ই-ক্যাবের বাইরেও রয়েছে প্রায় এক হাজার ইকমার্স সাইট

ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) মোট সদস্য এক হাজার ৬২০। আর দেশে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান রয়েছে প্রায় আড়াই হাজারের বেশি। ই-ক্যাবের জেনারেল ম্যানেজার জাহাঙ্গীর আলম শোভন জানান, গতবছর ৫০০টি প্রতিষ্ঠান ই-ক্যাবের সদস্যপদ পায়। এ বছর ২০০টি প্রতিষ্ঠান সদস্যপদ পেয়েছে। গত ২৮ আগস্ট থেকে সদস্যপদ দেয়া স্থগিত রেখেছে ই-ক্যাব।

সূত্র জানায়, ই-ক্যাবের সদস্যপদ স্থগিত করার পর এখন পর্যন্ত আবেদন পরেছে ২৫টি। যেকোন প্রতিষ্ঠান আবেদন করলেই যে সদস্যপদ দেয়া হয়, তা নয়। ওই প্রতিষ্ঠানের সব কিছু যাচাই-বাছাই করে সদস্যপদ দেয়া হয়। বর্তমানে আরও বেশি যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত ৩০০টি প্রতিষ্ঠানের আবেদন নাকচ করে দিয়েছে ই-ক্যাব।

ই-ক্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বর্তমানে ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে বেশ কিছু অনৈতিক কার্যক্রম সম্পন্ন হওয়ার ফলে এ খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে যে, দেশে নামে-বেনামে অনেকেই ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের নাম ভাঙিয়ে ভোক্তাদের পকেট কাটছে। ই-ক্যাবের সদস্য প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সবসময় পর্যবেক্ষণ করা হয়ে থাকে। ইতোমধ্যে একাধিক প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদ স্থগিত করা হয়েছে।

রবিবার, ০৩ অক্টোবর ২০২১ , ১৮ আশ্বিন ১৪২৮ ২৪ সফর ১৪৪৩

ই-ক্যাবের বাইরেও রয়েছে প্রায় এক হাজার ইকমার্স সাইট

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) মোট সদস্য এক হাজার ৬২০। আর দেশে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান রয়েছে প্রায় আড়াই হাজারের বেশি। ই-ক্যাবের জেনারেল ম্যানেজার জাহাঙ্গীর আলম শোভন জানান, গতবছর ৫০০টি প্রতিষ্ঠান ই-ক্যাবের সদস্যপদ পায়। এ বছর ২০০টি প্রতিষ্ঠান সদস্যপদ পেয়েছে। গত ২৮ আগস্ট থেকে সদস্যপদ দেয়া স্থগিত রেখেছে ই-ক্যাব।

সূত্র জানায়, ই-ক্যাবের সদস্যপদ স্থগিত করার পর এখন পর্যন্ত আবেদন পরেছে ২৫টি। যেকোন প্রতিষ্ঠান আবেদন করলেই যে সদস্যপদ দেয়া হয়, তা নয়। ওই প্রতিষ্ঠানের সব কিছু যাচাই-বাছাই করে সদস্যপদ দেয়া হয়। বর্তমানে আরও বেশি যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত ৩০০টি প্রতিষ্ঠানের আবেদন নাকচ করে দিয়েছে ই-ক্যাব।

ই-ক্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বর্তমানে ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে বেশ কিছু অনৈতিক কার্যক্রম সম্পন্ন হওয়ার ফলে এ খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে যে, দেশে নামে-বেনামে অনেকেই ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের নাম ভাঙিয়ে ভোক্তাদের পকেট কাটছে। ই-ক্যাবের সদস্য প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সবসময় পর্যবেক্ষণ করা হয়ে থাকে। ইতোমধ্যে একাধিক প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদ স্থগিত করা হয়েছে।