রংপুরের পীরগাছা প্রাণিসম্পদ দপ্তরে আর্টিফিশিয়াল ইনসেমেনেটর(কৃত্রিম প্রজনন টেকনিশিয়ান) শূন্য পদে প্রয়োজনের তুলনায় প্রায় তিনগুণ বেশি কর্মী নিয়োগ দেয়ার অভিযোগ উঠেছে।
উপজেলা প্রাণীসম্পদ দপ্তর সুত্রে জানা যায়, উপজেলা প্রাণীসম্পদ দপ্তরে আর্টিফিশিয়াল ইনসেমেনেটর(কৃত্রিম প্রজনন টেকনিশিয়ান) পদ নয় ইউনিয়নে নয়টি। বর্তমানে কর্মরত রয়েছে ২৫ জন। কল্যানী ইউনিয়নে ২ জন, পারুল ইউনিয়নে ১ জন, ইটাকুমারি ইউনিয়নে ৪ জন, অন্নদানগর ইউনিয়নে ৫ জন, ছাওলা ইউনিয়নে ৪ জন, তাম্বুলপুর ইউনিয়নে ৩ জন, সদর ইউনিয়নে ২ জন, কৈকুড়ি ইউনিয়নে ২ জন ও কান্দি ইউনিয়নের ২ জন কর্মরত আছেন। এছাড়াও আরো ৫-৬ জন প্রজনন টেকনিশিয়ান নিয়োগ দেয়ার প্রস্তুতি চলছে বলে একটি সূত্রে জানা যায়।
জানা গেছে, উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরে কৃত্রিম প্রজননের জন্য সকল ব্যবস্থাপনাসহ জনবল নিয়োগ থাকলে অজ্ঞাত কারনে কর্তৃপক্ষ ৫শ মিটারের মধ্যে ইউপি পরিষদ চত্বরে একটি প্রজনন কেন্দ্র দেয়া হয়েছে। পারুল ইউনিয়নে কৃত্রিম প্রজননের সরকারি উপকেন্দ্র থাকার পরও ১ কিলোমিটারের মধ্যে গুঞ্জরখাঁ নামক স্থানে একটি কেন্দ্র দেয়া হয়েছে। অনেক টেকনিশিয়ানের ট্রাভেজ নেই। টেকনিশিয়ানরা গবাদিপশুকে প্রজনন করতে ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রজনন টেকনিশিয়ানদের কর্মকান্ডে অনেকেই বিব্রত কর অবস্থায় আছেন প্রাণিসম্পদ দপ্তরে কর্মরত একাধিক প্রকল্পের কর্মকর্তা কর্মচারীগণ। অফিস সহকারী শাহআলম এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, নিয়োগে একটু অনিয়ম হতে পারে, আমরা নিয়োগ না দিলে বিভিন্ন এনজিও প্রজনন কর্মী নিয়োগ দিচ্ছে। তিনি আরো বলেন, সদর ইউনিয়নে একজনের নিয়োগের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. সিরাজুল ইসলামের সঙ্গে মোবাইলে কথা হলে তিনি বলেন, ইউনিয়নে একজন করে নিয়োগ দেয়ার কথা, যদি ব্যতিক্রম হয়ে থাকে তাহলে বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখতে হবে।
শুক্রবার, ০৮ অক্টোবর ২০২১ , ২৩ আশ্বিন ১৪২৮ ৩০ সফর ১৪৪৩
প্রতিনিধি, পীরগাছা (রংপুর)
রংপুরের পীরগাছা প্রাণিসম্পদ দপ্তরে আর্টিফিশিয়াল ইনসেমেনেটর(কৃত্রিম প্রজনন টেকনিশিয়ান) শূন্য পদে প্রয়োজনের তুলনায় প্রায় তিনগুণ বেশি কর্মী নিয়োগ দেয়ার অভিযোগ উঠেছে।
উপজেলা প্রাণীসম্পদ দপ্তর সুত্রে জানা যায়, উপজেলা প্রাণীসম্পদ দপ্তরে আর্টিফিশিয়াল ইনসেমেনেটর(কৃত্রিম প্রজনন টেকনিশিয়ান) পদ নয় ইউনিয়নে নয়টি। বর্তমানে কর্মরত রয়েছে ২৫ জন। কল্যানী ইউনিয়নে ২ জন, পারুল ইউনিয়নে ১ জন, ইটাকুমারি ইউনিয়নে ৪ জন, অন্নদানগর ইউনিয়নে ৫ জন, ছাওলা ইউনিয়নে ৪ জন, তাম্বুলপুর ইউনিয়নে ৩ জন, সদর ইউনিয়নে ২ জন, কৈকুড়ি ইউনিয়নে ২ জন ও কান্দি ইউনিয়নের ২ জন কর্মরত আছেন। এছাড়াও আরো ৫-৬ জন প্রজনন টেকনিশিয়ান নিয়োগ দেয়ার প্রস্তুতি চলছে বলে একটি সূত্রে জানা যায়।
জানা গেছে, উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরে কৃত্রিম প্রজননের জন্য সকল ব্যবস্থাপনাসহ জনবল নিয়োগ থাকলে অজ্ঞাত কারনে কর্তৃপক্ষ ৫শ মিটারের মধ্যে ইউপি পরিষদ চত্বরে একটি প্রজনন কেন্দ্র দেয়া হয়েছে। পারুল ইউনিয়নে কৃত্রিম প্রজননের সরকারি উপকেন্দ্র থাকার পরও ১ কিলোমিটারের মধ্যে গুঞ্জরখাঁ নামক স্থানে একটি কেন্দ্র দেয়া হয়েছে। অনেক টেকনিশিয়ানের ট্রাভেজ নেই। টেকনিশিয়ানরা গবাদিপশুকে প্রজনন করতে ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রজনন টেকনিশিয়ানদের কর্মকান্ডে অনেকেই বিব্রত কর অবস্থায় আছেন প্রাণিসম্পদ দপ্তরে কর্মরত একাধিক প্রকল্পের কর্মকর্তা কর্মচারীগণ। অফিস সহকারী শাহআলম এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, নিয়োগে একটু অনিয়ম হতে পারে, আমরা নিয়োগ না দিলে বিভিন্ন এনজিও প্রজনন কর্মী নিয়োগ দিচ্ছে। তিনি আরো বলেন, সদর ইউনিয়নে একজনের নিয়োগের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. সিরাজুল ইসলামের সঙ্গে মোবাইলে কথা হলে তিনি বলেন, ইউনিয়নে একজন করে নিয়োগ দেয়ার কথা, যদি ব্যতিক্রম হয়ে থাকে তাহলে বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখতে হবে।