শ্রেণীকক্ষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে মাউশির নির্দেশনা

শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন শ্রেণীকক্ষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। গত মঙ্গলবার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ড . সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক স্বাক্ষরিত নির্দেশনার এই চিঠি সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়, কোভিড-১৯ অতিমারীর কারণে দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সশরীরে শ্রেণী কার্যক্রম বন্ধ থাকার পর গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে পুনরায় চালু হয়েছে। শিক্ষার্থী-শিক্ষক-কর্মচারীর স্বাস্থ্যবিধি মেনে সুষ্ঠুভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা জরুরি। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে নিজেরাই তাদের শ্রেণীকক্ষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে প্রতিদিন সচেষ্ট থাকবে।

উপ-পরিচালক, প্রতিষ্ঠান প্রধানের ও শিক্ষকদের জন্য নির্দেশনায় বলা হয়েছে, প্রতি শ্রেণীর জন্য পর্যাপ্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার, হ্যান্ড গ্লাভস, সাবান, বালতি, স্যাভলন, জীবাণুনাশক, ডাস্টার (কাপড়ের) ও বিন সরবরাহ করতে হবে। ‘কোন কাজই ছোট নয়’- এ বিষয়টি নিয়ে শিক্ষার্থীদের উজ্জীবিত করতে হবে। সে জন্য শিক্ষার্থীদের কাজের ক্ষেত্রে শিক্ষকরা উৎসাহ ও সহযোগিতা করবেন।

শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনায় বলা হয়েছে- শিক্ষার্থীরা তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য শিক্ষকের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতি সপ্তাহের ছয়দিনের জন্য ছয়টি দলে ভাগ করে নিজ শ্রেণীকক্ষ ও সংলগ্ন বারান্দা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখবে। ক্লাস শেষে যে দলের যে দিন দায়িত্ব থাকবে, তারা নিজ শ্রেণীকক্ষ সেদিন পরিষ্কার করে শ্রেণীকক্ষ ত্যাগ করবে।

বৃহস্পতিবার, ০৭ অক্টোবর ২০২১ , ২২ আশ্বিন ১৪২৮ ২৮ সফর ১৪৪৩

শ্রেণীকক্ষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে মাউশির নির্দেশনা

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন শ্রেণীকক্ষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। গত মঙ্গলবার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ড . সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক স্বাক্ষরিত নির্দেশনার এই চিঠি সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়, কোভিড-১৯ অতিমারীর কারণে দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সশরীরে শ্রেণী কার্যক্রম বন্ধ থাকার পর গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে পুনরায় চালু হয়েছে। শিক্ষার্থী-শিক্ষক-কর্মচারীর স্বাস্থ্যবিধি মেনে সুষ্ঠুভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা জরুরি। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে নিজেরাই তাদের শ্রেণীকক্ষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে প্রতিদিন সচেষ্ট থাকবে।

উপ-পরিচালক, প্রতিষ্ঠান প্রধানের ও শিক্ষকদের জন্য নির্দেশনায় বলা হয়েছে, প্রতি শ্রেণীর জন্য পর্যাপ্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার, হ্যান্ড গ্লাভস, সাবান, বালতি, স্যাভলন, জীবাণুনাশক, ডাস্টার (কাপড়ের) ও বিন সরবরাহ করতে হবে। ‘কোন কাজই ছোট নয়’- এ বিষয়টি নিয়ে শিক্ষার্থীদের উজ্জীবিত করতে হবে। সে জন্য শিক্ষার্থীদের কাজের ক্ষেত্রে শিক্ষকরা উৎসাহ ও সহযোগিতা করবেন।

শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনায় বলা হয়েছে- শিক্ষার্থীরা তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য শিক্ষকের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতি সপ্তাহের ছয়দিনের জন্য ছয়টি দলে ভাগ করে নিজ শ্রেণীকক্ষ ও সংলগ্ন বারান্দা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখবে। ক্লাস শেষে যে দলের যে দিন দায়িত্ব থাকবে, তারা নিজ শ্রেণীকক্ষ সেদিন পরিষ্কার করে শ্রেণীকক্ষ ত্যাগ করবে।