ঈদের পর প্রথম কার্যদিবসে শেয়ারবাজারে উত্থান

ঈদের আগের কার্যদিবসের মতো পরের কার্যদিবস অর্থাৎ গতকাল উত্থান হয়েছে শেয়ারবাজারে। এদিন শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে টাকার পরিমাণে লেনদেন। তবে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে।

গতকাল ডিএসইএক্স সূচকটি ১৯.১৭ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৪২৪.২১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৬.০৮ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৪.০৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১ হাজার ৩৯৩.৮৪ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৩৩৬.৪৭ পয়েন্টে। গতকাল ডিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন ১ হাজার ৩৫৪ কোটি ৭০ লাখ টাকার যা আগের দিন থেকে ৯০ কোটি ২১ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২৬৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকার।

ডিএসইতে গতকাল ৩৭৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১১৬টির বা ৩০.৯৩ শতাংশের, শেয়ার দর কমেছে ২৩৭টির বা ৬৩.২০ শতাংশের এবং ২২টির বা ৫.৮৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১০৩.৪৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৬৭৩.২২ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ৩০৫টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০৫টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৭৮টির আর ২২টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। ৎ

সিএসইতে ৪০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ডিএসই’র ব্লক মার্কেটে ৩৬টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৮৮ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ১ লাখ ১২ হাজার ২১৬টি শেয়ার ৮৮ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৮৮ কোটি ১৩ লাখ ৮৬ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৪৫ কোটি ১৭ লাখ ১০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬ কোটি ৪০ লাখ ৫৬ হাজার টাকার ফরচুন সুজের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪ কোটি ৮২ লাখ ৭৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে জিবিবি পাওয়ারের।

এছাড়া অ্যাডভেন্ট ফার্মার ৫ লাখ ৭৪ হাজার টাকার, অগ্নি সিস্টেমসের ৫ লাখ ১৭ হাজার টাকার, আলিফ ম্যানুফ্যাচকারিংয়ের ৭ লাখ টাকার, আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ৩ কোটি ৭৩ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, আরামিট সিমেন্টের ৫ লাখ ৬১ হাজার টাকার, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ৩০ লাখ ৬০ হাজার টাকার, এশিয়ান টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথ ফান্ডের ২ কোটি ১৩ লাখ ৩৭ হাজার টাকার, বিকন ফার্মার ৩ কোটি ৮৯ লাখ ১৬ হাজার টাকার, বেঙ্গল উইন্ডসোরের ৫ লাখ ৯৬ হাজার টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ৩৬ লাখ ৩০ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ১ কোটি ৪৬ লাখ ৬১ হাজার টাকার, সিটি ব্যাংকের ২ কোটি ৫৩ লাখ ৭২ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ১৩ লাখ টাকার, কপারটেকের ২৭ লাখ ৮১ হাজার টাকার, ইস্টার্ন ব্যাংকের ১ কোটি ৪২ লাখ ৪০ হাজার টাকার, ফু-ওয়াং ফুডের ৮ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালের ৫ লাখ ৪১ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকার, ইনডেক্স এগ্রোর ৩৩ লাখ ৪১ হাজার টাকার, কেয়ার ৬ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, কাট্টালি টেক্সটাইলের ৩৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার, মালেক স্পিনিংয়ের ৬১ লাখ ১০ হাজার টাকার, ম্যারিকোর ২ কোটি ৩৭ লাখ ২০ হাজার টাকার, মীর আখতারের ১ কোটি ৮৭ লাখ ৩৬ হাজার টাকার, এনআরবিসি ব্যাংকের ৬ লাখ ২৪ হাজার টাকার, রহিম টেক্সটাইলের ৩ কোটি ৫৫ লাখ ৯৬ হাজার টাকার, সাইফ পাওয়ারের ৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, সিলভা ফার্মার ৩২ লাখ ৮২ হাজার টাকার, সোনালী পেপারের ৮ লাখ ৯১ হাজার টাকার, শাইনপুকুর সিরামিকের ৩৮ লাখ ৮০ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের ৫০ লাখ ৮২ হাজার টাকার, তিতাস গ্যাসের ১ কোটি ৮৯ লাখ টাকার এবং ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের ৬ লাখ ৬৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১১৬টির বা ৩০.৯৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন ফু-ওয়াং সিরামিকের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। সোমবার লেনদেন শেষে ফু-ওয়াং সিরামিকের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২২.১০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২৪.৩০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ২.১০ টাকা বা ৯.৯৫ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে ফু-ওয়াং সিরামিক ডিএসইর টপটের গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।

ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে জিপিএইচ ইস্পাতের ৯.৯৪ শতাংশ, মেঘনা সিমেন্টের ৯.৯২ শতাংশ, বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ারের ৯.৮৭ শতাংশ, এএফসি এগ্রোর ৯.৭৪ শতাংশ, হাইডেলবার্গ সিমেন্টের ৮.৭৪ শতাংশ, এমআই সিমেন্টের ৮.৭০ শতাংশ, একটিভ ফাইনের ৮.৪০ শতাংশ, সাইফ পাওয়ারের ৭.৯৮ শতাংশ এবং শাইনপুকুর সিরামিকের শেয়ার দর ৭.৮৩ শতাংশ বেড়েছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৩৭টির বা ৬৩.২০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এদিন ফ্যামিলিটেক্সের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। সোমবার লেনদেন শেষে ফ্যামিলিটেক্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৫.৩০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৪.৮০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ০.৫০ টাকা বা ৯.৪৩ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে ফ্যামিলিটেক্স ডিএসইর টপটের লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।

ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে তুংহাই নিটিংয়ের ৮.৮২ শতাংশ, আরএন স্পিনিংয়ের ৮.৬৯ শতাংশ, সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইলের ৮.৪৭ শতাংশ, ফারইস্ট ফাইন্যান্সের ৭.০৪ শতাংশ, জাহিনটেক্সের ৬.৪৫ শতাংশ, জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশনের ৬.০৬ শতাংশ, জুট স্পিনার্সের ৫.৯৩ শতাংশ, বিডি ফাইন্যান্সের ৫.৮১ শতাংশ এবং আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের শেয়ার দর ৫.১৪ শতাংশ কমেছে।

সোমবার, ২৬ জুলাই ২০২১ , ১০ শ্রাবন ১৪২৮ ১৪ জিলহজ ১৪৪২

ঈদের পর প্রথম কার্যদিবসে শেয়ারবাজারে উত্থান

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

image

ঈদের আগের কার্যদিবসের মতো পরের কার্যদিবস অর্থাৎ গতকাল উত্থান হয়েছে শেয়ারবাজারে। এদিন শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে টাকার পরিমাণে লেনদেন। তবে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে।

গতকাল ডিএসইএক্স সূচকটি ১৯.১৭ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৪২৪.২১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৬.০৮ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৪.০৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১ হাজার ৩৯৩.৮৪ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৩৩৬.৪৭ পয়েন্টে। গতকাল ডিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন ১ হাজার ৩৫৪ কোটি ৭০ লাখ টাকার যা আগের দিন থেকে ৯০ কোটি ২১ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২৬৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকার।

ডিএসইতে গতকাল ৩৭৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১১৬টির বা ৩০.৯৩ শতাংশের, শেয়ার দর কমেছে ২৩৭টির বা ৬৩.২০ শতাংশের এবং ২২টির বা ৫.৮৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১০৩.৪৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৬৭৩.২২ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ৩০৫টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০৫টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৭৮টির আর ২২টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। ৎ

সিএসইতে ৪০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ডিএসই’র ব্লক মার্কেটে ৩৬টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৮৮ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ১ লাখ ১২ হাজার ২১৬টি শেয়ার ৮৮ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৮৮ কোটি ১৩ লাখ ৮৬ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৪৫ কোটি ১৭ লাখ ১০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬ কোটি ৪০ লাখ ৫৬ হাজার টাকার ফরচুন সুজের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪ কোটি ৮২ লাখ ৭৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে জিবিবি পাওয়ারের।

এছাড়া অ্যাডভেন্ট ফার্মার ৫ লাখ ৭৪ হাজার টাকার, অগ্নি সিস্টেমসের ৫ লাখ ১৭ হাজার টাকার, আলিফ ম্যানুফ্যাচকারিংয়ের ৭ লাখ টাকার, আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ৩ কোটি ৭৩ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, আরামিট সিমেন্টের ৫ লাখ ৬১ হাজার টাকার, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ৩০ লাখ ৬০ হাজার টাকার, এশিয়ান টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথ ফান্ডের ২ কোটি ১৩ লাখ ৩৭ হাজার টাকার, বিকন ফার্মার ৩ কোটি ৮৯ লাখ ১৬ হাজার টাকার, বেঙ্গল উইন্ডসোরের ৫ লাখ ৯৬ হাজার টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ৩৬ লাখ ৩০ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ১ কোটি ৪৬ লাখ ৬১ হাজার টাকার, সিটি ব্যাংকের ২ কোটি ৫৩ লাখ ৭২ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ১৩ লাখ টাকার, কপারটেকের ২৭ লাখ ৮১ হাজার টাকার, ইস্টার্ন ব্যাংকের ১ কোটি ৪২ লাখ ৪০ হাজার টাকার, ফু-ওয়াং ফুডের ৮ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালের ৫ লাখ ৪১ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকার, ইনডেক্স এগ্রোর ৩৩ লাখ ৪১ হাজার টাকার, কেয়ার ৬ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, কাট্টালি টেক্সটাইলের ৩৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার, মালেক স্পিনিংয়ের ৬১ লাখ ১০ হাজার টাকার, ম্যারিকোর ২ কোটি ৩৭ লাখ ২০ হাজার টাকার, মীর আখতারের ১ কোটি ৮৭ লাখ ৩৬ হাজার টাকার, এনআরবিসি ব্যাংকের ৬ লাখ ২৪ হাজার টাকার, রহিম টেক্সটাইলের ৩ কোটি ৫৫ লাখ ৯৬ হাজার টাকার, সাইফ পাওয়ারের ৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, সিলভা ফার্মার ৩২ লাখ ৮২ হাজার টাকার, সোনালী পেপারের ৮ লাখ ৯১ হাজার টাকার, শাইনপুকুর সিরামিকের ৩৮ লাখ ৮০ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের ৫০ লাখ ৮২ হাজার টাকার, তিতাস গ্যাসের ১ কোটি ৮৯ লাখ টাকার এবং ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের ৬ লাখ ৬৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১১৬টির বা ৩০.৯৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন ফু-ওয়াং সিরামিকের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। সোমবার লেনদেন শেষে ফু-ওয়াং সিরামিকের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২২.১০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২৪.৩০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ২.১০ টাকা বা ৯.৯৫ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে ফু-ওয়াং সিরামিক ডিএসইর টপটের গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।

ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে জিপিএইচ ইস্পাতের ৯.৯৪ শতাংশ, মেঘনা সিমেন্টের ৯.৯২ শতাংশ, বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ারের ৯.৮৭ শতাংশ, এএফসি এগ্রোর ৯.৭৪ শতাংশ, হাইডেলবার্গ সিমেন্টের ৮.৭৪ শতাংশ, এমআই সিমেন্টের ৮.৭০ শতাংশ, একটিভ ফাইনের ৮.৪০ শতাংশ, সাইফ পাওয়ারের ৭.৯৮ শতাংশ এবং শাইনপুকুর সিরামিকের শেয়ার দর ৭.৮৩ শতাংশ বেড়েছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৩৭টির বা ৬৩.২০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এদিন ফ্যামিলিটেক্সের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। সোমবার লেনদেন শেষে ফ্যামিলিটেক্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৫.৩০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৪.৮০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ০.৫০ টাকা বা ৯.৪৩ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে ফ্যামিলিটেক্স ডিএসইর টপটের লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।

ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে তুংহাই নিটিংয়ের ৮.৮২ শতাংশ, আরএন স্পিনিংয়ের ৮.৬৯ শতাংশ, সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইলের ৮.৪৭ শতাংশ, ফারইস্ট ফাইন্যান্সের ৭.০৪ শতাংশ, জাহিনটেক্সের ৬.৪৫ শতাংশ, জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশনের ৬.০৬ শতাংশ, জুট স্পিনার্সের ৫.৯৩ শতাংশ, বিডি ফাইন্যান্সের ৫.৮১ শতাংশ এবং আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের শেয়ার দর ৫.১৪ শতাংশ কমেছে।