প্যারিসে মেসির হোটেলে ডাকাতি!

প্যারিসে লিওনেল মেসির হোটেলে দিনেদুপুরে হানা দিল একদল মুখোশধারী ডাকাত। রীতিমতো চালায় তা-ব। মেসির ঘরে হানা না দিলেও, তার আশপাশের বেশ কয়েকটি ঘরে তা-ব চালিয়েছে ডাকাতদল। প্রচুর মূল্যের গহনা এবং নগদ অর্থ লুট করেছে তারা। তবে, মেসি এবং তার পরিবারের সদস্যরা অক্ষত রয়েছেন বলেই খবর।

মাস দেড়েক আগেই পিএসজিতে সই করেছেন মেসি। নতুন শহরে এখনও বাড়ি কেনা হয়নি। আসলে, নতুন শহরের জীবনযাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নিতে বেশ অসুবিধাই হচ্ছে লিওর। তার খেলাতেও এর প্রভাব পড়ছে। এখনও নামি হোটেলেই সপরিবারের দিন কাটাচ্ছেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক। লে রয়্যাল মনেকাউ নামের হোটেলটি প্যারিস শহরের একেবারে প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। যার দৈনিক খরচ ১৭ হাজার ইউরো, অনুমানিক ১৪ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের দাবি, ছাদ থেকে দেয়াল বেয়ে নিচে নেমেছিল দু’জন ডাকাত। তাদের মুখে ছিল মুখোশ। দেয়াল বেয়েই হোটেলের খোলা বারান্দায় নেমে পড়ে দুষ্কৃতিরা। তারপরই ভাঙচুর চালায় হোটেলে। কয়েক হাজার পাউন্ড এবং সোনার গয়না চুরি করে পালায় তারা। হোটেলের একাধিক অতিথি তাদের মূল্যবান সম্পদ হারান। স্বাভাবিকভাবেই হোটেলের নিরাপত্তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। হোটেল কর্তৃপক্ষের দাবি, মেসি আসার পর হোটেলের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। তারপরও এই ধরনের ঘটনা অপ্রত্যাশিত।

‘সুপার লাক্সারি’ হোটেল। এক রাত থাকার জন্য খরচ হয় ১৭ হাজার ইউরো। সেখানে থাকেন বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার লিওনেল মেসি। অথচ, সেই হোটেলের নিরাপত্তার অবস্থার এমন হাল। হানা দিচ্ছে মুখোশধারী ডাকাত। স্বাভাবিকভাবেই লিও ও তার পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত অনুগামীরা।

শনিবার, ০২ অক্টোবর ২০২১ , ১৭ আশ্বিন ১৪২৮ ২৩ সফর ১৪৪৩

প্যারিসে মেসির হোটেলে ডাকাতি!

সংবাদ স্পোর্টস ডেস্ক

image

হোটেল কক্ষের বারান্দায় পরিবার নিয়ে মেসি

প্যারিসে লিওনেল মেসির হোটেলে দিনেদুপুরে হানা দিল একদল মুখোশধারী ডাকাত। রীতিমতো চালায় তা-ব। মেসির ঘরে হানা না দিলেও, তার আশপাশের বেশ কয়েকটি ঘরে তা-ব চালিয়েছে ডাকাতদল। প্রচুর মূল্যের গহনা এবং নগদ অর্থ লুট করেছে তারা। তবে, মেসি এবং তার পরিবারের সদস্যরা অক্ষত রয়েছেন বলেই খবর।

মাস দেড়েক আগেই পিএসজিতে সই করেছেন মেসি। নতুন শহরে এখনও বাড়ি কেনা হয়নি। আসলে, নতুন শহরের জীবনযাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নিতে বেশ অসুবিধাই হচ্ছে লিওর। তার খেলাতেও এর প্রভাব পড়ছে। এখনও নামি হোটেলেই সপরিবারের দিন কাটাচ্ছেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক। লে রয়্যাল মনেকাউ নামের হোটেলটি প্যারিস শহরের একেবারে প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। যার দৈনিক খরচ ১৭ হাজার ইউরো, অনুমানিক ১৪ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের দাবি, ছাদ থেকে দেয়াল বেয়ে নিচে নেমেছিল দু’জন ডাকাত। তাদের মুখে ছিল মুখোশ। দেয়াল বেয়েই হোটেলের খোলা বারান্দায় নেমে পড়ে দুষ্কৃতিরা। তারপরই ভাঙচুর চালায় হোটেলে। কয়েক হাজার পাউন্ড এবং সোনার গয়না চুরি করে পালায় তারা। হোটেলের একাধিক অতিথি তাদের মূল্যবান সম্পদ হারান। স্বাভাবিকভাবেই হোটেলের নিরাপত্তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। হোটেল কর্তৃপক্ষের দাবি, মেসি আসার পর হোটেলের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। তারপরও এই ধরনের ঘটনা অপ্রত্যাশিত।

‘সুপার লাক্সারি’ হোটেল। এক রাত থাকার জন্য খরচ হয় ১৭ হাজার ইউরো। সেখানে থাকেন বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার লিওনেল মেসি। অথচ, সেই হোটেলের নিরাপত্তার অবস্থার এমন হাল। হানা দিচ্ছে মুখোশধারী ডাকাত। স্বাভাবিকভাবেই লিও ও তার পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত অনুগামীরা।