পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত : বাড়ছে ঝুঁকি

খাগড়াছড়ি

প্রতিনিধি, খাগড়াছড়ি

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলাতে এই কোরবানির সময়ে পশুর হাটে নেই কোন স্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যবস্থা । মানা হচ্ছে না কোনো নিয়মকানুন। ফলে ঝুঁকিতে আছে সাধারণ মানুষ। আশংকা করা হচ্ছে করোনাতে আক্রান্ত হওয়ার।

জেলার পৌরসভা ও সদর উপজেলাতে কুরবানির গরুর হাট-বাজারগুলো গরু বেপারিদের দখলে। গত বছরের চেয়ে এবারে প্রতিটি গরু ৬থেকে ১০হাজার টাকা বেশি। ভারতীয়-মায়ানমারের গরু সমতল জেলাগুলোতে না আসায় এখানকার পাহাড়ি দেশীয় গরুর উপর চাপ পড়েছে বেশি। স্থানীয় বেপারিরা ট্রাকে ট্রাকে করে সমতল জেলায় দেশীয় গরু পাঠিয়ে দিচ্ছে প্রতিদিন। যার ফলে এখানে স্থানীয় ক্রেতাদের চড়া দামে কোরবানির গরু কিনতে হচ্ছে।

গরুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি মানছে না কেউই। হাটে নজরদারিও তেমন একটা চোখে পড়ছে না। ফলে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে।

ফটিকছড়ি

প্রতিনিধি, ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম)

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলায় কোরবানির পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। বাজার কমিটির তরফ থেকে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের এ বিষয়ে তাগাদা দিলেও কাজে আসছে না। ফলে চট্টগ্রাম জেলার মধ্যে করোনার সর্বোচ্চ সংক্রমণে থাকা এ উপজেলায় করোনার দাপট আরও বাড়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। গত তিনদিনে নতুন করে আরও ৯২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জানিয়েছেন সরকারি নিয়ম না মেনে এভাবে পশুর হাট চলতে থাকলে ঈদুল আযহা পরবর্তী এ উপজেলার করোনা পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ হতে পারে। উপজেলা সদর বিবিরহাট, নাজিরহাট, নানুপুর, চামার দিঘিসহ বিভিন্ন হাটবাজার সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, গাদাগাদি করে ক্রেতা-বিক্রেতারা পশু বেচাকেনা করছে। বেশিরভাগ লোকজনের মুখে মাস্ক নেই। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহিনুল হাসান বলেন, আমরা বাজার কমিটিকে বলে দিয়েছি স্বাস্থ্যবিধি মেনে পশুর হাট বসাতে। এরপরেও যে সকল বাজারে তা মানা হচ্ছেনা, তাদের বিরুদ্ধে আমরা মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেব।

রবিবার, ১৮ জুলাই ২০২১ , ৩ শ্রাবন ১৪২৮ ৭ জিলহজ ১৪৪২

পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত : বাড়ছে ঝুঁকি

খাগড়াছড়ি

প্রতিনিধি, খাগড়াছড়ি

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলাতে এই কোরবানির সময়ে পশুর হাটে নেই কোন স্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যবস্থা । মানা হচ্ছে না কোনো নিয়মকানুন। ফলে ঝুঁকিতে আছে সাধারণ মানুষ। আশংকা করা হচ্ছে করোনাতে আক্রান্ত হওয়ার।

জেলার পৌরসভা ও সদর উপজেলাতে কুরবানির গরুর হাট-বাজারগুলো গরু বেপারিদের দখলে। গত বছরের চেয়ে এবারে প্রতিটি গরু ৬থেকে ১০হাজার টাকা বেশি। ভারতীয়-মায়ানমারের গরু সমতল জেলাগুলোতে না আসায় এখানকার পাহাড়ি দেশীয় গরুর উপর চাপ পড়েছে বেশি। স্থানীয় বেপারিরা ট্রাকে ট্রাকে করে সমতল জেলায় দেশীয় গরু পাঠিয়ে দিচ্ছে প্রতিদিন। যার ফলে এখানে স্থানীয় ক্রেতাদের চড়া দামে কোরবানির গরু কিনতে হচ্ছে।

গরুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি মানছে না কেউই। হাটে নজরদারিও তেমন একটা চোখে পড়ছে না। ফলে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে।

ফটিকছড়ি

প্রতিনিধি, ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম)

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলায় কোরবানির পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। বাজার কমিটির তরফ থেকে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের এ বিষয়ে তাগাদা দিলেও কাজে আসছে না। ফলে চট্টগ্রাম জেলার মধ্যে করোনার সর্বোচ্চ সংক্রমণে থাকা এ উপজেলায় করোনার দাপট আরও বাড়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। গত তিনদিনে নতুন করে আরও ৯২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জানিয়েছেন সরকারি নিয়ম না মেনে এভাবে পশুর হাট চলতে থাকলে ঈদুল আযহা পরবর্তী এ উপজেলার করোনা পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ হতে পারে। উপজেলা সদর বিবিরহাট, নাজিরহাট, নানুপুর, চামার দিঘিসহ বিভিন্ন হাটবাজার সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, গাদাগাদি করে ক্রেতা-বিক্রেতারা পশু বেচাকেনা করছে। বেশিরভাগ লোকজনের মুখে মাস্ক নেই। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহিনুল হাসান বলেন, আমরা বাজার কমিটিকে বলে দিয়েছি স্বাস্থ্যবিধি মেনে পশুর হাট বসাতে। এরপরেও যে সকল বাজারে তা মানা হচ্ছেনা, তাদের বিরুদ্ধে আমরা মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেব।