ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে প্রায় ভেস্তেই যাচ্ছিল আসর

ঘূর্ণিঝড় শাহিনের জেরে প্রায় শেষ হওয়ার উপক্রম হয়েছিল ওমানে টি-২০ বিশ্বকাপের আয়োজন। রোববার সেটি অন্য দিকে চলে যাওয়ায় এ যাত্রার বড় বিপর্যয়ের হাত থেকে বেঁচেছে দেশ। জানালেন ওমানের ক্রিকেট সংস্থার চেয়ারম্যান পঙ্কজ খিমজি। শাহিনের প্রকোপে ওমানে ১১ জন মারা গিয়েছেন। গোটা দেশ বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত। প্রচুর ক্ষয়ক্ষতিও হয়েছে।

রাজধানী মাসকাটের আল আমিরাত স্টেডিয়ামে টি-২০ বিশ্বকাপের গ্রুপ ‘বি’র ছ’টি ম্যাচ হওয়ার কথা। তার মধ্যে তিনটি ওমান নিজেরাই খেলবে। কিন্তু খিমজির কথায়, তারা ভাগ্যবান যে ঘূর্ণিঝড় অন্য যায়গায় সরে গিয়েছে।

সংবাদ সংস্থাকে সাক্ষাৎকারে খিমজি বলেছেন, ‘প্রায় সব কিছু ভেসে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। উত্তর দিকে মাত্র কয়েক নটিক্যাল মাইল দূরে ছিল এই ঘূর্ণিঝড়। গোটা এলাকা বিধ্বস্ত হয়ে গিয়েছে। চারদিকে বন্যা। যদি এখানে সেই জিনিস হত, তাহলে বিশ্বকাপকে ‘বিদায়’ জানাতে হত।’

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে থাকার জায়গা কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হলেও, বেঁচে গিয়েছে স্টেডিয়াম এবং তার আউটফিল্ড। বৃষ্টি হলেও সবুজ ঘাস ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। খিমজি আরও বলেছেন, ‘তিন-চার ইঞ্চি বৃষ্টি হয়েছিল। তাতে মাঠ আরও বেশি সবুজ হয়ে উঠেছে। দেখতেও আরও সুন্দর লাগছে। যাবতীয় ধুলো এবং বালি বৃষ্টির জলে ধুয়ে গিয়েছে।’

বৃহস্পতিবার, ০৭ অক্টোবর ২০২১ , ২২ আশ্বিন ১৪২৮ ২৮ সফর ১৪৪৩

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে প্রায় ভেস্তেই যাচ্ছিল আসর

সংবাদ স্পোর্টস ডেস্ক

ঘূর্ণিঝড় শাহিনের জেরে প্রায় শেষ হওয়ার উপক্রম হয়েছিল ওমানে টি-২০ বিশ্বকাপের আয়োজন। রোববার সেটি অন্য দিকে চলে যাওয়ায় এ যাত্রার বড় বিপর্যয়ের হাত থেকে বেঁচেছে দেশ। জানালেন ওমানের ক্রিকেট সংস্থার চেয়ারম্যান পঙ্কজ খিমজি। শাহিনের প্রকোপে ওমানে ১১ জন মারা গিয়েছেন। গোটা দেশ বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত। প্রচুর ক্ষয়ক্ষতিও হয়েছে।

রাজধানী মাসকাটের আল আমিরাত স্টেডিয়ামে টি-২০ বিশ্বকাপের গ্রুপ ‘বি’র ছ’টি ম্যাচ হওয়ার কথা। তার মধ্যে তিনটি ওমান নিজেরাই খেলবে। কিন্তু খিমজির কথায়, তারা ভাগ্যবান যে ঘূর্ণিঝড় অন্য যায়গায় সরে গিয়েছে।

সংবাদ সংস্থাকে সাক্ষাৎকারে খিমজি বলেছেন, ‘প্রায় সব কিছু ভেসে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। উত্তর দিকে মাত্র কয়েক নটিক্যাল মাইল দূরে ছিল এই ঘূর্ণিঝড়। গোটা এলাকা বিধ্বস্ত হয়ে গিয়েছে। চারদিকে বন্যা। যদি এখানে সেই জিনিস হত, তাহলে বিশ্বকাপকে ‘বিদায়’ জানাতে হত।’

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে থাকার জায়গা কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হলেও, বেঁচে গিয়েছে স্টেডিয়াম এবং তার আউটফিল্ড। বৃষ্টি হলেও সবুজ ঘাস ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। খিমজি আরও বলেছেন, ‘তিন-চার ইঞ্চি বৃষ্টি হয়েছিল। তাতে মাঠ আরও বেশি সবুজ হয়ে উঠেছে। দেখতেও আরও সুন্দর লাগছে। যাবতীয় ধুলো এবং বালি বৃষ্টির জলে ধুয়ে গিয়েছে।’