আরও ১৮৮ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গ্জ্বুরের বাহক এডিস মশার দাপট কমছে না। প্রতিদিন এই মশার কামড়ে শিশুসহ নানা বয়সের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। অনেককেই চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যেতে হচ্ছে। আবার কেউ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাচ্ছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে নতুন করে আরও ১৮৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় ১৫৮ জন ও ঢাকার বাইরে ৩০ জন। এ নিয়ে চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে গতকাল ২ অক্টোবর সকাল ৮টা পর্যন্ত মোট হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১৮ হাজার ৫৫০ জন। চিকিৎসা শেষে ছাড়পত্র নিয়েছেন ১৭ হাজার ৪৭৮ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৬৮ জন। এখনও হাসপাতালে ভর্তি আছে ১ হাজার ৪ জন।
মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডা. কামরুল কিবরিয়া এ সব তথ্য জানিয়েছেন।
নগরবাসীর অভিযোগ, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় এখনও এডিস মশার উপদ্রব রয়েছে। বাসাবাড়িসহ আশপাশে ও নির্মাণাধীন ভবনের ছাদে জমে থাকা পানিতে মশা ডিম পাড়ে। ডিম ফুটে নতুন নতুন মশার জন্ম হচ্ছে। এর মধ্যে ভাইরাস বহনকারী মশা থেকে যে নতুন মশার জন্ম হবে। সেই মশা নতুন করে কাউকে কামড় দিলে সেও ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হবে। এভাবে এডিস মশার কামড়ে প্রতিদিন মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে।
রবিবার, ০৩ অক্টোবর ২০২১ , ১৮ আশ্বিন ১৪২৮ ২৪ সফর ১৪৪৩
আরও ১৮৮ জন হাসপাতালে ভর্তি
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
ডেঙ্গ্জ্বুরের বাহক এডিস মশার দাপট কমছে না। প্রতিদিন এই মশার কামড়ে শিশুসহ নানা বয়সের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। অনেককেই চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যেতে হচ্ছে। আবার কেউ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাচ্ছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে নতুন করে আরও ১৮৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় ১৫৮ জন ও ঢাকার বাইরে ৩০ জন। এ নিয়ে চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে গতকাল ২ অক্টোবর সকাল ৮টা পর্যন্ত মোট হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১৮ হাজার ৫৫০ জন। চিকিৎসা শেষে ছাড়পত্র নিয়েছেন ১৭ হাজার ৪৭৮ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৬৮ জন। এখনও হাসপাতালে ভর্তি আছে ১ হাজার ৪ জন।
মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডা. কামরুল কিবরিয়া এ সব তথ্য জানিয়েছেন।
নগরবাসীর অভিযোগ, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় এখনও এডিস মশার উপদ্রব রয়েছে। বাসাবাড়িসহ আশপাশে ও নির্মাণাধীন ভবনের ছাদে জমে থাকা পানিতে মশা ডিম পাড়ে। ডিম ফুটে নতুন নতুন মশার জন্ম হচ্ছে। এর মধ্যে ভাইরাস বহনকারী মশা থেকে যে নতুন মশার জন্ম হবে। সেই মশা নতুন করে কাউকে কামড় দিলে সেও ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হবে। এভাবে এডিস মশার কামড়ে প্রতিদিন মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে।