ে থাকে। ফলে মাসুষ চলাচল করা খুবই দুঃসাধ্য, সঙ্গে দুর্গন্ধ তো আছেই। এ এলাকার বাসিন্দারা চর্ম রোগসহ আক্রান্ত হচ্ছে নানা পানিবাহিত রোগে। তাই জনসাধারণের মর্মান্তিক ভোগান্তির কথা বিবেচনা করে দ্রুত সময়ে ড্রেন নির্মাণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
রুহুল আমিন
গোবিন্দগঞ্জ, গাইবান্ধা