ঢাকার ধামরাইয়ের বংশী ও গাজীখালী নদীতে অবৈধভাবে শতাধিক ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন করে যাচেছ প্রভাবশালীরা ।
মাসে পর মাস বালু উত্তোলনের ফলে নদীর দু’পাশের ফসলী জমি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, ব্রিজ ও অনেক বসত বাড়ি নদী গর্ভে চলে যাচেছ ।
এলাকাবাসী জানান,বাস্তা-নয়ারচরের মো: নাহিদ মিয়া নদী থেকে দু’বছর যাবত অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করে যাচেছ । এতে নদীর দু-পাশে ফসলি জমি ও বাড়িঘর ভেঙ্গে যাচেছ। ভুক্তভোগী পরিবারগুলো একাধিকবার প্রশাসনকে জানিয়ে কোন প্রকার প্রতিকার পাননি ।
ভুক্তভোগী আব্দুর রফিক জানান, প্রশাসনের নাকে ডগায় তারা এসব কাজ করে যাচ্ছে। বারবার প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানিয়ে কোন প্রতিকার পাচ্ছি না।
আরেক ভুক্তভোগী জমিলা বেগম জানান, নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের কারনে বাড়িতে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছি। এমনটা চলতে থাকলে আমার ভিটা-বাড়ি নদীগর্ভে চলে যাবে।
ধামরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকি জানান, অবৈধভাবে নদীতে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন বন্ধে দ্রুতই অভিযান পরিচালনা করা হবে।
রবিবার, ০৩ অক্টোবর ২০২১ , ১৮ আশ্বিন ১৪২৮ ২৪ সফর ১৪৪৩
প্রতিনিধি, ধামরাই (ঢাকা)
ঢাকার ধামরাইয়ের বংশী ও গাজীখালী নদীতে অবৈধভাবে শতাধিক ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন করে যাচেছ প্রভাবশালীরা ।
মাসে পর মাস বালু উত্তোলনের ফলে নদীর দু’পাশের ফসলী জমি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, ব্রিজ ও অনেক বসত বাড়ি নদী গর্ভে চলে যাচেছ ।
এলাকাবাসী জানান,বাস্তা-নয়ারচরের মো: নাহিদ মিয়া নদী থেকে দু’বছর যাবত অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করে যাচেছ । এতে নদীর দু-পাশে ফসলি জমি ও বাড়িঘর ভেঙ্গে যাচেছ। ভুক্তভোগী পরিবারগুলো একাধিকবার প্রশাসনকে জানিয়ে কোন প্রকার প্রতিকার পাননি ।
ভুক্তভোগী আব্দুর রফিক জানান, প্রশাসনের নাকে ডগায় তারা এসব কাজ করে যাচ্ছে। বারবার প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানিয়ে কোন প্রতিকার পাচ্ছি না।
আরেক ভুক্তভোগী জমিলা বেগম জানান, নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের কারনে বাড়িতে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছি। এমনটা চলতে থাকলে আমার ভিটা-বাড়ি নদীগর্ভে চলে যাবে।
ধামরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকি জানান, অবৈধভাবে নদীতে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন বন্ধে দ্রুতই অভিযান পরিচালনা করা হবে।