রাজধানীর কোতোয়ালী থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক সহসভাপতি (ভিপি) নুরুল হক নুরসহ পাঁচজনকে অব্যাহতির আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে ছাত্র অধিকার পরিষদের সাবেক আহ্বায়ক হাসান আল মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। শুনানি শেষে গতকাল ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসসামছ জগলুল হোসেন এই আদেশ দেন।
রাজধানীর কোতয়ালী থানায় ধর্ষণ, ধর্ষণে সহযোগিতা ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গত বছর একটি মামলা হয়। সেই মামলায় ছাত্র অধিকার পরিষদের সাবেক আহ্বায়ক হাসান আল মামুনের নামে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে চার্জশিট দাখিল করা হয়? বাকি পাঁচ আসামিকে এই অভিযোগ থেকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়। সেই চার্জশিট গ্রহণ করে পাঁচ আসামিকে অব্যাহতি ও মামুনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেন।
অব্যাহতিপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক, ছাত্র অধিকার পরিষদের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সাইফুল ইসলাম (২৮), নাজমুল হাসান সোহাগ (২৮), নাজমুল হুদা (২৫) এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবদুল্লাহিল বাকী (২৩)।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ২০ সেপ্টেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের এক শিক্ষার্থী লালবাগ থানায় বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুনকে প্রধান আসামি করে ছয় জনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা। এজাহারে ধর্ষণে সহযোগিতাকারী হিসেবে নুরের নাম উল্লেখ করা হয়। মামলাতেও হাসান আল মামুনকে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করা হয়, যা বর্তমানে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এ বিচারাধীন।
একই অভিযোগে গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর কোতয়ালী থানায় ৬ জনের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলাটি করেন ওই শিক্ষার্থী। মামলায় ওই তরুণীকে অপহরণের পর পারস্পরিক সহযোগিতায় ধর্ষণ এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হেয় প্রতিপন্ন করার অভিযোগ আনা হয়।
বুধবার, ০৬ অক্টোবর ২০২১ , ২১ আশ্বিন ১৪২৮ ২৭ সফর ১৪৪৩
আদালত বার্তা পরিবেশক
রাজধানীর কোতোয়ালী থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক সহসভাপতি (ভিপি) নুরুল হক নুরসহ পাঁচজনকে অব্যাহতির আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে ছাত্র অধিকার পরিষদের সাবেক আহ্বায়ক হাসান আল মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। শুনানি শেষে গতকাল ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসসামছ জগলুল হোসেন এই আদেশ দেন।
রাজধানীর কোতয়ালী থানায় ধর্ষণ, ধর্ষণে সহযোগিতা ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গত বছর একটি মামলা হয়। সেই মামলায় ছাত্র অধিকার পরিষদের সাবেক আহ্বায়ক হাসান আল মামুনের নামে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে চার্জশিট দাখিল করা হয়? বাকি পাঁচ আসামিকে এই অভিযোগ থেকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়। সেই চার্জশিট গ্রহণ করে পাঁচ আসামিকে অব্যাহতি ও মামুনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেন।
অব্যাহতিপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক, ছাত্র অধিকার পরিষদের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সাইফুল ইসলাম (২৮), নাজমুল হাসান সোহাগ (২৮), নাজমুল হুদা (২৫) এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবদুল্লাহিল বাকী (২৩)।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ২০ সেপ্টেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের এক শিক্ষার্থী লালবাগ থানায় বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুনকে প্রধান আসামি করে ছয় জনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা। এজাহারে ধর্ষণে সহযোগিতাকারী হিসেবে নুরের নাম উল্লেখ করা হয়। মামলাতেও হাসান আল মামুনকে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করা হয়, যা বর্তমানে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এ বিচারাধীন।
একই অভিযোগে গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর কোতয়ালী থানায় ৬ জনের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলাটি করেন ওই শিক্ষার্থী। মামলায় ওই তরুণীকে অপহরণের পর পারস্পরিক সহযোগিতায় ধর্ষণ এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হেয় প্রতিপন্ন করার অভিযোগ আনা হয়।